সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। গতকাল বুধবার জেদ্দায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে সৌদি আরব ও ইউক্রেনের মধ্যকার সম্পর্ক পর্যালোচনার পাশাপাশি আলোচনা করা হয় ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট নিয়েও
ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার তেল রপ্তানির উপর জি-৭ জোটের দেওয়া নিষেধাজ্ঞার সুফল মিলছে না। দাম নিয়ে কড়াকড়ি এড়িয়ে বিশ্ববাজারে দেশটির তেল সরবরাহ বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে তেলের দর ক্রমাগতভাবে বাড়ায় দেশটির রাজস্ব আয়ও বাড়বে বলে ভাবছেন বিশ্লেষকরা।
শেষ মুহূর্তে আটকে গেল বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকস সম্প্রসারণের উদ্যোগ। বুধবার জোটটির সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে জোটের সম্প্রসারণের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় কিন্তু দেশগুলোর নেতাদের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারায় আটকে গিয়েছে জোট সম্প্রসারণের
জোটে নতুন সদস্য গ্রহণের ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান একটু ভিন্ন। দেশটির দাবি, কোনো একটি দেশ কখন এবং কীভাবে জোটের সদস্য হবে সে বিষয়ে বিধিমালা থাকা উচিত। দেশটির মতে, কোনো একটি দেশকে সদস্য হতে হলে—আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আসতে হবে। এবং জোটে নতুন সদস্য গ্রহণ থেকে শুরু করে যেকোনো সিদ্ধান্ত
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে জাপানের হিরোশিমায় ডেকে রাশিয়াকে কড়া বার্তা দিল জি-৭ নেতারা। আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী চীনকেও বাদ দেননি তাঁরা। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেছেন, চীন ধীরে ধীরে কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠছে; পুরো বিশ্বের নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে উঠছে।
ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে জি-৭ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বেশ কয়েকটি দেশ রাশিয়ার তেলের দাম কমিয়ে প্রতি ব্যারেল ৬০ ডলার নির্ধারণ করেছে। তবে বিষয়টি রাশিয়ার জন্য কোনো ট্র্যাজেডি নয় এবং তাঁরা আত্মবিশ্বাসী যে—শিগগিরই তেলের নতুন বাজার ক্রেতা খুঁজে
এর আগে শুক্রবার বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-৭, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া সমুদ্রপথে রপ্তানি করা রাশিয়ার তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলার নির্ধারণ করে দেয়। মূলত ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অর্থের জোগান কমাতেই...
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর সরকার রাশিয়ার সমুদ্রজাত জ্বালানি তেল কেনার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। ইইউ প্রতি ব্যারেলের বিপরীতে রাশিয়াকে ৬০ ডলার করে পরিশোধ করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বিষয়টির সঙ্গে জড়িত এক কূটনীতিবিদের বরাত
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন (ন্যাটো) ও অর্থনৈতিক জোট গ্রুপ-৭ (জি-৭)-এর শীর্ষ সম্মেলন সদ্য শেষ হয়েছে। গত ২৬ থেকে ২৮ জুন জার্মানির বায়ার্নের একটি প্রাচীন দুর্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে জি-৭-এর ৪৮তম সম্মেলন।
রাশিয়ার ওপর চাপ না কমাতে এবং কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা চালিয়ে যেতে জি-৭ দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রোববার বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে
রাশিয়ার বিরুদ্ধে শিল্পোন্নত সাতটি দেশের জোট জি-৭ নেতাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল রোববার জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত জি-৭ এর ৪৮ তম বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এমনটি জানানো হয়েছে।
জার্মানির মিউনিখে আজ রোববার থেকে শুরু হয়েছে জি-৭ সম্মেলন, যা চলবে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত। সম্মেলনে রাশিয়া থেকে সোনা আমদানির ওপর আনুষ্ঠানিক নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আল জাজিরা
ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে হামলা করলে রাশিয়ার ‘ভয়াবহ পরিণতি’ এবং ব্যাপক মূল্য দিতে হবে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক জোট জি-৭। গতকাল রোববার তাদের একটি খসড়া বিবৃতি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে ক্রেমলিন বলছে, এসব মন্তব্যের মাধ্যমে রাশিয়ার প্রতি ক্ষোভ তৈরি করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানে আসার পর দেশটিতে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা নিয়ে আগামী মঙ্গলবার বৈঠকে বসতে যাচ্ছে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলো। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন আজ রোববার একটি টুইট বার্তায় এমনটি জানিয়েছেন...
চীন ও তাইওয়ানের মধ্যকার জলপথ দিয়ে চলে গেছে মার্কিন যুদ্ধবিমান। একে এই অঞ্চলের বৃহত্তম সুরক্ষা 'ঝুঁকি সৃষ্টিকারী' বলে উল্লেখ করেছে চীন। চীনের এ মন্তব্যের প্রতিবাদে চীনকে 'অপবাদ' আখ্যা দিয়ে বিবৃতি দিয়েছে জি-৭ ভুক্ত সদস্যরা।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো জি-৭, ন্যাটো ও কানাডা-ইইউ সম্মেলন শেষে হোম কোয়ারেন্টিন পালন করছেন। এক্ষেত্রে বিদেশফেরতদের জন্য নির্ধারিত একটি নিয়ম লঙ্ঘন হয়েছে। নিয়ম ভাঙার কারনে ফেসবুকে জাস্টিন ট্রুডোর ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, এখন থেকে বহুজাতিক কোম্পানিকে ন্যূনতম ১৫ শতাংশ করপোরেট কর ধার্যের বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছেন জি-৭ অর্থমন্ত্রীরা। এতে অ্যামাজন ও গুগলের মতো বড় বড় টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে।