শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মহানবী
যে নারীর কবিতা পছন্দ করতেন মহানবী (সা.)
জাহিলি যুগের যেসব কবি-সাহিত্যিক ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন, তাঁদের একজন ছিলেন সেকালের শক্তিমান নারী কবি খানসা। জাহিলি যুগেই তিনি আরবি সাহিত্যিকদের কাছ থেকে তাঁর কাব্যপ্রতিভার স্বীকৃতি লাভ করেন। ইসলাম গ্রহণের পর মহানবী (সা.) তাঁর কবিতায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন এবং পরবর্তী খলিফারাও তাঁকে মূল্যায়ন করেন।
এস্তেখারা করবেন যেভাবে
আরবি এস্তেখারা শব্দের অর্থ কল্যাণ কামনা করা বা সঠিক দিকনির্দেশনা কামনা করা। আল্লাহ তাআলার কাছে বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে কোনো বিষয়ের কল্যাণ কামনা করাকে এস্তেখারা বলা হয়। নবী (সা.) গুরুত্বপূর্ণ কাজে এস্তেখারা করতে উৎসাহিত করেছেন। গুরুত্বসহকারে তিনি সাহাবিদের এস্তেখারার পদ্ধতি শিখিয়েছেন।
খাওয়াদাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত
সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত ও পরিমিত খাওয়াদাওয়া করা জরুরি। খাদ্য-পানীয় হালাল হওয়া আবশ্যক। খাওয়াদাওয়ার বেশ কিছু ইসলামি শিষ্টাচার রয়েছে, যা মেনে চললে খাওয়াটাও ইবাদত বলে গণ্য হবে। খাওয়া শুরু করার আগে উভয়
কোরআনের বর্ণনায় মানব ইতিহাসের প্রথম খুন
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের মানুষ সৃষ্টির কথা জানালে তাঁরা বলেছিলেন, ‘আপনি কি সেখানে বিশৃঙ্খলা করবে এবং খুনোখুনিতে জড়াবে এমন জাতি সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন?’ (সুরা বাকারা: ৩০) এ আয়াত থেকে বোঝা যায়, পৃথিবীতে মানুষ মানুষের রক্ত ঝরাবে; অর্থাৎ মানুষের মধ্যে অনেক ভালো গুনের মধ্যে অপরাধপ্রবণতাও থাকবে। আদম (আ.)-কে প
মহানবী (সা.)-এর জীবন নিয়ে নতুন ৫ বই
মহানবী (সা.)-এর জীবনের আলোকে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার ইসলামি নির্দেশনা তুলে ধরেছেন। বাংলা ভাষার প্রথম কোনো লেখক হিসেবে তিনি মহানবী (সা.)-এর জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ দিকটি ...
শবে মিরাজের বিশেষ আমল নেই
মহানবী (সা.)-এর জীবনে মিরাজের ঘটনা নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময়। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তাঁকে সব নবী-রাসুলের চেয়ে বেশি সম্মানিত করেছেন। এই ঘটনার প্রতি বিশ্বাস রাখা সব মুসলমানের কর্তব্য। তবে এই দিনের বিশেষ কোনো ইবাদতের কথা ইসলামে স্বীকৃত নয়। মহানবী (সা.), সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেইন থেকে এই রাতের বিশেষ কোনো আমল
মিরাজে গিয়ে যাদের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন মহানবী (সা.)
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম সেরা তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। মিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে নিজ চোখে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এই সফরে মহানবী (সা.) কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। তাদের কঠিন সাজার দৃশ্য তাঁকে দেখানো হয়
আজ পবিত্র শবে মিরাজ
আজ শনিবার পবিত্র শবে মিরাজ। দিন পেরিয়ে আঁধার নামলেই আসবে মহিমান্বিত এ রজনী। মহানবী হজরত মুোম্মদ (সাঃ)-এর জীবনের সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা শবে মিরাজ। ইসলামের ইতিহাসে, এমনকি পুরো নবুওয়াতের ইতিহাসেও এটি এক অবিস্মরণীয় ঘটনা।
ইসলামে মাতৃভাষা চর্চার গুরুত্ব
মাতৃভাষার মর্যাদা ইসলামে স্বীকৃত। মহানবী (সা.)-এর মাতৃভাষা ছিল আরবি। বায়হাকি শরিফের এক হাদিসে তাঁর আরবিপ্রীতির বিরল নজির পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘তোমরা তিন কারণে আরবদের ভালোবাসবে। প্রথমত, আমি আরবের। দ্বিতীয়ত, পবিত্র কোরআনের ভাষা
মহানবী (সা.)-এর যুগের বাণিজ্যকেন্দ্রের সন্ধান
ইসলামের আবির্ভাবের পরে জাহেলি যুগের যে কয়টি বাণিজ্যকেন্দ্র ছিল, তার মধ্যে হাবাশা বাজারই সবার শেষে বিলুপ্ত হয়। ইয়েমেন থেকে মক্কা হয়ে সিরিয়া-লেবানন-ফিলিস্তিনের প্রাচীন বাণিজ্যিক সড়কেই ছিল এটির অবস্থান। এখানে
আল্লাহর জন্য ভালোবাসার তাৎপর্য
মানুষকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ইমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহ তাআলা মদিনার আনসারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘যারা আগে থেকেই এ নগরী তথা মদিনায় অবস্থানরত আছে, কেউ তাদের কাছে হিজরত করে এলে তারা তাদের ভালোবাসে।’ (সুরা হাশর: ৯)
শবে মিরাজ সম্পর্কে কয়েকটি বানোয়াট কথা
মিরাজ মহানবী (সা.)-এর জীবনের অন্যতম সেরা অলৌকিক ঘটনা। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তাঁকে সংক্ষিপ্ততম সময়ে বিশেষ ব্যবস্থায় মক্কা থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস, সেখান থেকে সাত আসমানের ওপরে আরশ, কুরসি, সিদরাতুল মুনতাহা, জান্নাত, জাহান্নাম ভ্রমণ করিয়েছেন। সেখানে
প্রেমিকের পক্ষে যে নারী সাহাবির কাছে সুপারিশ করেছিলেন মহানবী (সা.)
বারিরাহ বেশ কয়েকটি কারণে ইসলামের ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। সবচেয়ে চমকপ্রদ কারণটি হলো—মহানবী (সা.)-এর সুপারিশ নাকচ করে তিনি প্রেমিক স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটিয়েছিলেন।
মিরাজের প্রেক্ষিত তাৎপর্য ও শিক্ষা
মিরাজ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা, সেখান থেকে সাত আসমান পাড়ি দিয়ে সিদরাতুল মুনতাহা, তারপর মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মহিমান্বিত ভ্রমণকেই ইসলামে মিরাজ বলা হয়। এই সফরের তারিখ নির্ধারণে বিভিন্ন মত বর্ণিত হলেও নবুয়তের একাদশ বছরে মিরাজ হওয়ার মতোই শক্তিশালী।
ইসলামে বই পড়া ও জ্ঞানচর্চার গুরুত্ব
মহানবী (সা.)-এর ওপর হেরা গুহায় প্রথম কোরআনের যে আয়াত নাজিল হয়েছিল, তা ছিল পড়াসংক্রান্ত। আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে বলেছেন, ‘পড়ো, তোমার পালনকর্তার নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আলাক: ১) সুতরাং মহান প্রতিপালক আল্লাহর নামে পড়ার তাগিদ দিয়েই পবিত্র কোরআন নাজিলের সূচনা হয়েছিল।
দুর্যোগে নিহতরা শহীদ
দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় মৃত্যু কখনোই মানুষের কাম্য নয়। মহানবী (সা.) নিজেও দুর্ঘটনার মৃত্যু থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। তবে কেউ দুর্ঘটনায় মারা গেলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। মহানবী (সা.) এমন ব্যক্তির জন্য বিরাট সুসংবাদ দিয়েছেন। দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তিকে তিনি শহীদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
আকস্মিক মৃত্যু থেকে পানাহ চাইতেন মহানবী (সা.)
মৃত্যু এক অমোঘ সত্য। সব সৃষ্টিকেই একদিন মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। যার মৃত্যু যখন নির্ধারণ করা হয়েছে, ঠিক তখনই তার মৃত্যু হবে। এক মুহূর্ত আগে-পরে হবে না। তবে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে আকস্মিকভাবে মারা যাওয়া নিশ্চয়ই কারও জন্য সুখকর নয়। মহানবী (সা.) আকস্মিক মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন।