ভারতের গোয়ায় জোরপূর্বক দেহ ব্যবসায় যত নারী পাচার করে নেওয়া হয় তার অন্যতম উৎস বাংলাদেশ। এ ছাড়া, প্রতিবেশী নেপাল ও আফ্রিকার উগান্ডা ও কেনিয়া থেকেও নারী পাচার করে আনা হয় ভারতের এই অঞ্চলটিতে। এ ছাড়া, ভারতের মহারাষ্ট্র, পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি ও উত্তর প্রদেশ থেকেও বিপুল পরিমাণ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠতি বয়সী তরুণীদের টার্গেট করে আকর্ষণীয় বেতনে চাকরি, ট্যালেন্ট হান্টিং ও মডেলিংয়ের নামে বিজ্ঞাপন দিয়ে ফাঁদে ফেলতো একটি চক্র। এরপর ব্যক্তিগত ছবি হাতিয়ে নিয়ে ব্ল্যাক মেইল করে অনলাইনে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করা হতো। এতে গত সাত বছরে আয় করেছে শতকোটি টাকা।
অ্যাপার্টমেন্ট-কেন্দ্রিক দেহব্যবসা করা একটি চক্রকে শনাক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। এই চক্রটির খদ্দের ছিলেন দেশটির বিভিন্ন স্তরের রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি, আইনজীবী, ব্যবসায়ী অধ্যাপক, সেনা কর্মকর্তাসহ আরও অনেকে। চক্রটির তিন সদস্যকে গ্রেপ্তারও
নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌরসভার চরমোক্তারপাড়া এলাকায় বাসায় কাজের জন্য মোটা অঙ্কের টাকা দেওয়ার কথা বলে এক তরুণীকে (১৮) জোর করে আটকে রেখে দেহব্যবসা করানোর অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে...
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চিনি মসজিদ এলাকার আমেনা বেওয়া (৪০) ও তাঁর দুই মেয়ের বিরুদ্ধে দেহ ব্যবসার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয়রা তাঁদের এলাকা থেকে উচ্ছেদের জন্য আলোচনা সভা করেন
টিকটক ভিডিও বানানো নিয়ে স্বামীর সঙ্গে বনিবনা হতো না তাঁর। গত ১৮ মার্চ হঠাৎ নিখোঁজ হওয়ার পর একবারই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছিল। ১৩ দিনের মাথায় বাসায় ফিরে জানায়, ভারতের একটি পতিতালয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে