সিরাজগঞ্জে ইঞ্জিন ও হস্তচালিত প্রায় সাড়ে ৩ লাখ তাঁত রয়েছে। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত কয়েক লাখ মানুষ। জেলার ৯ উপজেলাতেই কম-বেশি তাঁত রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কারখানা বেলকুচি, শাহজাদপুর, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলায়। হ্যান্ডলুম অ্যান্ড পাওয়ার লুম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে এ তথ্য জানা গ
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। চোখের সামনে ঠিক কতগুলো রঙিন সুতা নাচছে, তা গুনে শেষ করতে পারছিলাম না। বেনারসি তাঁতে একমনে শাড়ি বুনে চলেছেন এক তাঁতি। কাঠের তৈরি মাকু ডান থেকে বাঁয়ে, বাঁ থেকে ডানে ছুটে চলেছে সমানতালে। খটাখট না হলেও একটা শব্দ ও ছন্দ আছে তাতে। আমার চোখের সামনে তৈরি হচ্ছে একটা মিন্ট রঙের বেনারসি
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে তাঁতের নলি তোলার মেশিনের মোটরের সঙ্গে শাড়ির আঁচল পেঁচিয়ে আলেয়া বেগম (২৫) নামে এক নারী শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের কল্যাণপুর নতুন পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে হাবু এলাকায় বেনারসি পল্লী। এটি উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের একটি গ্রাম। তাঁতিপাড়া নামেও পরিচিত। এখানে এক সময় প্রায় ৬০০ বেনারসি তাঁত ছিল। বর্তমানে মাত্র তিনটি তাঁত চালু আছে। এই বেনারসি পল্লী এখন মূলত শাড়ির মার্কেট। রংপুর শহরসহ সরাসরি লালমনিরহাট জে
তাঁতবস্ত্র মেলায় নেই তাঁতের কাপড়ের স্টল। নেই রাজশাহীর রেশম কিংবা স্থানীয় মণিপুরী তাঁতের কোনো স্টলও। এ ছাড়া অনেক স্টল ফাঁকা রেখেই মৌলভীবাজারে শুরু হয়েছে তাঁতবস্ত্র মেলা। কাঙ্ক্ষিত পণ্য না পেয়ে প্রথম দিনেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আগতরা।
বগুড়া ও নওগাঁ জেলায় আয়োজিত দুটি তাঁত ও কুটিরশিল্প মেলায় আয়োজন করা হয়েছে লটারির। মেলায় প্রবেশমূল্য ২০ টাকা। প্রবেশের এই টিকিট একই সঙ্গে ব্যবহৃত হচ্ছে লটারির টিকিট হিসেবে। মেলার পণ্য বিক্রি যেমন তেমন হলেও লটারির টিকিট কেনার প্রতি মানুষের আগ্রহ বেশি। মেলার প্রবেশমুখের পাশাপাশি মেলার ভেতরেও একাধিক জায়গা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের লাহারপুর, শিবগঞ্জের হরিনগর ও কানসাটের বিশ্বনাথপুরে রয়েছে অসংখ্য তাঁতপল্লি। করোনার ধাক্কা কাটিয়ে এবার কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে এসব কারখানায়।
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কর্মমুখর হয়েছে উঠেছে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতপল্লি। মাকুর ও সানাইয়ের খটখট শব্দে মুখরিত তাঁতপল্লির প্রতিটি ঘর। করোনাকে পাশ কাটিয়ে ঈদকে কেন্দ্র করে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন কারিগর ও ব্যবসায়ীরা।
আধুনিকতার ছাপ না পড়ায় এখনো ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে তাঁত শ্রমিকেরা। করোনাকালে বিক্রি কমে যাওয়ায় তাঁরা আরও বেশি সংকটে দিন কাটাচ্ছেন।