রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মহানবী
ওয়াদা ভঙ্গ করা মুনাফেকি
দৈনন্দিন জীবনে প্রতিশ্রুতির উপস্থিতি অপরিহার্য। ব্যক্তি, পরিবার থেকে শুরু করে প্রতিষ্ঠান, সমাজ এমনকি রাষ্ট্রও প্রতিশ্রুতির ওপর ভিত্তি করেই টিকে আছে। ব্যক্তি পরিবারের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, স্বামী স্ত্রীর কাছে এবং স্ত্রী স্বামীর কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তেমনি মানুষ সমাজের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। জনগণ সরকার
প্রতিবেশীর সঙ্গে সদাচার
মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। কেবল দল বেঁধে বাস করলেই সমাজ হয় না। প্রত্যেক মানুষ একে অপরের কল্যাণের কথা ভেবে, সাধ্যমতো সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে, নিয়ম ও শৃঙ্খলার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বাস করলেই সে জনগোষ্ঠীকে সমাজ বলে। সামাজিক বন্ধন সুশৃঙ্খল ও সুদৃঢ় রাখার জন্য ইসলাম প্রতিবেশীর সঙ্গে সদাচারের নির্দেশ দিয়েছে।
আজ পবিত্র শবেমেরাজ
এ রাতে হজরত মুহম্মদ (সা.) সপ্তাকাশের ওপর সিদরাতুল মুনতাহা হয়ে ৭০ হাজার নুরের পর্দা পেরিয়ে মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করেন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের হুকুম নিয়ে দুনিয়াতে প্রত্যাবর্তন করেন। তিনি অবলোকন করেন সৃষ্টি জগতের সবকিছুর অপার রহস্য।
মুসাফাহা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত
কারও সঙ্গে দেখা হলে সালামের পর হাত মেলানোকে ইসলামের পরিভাষায় মুসাফাহা বলে। এটি মহানবী (সা.)-এর আদর্শ ও সুন্নত। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় এবং মুসাফাহাকারীদের
হৃদ্যতা বাড়াতে করণীয়
সমাজের প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি ও আন্তরিকতার সম্পর্ক থাকা চাই। পরস্পরের মধ্যে হৃদ্যতা তৈরি করতে মহানবী (সা.) ৬টি কর্তব্যের কথা বলেছেন, যা পালন করলে মানুষে-মানুষে সুন্দর ও মানবিক সম্পর্ক তৈরি হয় এবং সামাজিক বন্ধন সুদৃঢ় হয়। হাদিসের ভাষায় এগুলোকে এক মুসলিম ভাইয়ের প্রতি অপর মুসলিম ভাইয়
বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতা
মানুষের জীবনে বন্ধু এক গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ইসলামে বন্ধু নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা রয়েছে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘মানুষ কিয়ামতের দিন তার সঙ্গেই মিলিত হবে, যাকে সে দুনিয়াতে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে।’ (বুখারি) তাই বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতা জরুরি।
মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসা
মাতৃভাষার মর্যাদা ইসলামে স্বীকৃত। নিজের মায়ের মুখ থেকে শেখা ভাষার প্রতি মানুষের ভালোবাসা স্বভাবজাত। ইসলামে মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসার অনুপ্রেরণার কথা এসেছে। মহানবী (সা.)-এর মাতৃভাষা ছিল আরবি। বায়হাকি শরিফের এক হাদিসে তাঁর আরবি প্রীতির বিরল নজির পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘তোমরা তিন কারণে আরবদের ভালোবাসবে।
আল্লাহর স্মরণ বড় ইবাদত
মহানবী (সা.) সব সময় আল্লাহর স্মরণে মশগুল থাকতেন। কখনো মুখে, কখনো হৃদয়ে আবার কখনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করতেন। ঘুমের সময়ও তাঁর অন্তর জেগে থাকত
রজব মাসের করণীয়
পবিত্র কোরআনে বর্ণিত পবিত্র ও নিষিদ্ধ চারটি মাসের মধ্যে অন্যতম রজব। ঐতিহাসিকদের একটি বর্ণনা মতে, এ মাসের ২৭ তারিখ মহানবী (সা.)-এর অন্যতম শ্রেষ্ঠ মোজেজা মিরাজের ঘটনা সংঘটিত হয়। বছরের শ্রেষ্ঠ মাস রজমানের প্রস্তুতি এই রজব থেকেই শুরু করার জোর তাগিদ দিয়েছেন মহানবী (সা.)।
লেনদেনে অস্বচ্ছতার পরিণাম
লেনদেনে স্বচ্ছতা ও আমানতদারিতা ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত। অনিয়ম-অস্বচ্ছতা মানুষের নেক আমল ধ্বংস করে দেয়। চুরি-ডাকাতি, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, দখলদারি, সম্পদ আত্মসাৎ ইত্যাদি আর্থিক অস্বচ্ছতার উদাহরণ। ইসলামের দৃষ্টিতে এসব জঘন্যতম গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা একে অপরের সম্পদ অন
অহংকার পতন ডেকে আনে
অহংকার পতনের মূল। ইসলামের দৃষ্টিতে অহংকার মারাত্মক আত্মিক ব্যাধি। দুনিয়া-আখিরাতে দাম্ভিক ও অহংকারীর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। মহান আল্লাহর সঙ্গে কৃত প্রথম গুনাহ হলো অহংকার। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন আমি ফেরেশতাদের বললাম, তোমরা আদমকে সেজদা করো, তখন ইবলিস ছাড়া সবাই সেজদা করল। শুধু সে অহংকারবশত অস্বীকৃতি জান
দোয়া সফলতার হাতিয়ার
মহান আল্লাহর সাহায্য লাভের জন্য কোরআন-হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী ফরজ আমলের পাশাপাশি নফল নামাজ পড়া, জিকির-তসবি পড়া, নফল রোজা রাখা, দান-সদকা করা, পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীর খোঁজখবর নেওয়া এবং তাঁদের হক আদায় করা, হালাল-হারাম মেনে চলা, কোরআন তিলাওয়াত করা এবং সৎকর্মশীল ব্যক্তির সঙ্গে থাকা অত্য
সৌহার্দ্য বাড়ায় সালাম
সালাম ইসলামের একটি নিদর্শন। সালাম অর্থ পরস্পরের কল্যাণ কামনা করা, অভিবাদন জানানো। সালাম দেওয়া সুন্নত এবং উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। সালামদাতা সংক্ষেপে বলবে ‘আস্সালামু আলাইকুম’ এবং উত্তরদাতা বলবে ‘ওয়া আলাইকুমুস সালাম’। মূলত সালামের প্রচলন আদম (আ.)-এর মাধ্যমে জান্নাতেই শুরু হয়।
সন্ত্রাস-নাশকতা বড় গুনাহের কাজ
ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য ব্যবহার করে যেকোনো উদ্দেশ্যে সমাজে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি, জানমালের ক্ষতিসাধন, শান্তি ও নিরাপত্তা ক্ষুণ্ন, দোকানপাট ও স্থাপত্য ধ্বংস এবং সর্বস্তরের মানুষকে এর মাধ্যমে আতঙ্কিত করে দেশের আইনশৃঙ্খলা, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন করা সন্ত্র
বৃক্ষরোপণে সদকার সওয়াব
গাছ লাগানো ও কৃষকের জীবনধারণের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাপক উৎসাহ দেয় ইসলাম। মহানবী (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘কোনো মুসলমান যদি গাছ লাগায় বা কোনো ফসল আবাদ করে, এরপর তা থেকে কোনো পাখি, মানুষ বা চতুষ্পদ জন্তু কিছু খায়, তবে তা তার জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হবে।’ (বুখারি: ২৩২০)
সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
আশরাফুল মাখলুকাত তথা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। তাদের জীবন চলার পাথেয় হিসেবে ইতিহাসের নানান প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ধর্মের উৎপত্তি ঘটেছে। ধর্মীয় বৈচিত্র্যের এ পৃথিবীতে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী
জাতিগঠনে মহানবী (সা.)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন উন্নত চরিত্র ও উত্তম আদর্শের অধিকারী। আল্লাহ তাআলা নিজেই তাঁর আদর্শিক হওয়ার সাক্ষ্য দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ তাঁর সাহাবিদেরও তিনি আদর্শের সৈনিক হিসেবে গড়ে তোলেন। তাঁদের তিনি ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতার শিক্ষা দেন। সত্য বলার আদেশ দেন।