সুন্দর কোনো প্রাণী দেখলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি কাছে যেতে চাইবেন। এমনকি ছুঁয়েও দেখার ইচ্ছা জাগতে পারে। তবে পৃথিবীতে এমন কিছু প্রাণী আছে যেগুলা দেখতে অদ্ভুত সুন্দর, চেহারায়ও বড্ড নিরীহ, কিন্তু ভয়ানক বিপজ্জনক। সাগর ও ডাঙার এমনই পাঁচটি প্রাণীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব আজ। বুঝতেই পারছেন, কাছে যাওয়া কিংবা ছুঁয়
বাংলাদেশের আয়তন খুব বেশি না হলেও ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। ইন্দোচায়না ও ইন্দোবার্মা নামক জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ অঞ্চলের সংযোগস্থলে অবস্থানের কারণে এই প্রাচুর্য। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানবসৃষ্ট কারণে এ দেশের বিভিন্ন বন্যপ্রাণী আজ হুমকির মুখে।
কয়েক দিনের তীব্র রোদ আর ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। চলমান এ তাপপ্রবাহ থেকে স্বস্তি পেতে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বৃষ্টির আশায় ব্যাঙের বিয়ের দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের পানিকাটা গ্রামে ঐতিহ্যবাহী এ বিয়ের আচার-অনুষ্ঠান পালন করেন গ্রামবাসী।
বর্ষাকাল চলছে। এই বৃষ্টির সঙ্গে অনন্য সম্পর্ক যে প্রাণীটির সেটি ব্যাঙ। বাঙালির বর্ষাকালের সঙ্গে ব্যাঙের সম্পর্ক আরও গভীর। প্রাচীনকাল থেকে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিতেও। বাংলাদেশের পরিবেশ ও প্রতিবেশ রক্ষায় রয়েছে এর গুরুত্বপূর্ণ অবদান। শুধু প্রকৃতির জন্য নয়, বাংলাদেশের কৃ
ভয় পেলে কলোরাডো রিভার টোড (Incilius alvarius) ত্বকের গ্রন্থি থেকে ডিএমটি (ডাই মিথাইল ট্রিপ্টামিন) জাতীয় সাইকেডেলিক উপাদান নিঃসরণ করে। এটি হ্যালুসিনোজেনিক বা মতিভ্রম সৃষ্টিকারী উপাদান। ডিএমটি উপাদানের গঠন ও প্রভাব সাইলোসাইবিনের অনুরূপ। সাইলোসাইবিনে ‘ম্যাজিক মাশরুমে’ পাওয়া যায়। এই উপাদানও মানুষের মধ্য
বিয়ের আয়োজক অঞ্জলী বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হবে। তাই আমাদের সামাজিক রীতিনীতি অনুযায়ী দুই কোলা ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হলো।’
ব্যাঙেরাও কখনো কখনো কান ফাটিয়ে দেওয়া শব্দে চিৎকার করে অন্য জন্তু-জানোয়ারের উদ্দেশ্যে। তবে আমরা তা শুনতে পাই না। সম্প্রতি ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা এ তথ্য আবিষ্কার করেন।
প্রজননকালে যৌনসঙ্গী পছন্দের ক্ষেত্রে স্ত্রী ব্যাঙেরা খুবই নাক উঁচু! কিন্তু পুরুষ ব্যাঙদের জবরদস্তির মুখে তাদের পড়তে হয়। তাই এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পুরুষদের এড়াতে মৃত্যুর ভান করে স্ত্রী ব্যাঙেরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে। বার্লিনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম থেকে প্রকাশিত গবেষণার ভিত্তি
দেশজুড়ে প্রচণ্ড দাবদাহ, নেই বৃষ্টি। পুড়ছে উত্তরের জনপদগুলো। মানুষের উঠছে নাভিশ্বাস। এমন খরায় ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হবে—সেই বিশ্বাস থেকে ঠাকুরগাঁওয়ে ৯ লাখ ৯ হাজার ৯৯৯ টাকা দেন মোহর ধার্য করে মেঘ ও বৃষ্টি নামে দুই ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আকাশ থেকে কী পড়তে পারে? ভাবছেন বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি, শীতের দেশ হলে তুষার এই তো, আর কীই বা পড়ার আছে! আজ সকালেও যেমন একপশলা বৃষ্টি হয়ে গেল ঢাকায়। কিন্তু যদি বলি মাছ, মাকড়সা, টাকা এমনকি রক্তের মতো টকটকে লাল পদার্থও পড়তে পারে, তাহলে নিশ্চয় চোখ কপালে উঠবে। শুধু এগুলোই নয়, আকাশ থেকে পড়ার তালিকায় আছে আরও অনে
গত শতাব্দীতে মার্কিন মেরিনদের মাধ্যমে গুয়ামে চলে যায় এই প্রজাতির সাপ। বর্তমানে গুয়ামে এই প্রজাতির সাপের সংখ্যা বিপজ্জনক রকম ঊর্ধ্বমুখী। প্রায়ই বৈদ্যুতিক তারে ঝুলে পড়ার কারণে মাঝেমধ্যেই বিদ্যুৎবিভ্রাটের ঘটনা ঘটে...
সাধারণত বিয়েতে বর-কনেকে আশীর্বাদ করতে আসেন অতিথিরা। সঙ্গে নিয়ে আসেন উপহারসামগ্রী। অনেকে দেন স্বর্ণালংকারসহ টাকা। বৃষ্টির আশায় নওগাঁর নিয়ামতপুরে গত শুক্রবার এমন এক বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিয়ের সবকিছু ঠিক থাকলেও বর-কনের জায়গায় ছিল দুটি ব্যাঙ। আর এই বিয়ের পরপরই নামে বৃষ্টি।
বর্ষার আগাম বার্তা জানান দিতে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। আর নতুন পানি পেয়ে শুরু হয়েছে ব্যাঙের হাঁকডাক। বর্ষাকাল আসতে এখনো মাস দেড়েক বাকি।
স্কুল খুলে গেছে। তুমিও নিশ্চয় খুব ব্যস্ত পড়াশোনা নিয়ে। তবে সারা দিন পর একটু আনন্দ তো চাই। অবসরে একটি মজার খেলা খেলতে পারো। আর এর জন্য তোমাকে বাইরে যেতে হবে না। খুব বেশি পরিশ্রমও করতে হবে না। হাতের কাছে একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থাকলেই খেলাটি খেলা যাবে। খেলাটির নাম ‘ফ্রগ জাম্প-নিউ অ্যাডভেঞ্চার গেম
২০১৯ সালের জুন মাসে চট্টগ্রাম বিভাগের চুনাতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য থেকে তাঁরা এই ব্যাঙের নমুনা সংগ্রহ করেন। গবেষণায় ব্যাঙকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে বুঝতে পারেন যে, এটা আমাদের পরিচিত ব্যাঙয়ের চেয়ে কিছুটা আলাদা। তারপর তাঁরা এটি নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেন এবং নিশ্চিত এটি পুরো বিশ্বে নতুন প্রজাতির ব্যাঙ।
নতুন প্রজাতির ব্যাঙ আবিষ্কার করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী। গত বছর জুনে সিলেটের মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে গবেষণার কাজের জন্য গেলে তারা সেখানে একটি ব্যাঙ দেখতে পায়। এরপর ব্যাঙটিকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে বুঝতে পারেন যে, এটা আমাদের পরিচিত ব্যাঙের থেকে কিছুটা আলাদা প্রকৃ