বর্তমান সময়ে ফ্যাশন এবং কার্যকারিতা হাতে হাত মিলিয়ে চলে। এই দুটো বিষয় মাথায় রেখে সঠিক ছাতা খুঁজে পাওয়া খানিক কঠিন কাজ বৈকি। গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা—যেকোনো ঋতুতে সঠিক ছাতা রক্ষাকর্তা হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই বাজারের হাজারো ছাতার মধ্যে এমন ছাতা খুঁজে নিতে হবে, যা শুধু স্থায়িত্ব ও নির্ভরতার নিশ্চয়তা দেয় ন
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে পুড়ছে সারা দেশ। এর মধ্যে কড়া রোদে রিকশা চালতে গিয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছেন চালকেরা। তাই ৩৩ হাজার রিকশাচালককে ছাতা বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। আগামীকাল রোববার (২৮ এপ্রিল) গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে ছাতা বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করবেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল
আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাস বর্ষাকাল। আষাঢ়ে তেমন না হলেও শ্রাবণে কিছুটা বৃষ্টির দেখা মিলছে। যে কারণে ছাতা ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। অনেকে নতুন ছাতা কিনছে, আবার অনেকে পুরোনো ছাতাটি মেরামত করছে। পুরোনো ছাতা মেরামত করায় ব্যস্ততা বেড়েছে ছাতার কারিগরদের।
পঞ্জিকার পাতা অনুযায়ী এখন বর্ষাকাল। প্রতিদিনই চলছে রোদ আর বৃষ্টির খেলা। এই সময়ে ছাতা তৈরির কারিগরদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। কার ছাতা কে আগে মেরামত করে নেবেন তার জন্য শুরু হয় প্রতিযোগিতা।
দেড় লাখেরও বেশি টাকা দিয়ে ছাতা কিনলেন অথচ সেই ছাতা বৃষ্টি আটকাতে পারে না। এমনটা হলে আপনার কেমন লাগবে? নিশ্চয়ই খুব খারাপ লাগবে। এমন অনুভূতিই তৈরি হয়েছে চীনে। সম্প্রতি দেশটিতে বিশ্বখ্যাত প্রসাধনী পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুচ্চি...
প্রায় ৫০ বছর যাবৎ এই কর্ম করে খাই। এ পেশায় আর লাভ নেই। মানুষ এখন আর ছাতার কাজ করে না। হাটের দিন এখানে কাজ করি। এ ছাড়া গ্রামে গ্রামে ঘুরে কাজ করি। বয়স হয়ে গেছে, শরীরে আগের মতো আর জোর নাই। অন্য কোনো কামও জানি না। তাই এই কর্ম করছি।