স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ-পরবর্তী আমাদের বেশ কিছু ওষুধের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা হারাবে দেশ। এর মধ্যে ইনসুলিনসহ নতুন নতুন রোগের ওষুধ তৈরিতে ৮ গুণ পর্যন্ত খরচ বেড়ে যাবে। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘ডব্লিউটিও নলেজ শেয়ার’ অনুষ্ঠানে এসব কথা
ডায়াবেটিস এক জটিল বিপাকীয় ব্যাধি। পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিদের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এতে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। মূলত ইনসুলিন নামক একটি হরমোনের অভাব কিংবা নিষ্ক্রিয়তার কারণে এমনটি হয়ে থাকে। দীর্ঘস্থায়ী এই রোগের ঝুঁকি সম্পর্কে জানা খুবই জরুরি। জটিল এ রোগ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছ
১৯২১ সালে আবিষ্কৃত ইনসুলিন ইনজেকশনই আজ পর্যন্ত ডায়াবেটিসের সবচেয়ে কার্যকর, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু দিনে কয়েকবার এই ইনসুলিন সুইয়ের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়। বেশির ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে এভাবে ইনসুলিন গ্রহণ করতে হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে রোগী কোনো বেলা ইনসুলিন নিতে ভুলে যায়। সমীক্ষায় দ
আমার ছেলের বয়স ১৯ বছর। আমরা বাবা-মা লম্বা হলেও ছেলে সেই তুলনায় লম্বা হয়নি। এ জন্য ওকে অনেক বুলির মুখোমুখি হতে হয় সব জায়গাতেই। ও মানসিকভাবে অনেক বেশি বিপর্যস্ত। আমরা অনেকভাবেই চেষ্টা করেছি, কিন্তু ওর উচ্চতা বাড়ানো সম্ভব হয়নি। কেউ কেউ বলছে, এটা হরমোনের কারণে হচ্ছে।
যেহেতু রোজার সময় দীর্ঘক্ষণ পানাহার বন্ধ থাকে এবং অনেক ডায়াবেটিস রোগীই ইনসুলিন নেন বা মুখে ওষুধ খান। তাই তাঁদের বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এ মাসে।
ইনসুলিন একটি জীবন রক্ষাকারী হরমোন। ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে এই ইনসুলিন। এটি যেহেতু শরীরেরই একটি উপাদান, তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এটি কার্যকরী। অন্যান্য ওষুধের চেয়ে কিডনি ও লিভারের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব কম।
সারা বিশ্বে মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়া অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে অন্যতম ডায়াবেটিস। বিশ্বের ৪২ কোটির বেশি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশে এই সংখ্যা প্রায় ৮৫ লাখ। ডায়াবেটিস আসলেই কোনো খারাপ অসুখ নয়। তবে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসে কিছু জটিলতা থাকে, যা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সহজেই এড়িয়ে চলা যায়।