ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) ডিজেলসহ বিভিন্ন জ্বালানি রপ্তানি ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। এতে ইইউয়ের শীর্ষ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে ভারত। তবে এসব জ্বালানির বড় অংশ রাশিয়া থেকে ছাড়ে কিনেছে ভারত। এরপর পরিশোধন করে চড়া দামে ইইউয়ে বিক্রি করেছে।
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ৫০ পয়সা কমানো হয়েছে। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ১০৫ টাকা করা হয়েছে। অকটেনের দাম ১২৫ টাকা ও পেট্রলের দাম ১২১ টাকা লিটার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার থেকে এই দাম কার্যকর হবে
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি প্রতিষ্ঠান অয়েল ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বাংলাদেশে তাদের ডিজেল রপ্তানি স্বাভাবিক রয়েছে। অস্থির পরিস্থিতিতেও অর্থ পরিশোধ বা প্রতিবেশী দেশটির মধ্য দিয়ে তাদের শোধনাগার প্রকল্পের সরঞ্জাম পরিবহনে কোনো বাধা আসেনি।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকলেও তা আসামের নুমালিগড় রিফাইনারিকে তেল পাঠানো থেকে বিরত রাখবে না। গতকাল শুক্রবার কোম্পানিটি এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম কমিয়েছে সরকার। কেরোসিন ও ডিজেলের দাম লিটারে ১ টাকা ২৫ পয়সা, পেট্রোল ও অকটেনের দাম লিটারে ৬ টাকা কমেছে। এই দাম ১ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আগামীকাল রোববার থেকে কার্যকর হবে
জ্বালানি তেলের দাম বাড়াল সরকার। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ১ টাকা বাড়িয়ে ১০৭ টাকা, পেট্রল আড়াই টাকা বাড়িয়ে ১২৪ দশমিক ৫ টাকা ও অকটেনের দাম আড়াই টাকা বাড়িয়ে ১২৮ দশমিক ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন এই দাম আগামীকাল বুধবার থেকে কার্যকর হবে।
দেশে কেরোসিন ও ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ২ টাকা ২৫ পয়সা কমায় গণপরিবহন বিশেষ করে বাস ভাড়া কিলোমিটার প্রতি ৩ পয়সা কমানোর ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে বাস মিনিবাসের ন্যূনতম ভাড়া যথাক্রমে ১০ ও ৮ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
ডিজেলের দাম কমার পর কিলোমিটারপ্রতি ৩ পয়সা ভাড়া কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। ডিজেল চালিত বাস ও মিনি বাসের পরিচালন ব্যয় বিশ্লেষণ করে ভাড়া কমানো হয়। সোমবার সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উপসচিব মো. মনিরুল আলম ওই প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন।
একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। দেশটি আশা করছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি ছাড়াই চলবে যানবাহন। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির কেন্দ্রীয় সড়ক ও হাইওয়ে মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি।
দেশে কেরোসিন ও ডিজেলের দাম প্রতি লিটারে ২ টাকা ২৫ পয়সা কমেছে। নতুন ফর্মুলা অনুযায়ী বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় জ্বালানি তেলের নতুন এ মূল্য নির্ধারণ করেছে জ্বালানি মন্ত্রণালয়। যা আগামীকাল সোমবার (১ এপ্রিল) থেকে কার্যকর হবে। আজ রোববার (৩১ মার্চ) জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে জ্বালানি ও খনিজ সম্
তীব্র সংকট চলছে শিল্প খাতে। উৎপাদন চালিয়ে যেতে অনেক কারখানা ডিজেল ও সিএনজি কিনতে বাধ্য হচ্ছে। এতে বেড়ে যাচ্ছে উৎপাদন ব্যয়।র বিকল্প জ্বালানি দিয়ে কোনোরকমে উৎপাদন চালু রাখলেও সময়মতো অর্ডারের পণ্য সরবরাহ করতে পারছেন না অনেক শিল্পমালিক।
ডিজেলে চলা কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা ৬০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় দুটি ইউনিট বন্ধ করা হয় প্রায় দুই বছর আগে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি করা হয়েছে অন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে। বাকি একটি ইউনিট এখনো সচল রাখা হয়েছে। তবে এই ইউনিট থেকে কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় না। অথচ কেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণে গ
চট্টগ্রাম নগরের একটি বসতঘর থেকে এক হাজার ৩৬০ লিটার ডিজেল ও ২৮০ লিটার মবিলসহ দুই চোরাকারবারিকে আটক করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাতে মহানগরীর পতেঙ্গা থানার সি-বিচ এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব চোরাই জ্বালানিসহ তাঁদের আটক করা হয়। র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে
ডিজেল এবং পেট্রল রপ্তানির ওপর থাকা সকল বিধিনিষেধ তুলে নিতে যাচ্ছে রাশিয়া। এ ব্যাপারে রুশ সরকার জ্বালানি উৎপাদকদের প্রস্তুতি নেওয়ার কথা বলেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তথ্যটি জানিয়েছে রুশ জ্বালানি শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনটি সূত্র।
সাময়িকভাবে জ্বালানি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত চারটি দেশ ছাড়া বিশ্বের বাকি দেশগুলোর জন্য এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। রুশ সরকার গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, দেশের বাজারে তেলের মূল্য স্থিতিশীল করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে
কয়েক দিন আগেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের গাড়ি চালকেরা প্রতি লিটার জ্বালানি কিনেছেন ৬৭ আফগানি মুদ্রায়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৯৩ টাকা। সম্প্রতি দাম বেড়ে কাবুলে প্রতি লিটার জ্বালানি বিক্রি হচ্ছে এখন ৭৮ আফগানি দিয়ে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১০৮ টাকার সমান।
২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী ডিজেল বা সিএনজিচালিত বাসগুলো পর্যায়ক্রমে বন্ধ হয়ে যাবে। তাই এখন থেকেই বহরে বৈদ্যুতিক গাড়ি যুক্ত করতে হবে। না হলে হঠাৎ করেই বড় ধরনের সংকট তৈরি হবে–‘বৈদ্যুতিক দ্বিতল এসি বাস সংগ্রহ’ শীর্ষক প্রকল্পের প্রস্তাবে