মসলাপাতি দিয়ে খালি রান্নাই না, সুন্দর সুন্দর ক্র্যাফটও বানানো যায়। খুব সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে হয়ে যাবে একটি পাখি...
বড়দিনে ক্রিসমাস ট্রি থাকবে না, তা তো হয় না। একেবারে শেষ মুহূর্তেও যারা বন্ধুদের জন্য উপহার বানাওনি বা নিজের ঘরটিও সাজাওনি, তারা জলদি এদিকে এস। রঙিন কাগজ কেটে ঝটপট বানিয়ে ফেল ক্রিসমাস ট্রি।
বিজয় মানেই আনন্দ। তাই এই দিন সাজগোজে থাকা চাই উৎসবের ভাব। থাকা চাই স্নিগ্ধতা। আমাদের বিজয়ের রং লাল ও সবুজ। এই দুটি রং মিশিয়ে মনের মতো পোশাক বেছে নিতে কে ক্র্যাফট নিয়ে এসেছে বিশেষ সংগ্রহ।
বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ক্র্যাফটিং। ঘরে বসেই এর মাধ্যমে কেউ কেউ আয় করছেন। একে ঘিরে তৈরি হয়েছে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের নানা রকম ব্যবসা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আর ভিডিও সাইটগুলো ঘুরে এলেই জানা যায় কত ধরনের পেজ এবং গ্রুপ তৈরি হয়েছে ক্র্যাফটিং ঘিরে। অনলাইন মাধ্যমেই শিক্ষার্থী ও ক্রেতাগোষ্ঠী তৈরি
শোনো, মাকে সাহস করে একটা কথা বলতে পারবে? বলবে, তার ব্যবহৃত ফেইসওয়াশ শেষ হয়ে যাওয়ার পর টিউবটা ফেলে না দিয়ে সেটা যেন তোমাকে দেন। আর শোনো, তুমি কিন্তু একদমই মা’র ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে যাবে না। বড়দের প্রসাধনী ছোটদের ব্যবহার করা একেবারেই উচিত নয়। এসব নিয়ে পরে অন্যদিন আলাপ হবে। এখন জেনে নাও, মায়ের ফেইসও
কী করছ বলো তো? এদিকে এসো; একটা জরুরি খবর আছে। চুপিচুপি বলি, তুমি কি জানো, বাড়িতে তোমার আশপাশেই জাদু ছড়িয়ে আছে? বিশ্বাস করছ না বুঝি? সত্যি বলছি।
ফ্লেমিংগো পাখি দেখেছ তোমরা? সাদা, কমলা বা গোলাপি রঙের মিলমিশের পাখিটি আফ্রিকা, দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপ ও দক্ষিণ এশিয়ার জলাভূমি অঞ্চলে থাকে। তুমি কিন্তু চাইলে এ পাখিটি নিয়ে আসতে পারো ঘরের ভেতর...
চকোবার খাওয়ার পর ভেতরের কাঠিটা তো ফেলেই দিচ্ছ। কিন্তু এখন থেকে পারলে কাঠি জমিয়ে রেখো। কারণ এই কাঠি দিয়েও বানানো যায় নানান কিছু। প্রথমে সহজ দিয়ে শুরু করো। চলো আমরা আজ ছবির ফ্রেম বানাই চকোবার আইসক্রিমের কাঠি দিয়ে।
এই শোনো না, বলছি যে বাসায় কি গাঁদা ফুলের মালা আছে? ওই যে মা খোঁপায় জড়ানোর পর যদি অবশিষ্ট কয়েকটা রয়ে যায়। গাঁদা ফুল যদি অনেক দিন রেখে দাও তাহলে সেগুলো শুকিয়ে আরও গাঢ় রং ধারণ করেছে। এই শুকিয়ে যাওয়া গাঁদা ফুল দিয়ে কিন্তু তুমি ক্র্যাফট বানাতে পারো।
বাইরে চা-কফি খাওয়া হলে এখন কিন্তু আমরা ওয়ানটাইম কাপেই খাই। করোনার সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই চায়ের দোকানগুলোতে ওয়ানটাইম কাপের ব্যবহার বেড়েছে। এই ওয়ানটাইম কাপ কিন্তু লাগাতে পারো ক্র্যাফট বানানোর কাজে। এসব ওয়ানটাইম কাপ দিয়ে একটা নীল তিমি বানানোর চেষ্টা করি চলো।
দুয়ারে দাঁড়িয়ে ঋতুরাজ। কেবল তুমি কবে বরণ করবে তারই অপেক্ষায় আছে সে। কিছু কি ভাবলে, তাকে বরণে কী করবে? এই ধরো, তোমার পড়ার টেবিলের সামনের দেয়ালটা বা দরজার সামনে একটু ফুলটুল দিয়ে সাজালে কেমন হয়? হ্যাঁ, সত্যিকারের ফুল দিয়ে সাজাতে পারো। কিংবা হাতেও কিছু ডেকোরেটিভ আইটেম বানিয়ে ফেলতে পারো।
টুকুনের মনে এখন দারুণ খুশি। বছর প্রায় শেষ। বাবা এক সপ্তাহ ছুটি নিয়ে আসছেন। কী মজাই না হবে! কিন্তু এত দিন পর বাবা আসছেন বাড়িতে, কী উপহার দেবে টুকুন তাঁকে? অনেক ভেবেচিন্তে সে ঠিক করল, একটা ফটোফ্রেম বানাবে নিজের হাতে। তারপর বাবার ছবি বসিয়ে বাবাকে উপহার দেবে। কীভাবে সেই ফটোফ্রেম বানালো বলো তো? তুমি বান