আমাদের দৈনন্দিন কথোপকথনে অন্যতম ব্যবহৃত শব্দ হলো ‘তালকানা’; বিশেষ করে বাংলা বাগধারার হাত ধরে আমরা প্রায় সবাই এ শব্দটির সঙ্গে পরিচিত। পরিস্থিতির প্রসঙ্গভেদে সাধারণত তালকানা শব্দটি আমরা কোনো ব্যক্তির চারিত্রিক বা আচরণগত কোনো দিকের প্রতি ইঙ্গিত করা অর্থে ব্যবহার
আমাদের দৈনন্দিন ভাষা ব্যবহারে একটি অতিপরিচিত শব্দবন্ধ হলো ‘জগদ্দল পাথর’। যাপিত জীবনের দুঃসহ কোনো পরিস্থিতিতে আমরা সচরাচর এ শব্দবন্ধটির ব্যবহার লক্ষ করি। কিন্তু এই জগদ্দল পাথর আসলে কী? এটা কি বিশেষ কোনো পাথর? এর কি আদৌ কোনো অস্তিত্ব আছে? আর এটি কেনই-বা এত যন্ত্রণাদায়ক পাথর? তবে চলুন আজ জানব, জগদ্দল প
কিছুদিন ধরেই মাথায় কেবল ‘পদ’ ঘুরছে। এ নিয়ে মনে মনে বিড়ম্বনাও কম নয়। কারণ, পদ নিয়ে বিপদের তো শেষ নেই কোনো। এ এক বিরাট আপদ বলা যায়। ভাবুন না, পদধারীদের কত তটস্থ থাকতে হয় পদ হারানোর ভয়ে। পান থেকে চুন খসলেই উঠে যেতে পারে পদত্যাগের দাবি। কিছুদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যেমনটা হলো। দেশে দেশে এমনটা তো প্রায়ই হয়। আব
‘জেগে ওঠে একখণ্ড ধারালো ইস্পাত–চকচকে/খুলির ভেতরে তার নড়াচড়া টের পাই শুধু।’ রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর কবিতার পঙ্ক্তি এটি। খুঁজলে এমন বহু বাক্য ও উক্তি পাওয়া যাবে, যেখানে নড়া শব্দের সঙ্গে জুড়িগাড়ির মতো চড়া শব্দটি কোথা থেকে এসে জুড়ে বসেছে। দেখতে দেখতে কেমন চোখসওয়া হয়ে গেছে। শব্দের দুনিয়ায় এমন কতই তো আ