মাসিক বা ঋতুস্রাব প্রজনন চক্রের সবচেয়ে প্রাকৃতিক এবং অপরিহার্য অংশগুলোর একটি। কিন্তু এখনো এটি নিষিদ্ধ বিষয় (ট্যাবু) এবং শুধুমাত্র মেয়েলি সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। মাসিক নিয়ে সমাজে অনেক ধরনের বিধি-নিষেধের কারণে দৈনন্দিন কাজে নারীর অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ বিষয়ে খোলামেলাভাবে আলোচনা করা হয় না। প
ঋতুস্রাবের সময় নারীরা কোন কোন আমল করতে পারবে? জিকির, তাসবিহ ও সকাল-সন্ধ্যার দোয়াগুলো কি পাঠ করা যাবে? শরিয়তের আলোকে জানালে কৃতজ্ঞ থাকব।
পিরিয়ড বা ঋতুস্রাব নিয়ে আলোচনা সমাজে অনেকটা ট্যাবুর মতো বা প্রায় নিষিদ্ধ হওয়ায় নানা ভ্রান্ত ধারণা আছে। তেমন একটি ধারণা হলো- এসময় শসা খেলে নারীর বন্ধ্যা হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
নারীর জীবন ছন্দময়। এই ছন্দের রেশ ধরে ঋতুমতী নারীদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং এর ফলে রক্ত ও জরায়ুনিঃসৃত পদার্থ যোনিপথে বেরিয়ে আসার নামই ঋতুস্রাব। স্বাভাবিক এই ছন্দের মূলে রয়েছে শরীরের বেশ কিছু
ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে সঠিক সময়ে ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার মাধ্যমে নারীর শারীরিক সুস্থতা ও সন্তান ধারণের সক্ষমতা নিশ্চিত হয়। এই ঋতুচক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। এখানে রোজা সংক্রান্ত কয়েকটি বিধান তুলে ধরা হলো—
প্রতিটি মানুষই আলাদা। একজন থেকে অন্যজনের সংকট ও সম্ভাবনার ধরনও আলাদা। বিশেষ করে নারী ও পুরুষের শারীরিক গঠনগত জায়গা থেকে তাদের যন্ত্রণার বিষয় পুরোপুরিই আলাদা। প্রতি মাসে কোনো এক সময় নারীকে তীব্র যন্ত্রণা পোহাতে হয়। অনেকে এ সময় যন্ত্রণায় বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারেন না। এ যন্ত্রণা শুধু তার পক্ষেই বোঝা সম্ভ
যেকোনো বয়সের প্রজননক্ষম নারীদের একটা সাধারণ সমস্যা ঋতুস্রাব কম হওয়া। কেননা আমাদের দেশের নারীদের একটা বড় অংশ রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়ায় ভোগেন। এ কারণে স্রাব কমে গেলে