১২ আগস্ট, ১৯৯০। যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ডাকোটার ফেইথের কাছে একটি পর্বতে তিনটি বিশাল হাড় আবিষ্কার করেন ফসিল শিকারি সুসান হেনড্রিকসন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় টাইরানোসরাস রেক্সের কঙ্কালের অংশ এটি। ছয় কোটি ৫০ লাখ হাজার বছরের পুরোনো এই ডাইনোসরের কঙ্কালের নাম দে
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ধর জেলার পাদালিয়া গ্রাম। এ গ্রামেরই কৃষক ভেস্তা মান্ডলোই। সম্প্রতি তিনি জানতে পারেন—তাঁর পরিবার প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে গোলাকার যে পাথরের পূজা করে এসেছে তা আসলে বিশালাকার ডাইনোসরের ডিম। লাখ লাখ বছরের ব্যবধানে এই ডিম এখন জীবাশ্মে রূপ নিয়েছে।
মঙ্গোলিয়ার গোবি মরুভূমি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, এখানে বসবাস করা যাযাবর জনগোষ্ঠী এবং ডাইনোসরের ফসিলের জন্য বিখ্যাত। দুর্গম এই মরুভূমির বুকে তৈরি হয়েছে একটি লজ বা রিসোর্ট। লজটির তাঁবুগুলোতে পর্যটকদের আরাম-আয়েশের মোটামুটি সব উপকরণের ব্যবস্থাই করা হয়েছে।
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক রেস্তোরাঁ প্রাঙ্গণে পাওয়া গেছে ডাইনোসরের পায়ের ছাপ। এই পায়ের ছাপ ১০ কোটি বছর আগের বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
মুরগির ডিম থেকে বাচ্চা ফোটার ঠিক আগ মুহূর্তে ভেতরে যেভাবে ছানা জড়সড় হয়ে থাকে ঠিক সেভাবে রয়েছে ডাইনোসরের একটি ভ্রূণ। দক্ষিণ চীনের গাঞ্জু প্রদেশে পাওয়া গেছে প্রায় নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত ৭ কোটি বছর আগেকার জীবাশ্মটি। ২০ বছর আগে খুঁজে পাওয়ার পর সম্প্রতি জানা গেছে এসব তথ্য। অভিরাপটোরিড ডাইনোসর নামের এ প্রজাত
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের জানঝুতে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর পুরোনো একটি ডাইনোসরের ভ্রূণের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভ্রূণটি সঠিকভাবে সংরক্ষিত অবস্থায় ছিল। এটি মুরগির বাচ্চার মতো, ডাইনোসরের এই ভ্রূণটি ডিম ফুটে বের হওয়ার অপেক্ষায় ছিল
ডাইনোসরের কথা মনে হলে হিংস্র এক প্রাণীর কথা মনে হয়, তাই না? মানুষ দেখলে ডাইনোসর হিংস্র হয়ে উঠবে–এটাই যেন স্বাভাবিক। কিন্তু অন্যদের মতো ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারেনি আরলো।
পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরের কোনো অস্তিত্ব নেই। কারণ ডাইনোসর বিলুপ্ত হয়ে গেছে। চাইলেও তুমি ডাইনোসরকে নিজ চোখে সরাসরি দেখতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ডাইনোসরের সঙ্গে তুমি খেলতে পারবে।