শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর বছরে প্রয়োজন ২ ট্রিলিয়ন ডলার
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে জলবায়ুর দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে। এর জন্য ধনী দেশগুলো বেশি দায়ী হলেও এর প্রধান ভুক্তভোগী দরিদ্র দেশগুলো। এই প্রেক্ষাপটে অনেক দিন ধরে দরিদ্র দেশগুলো ক্ষতিপূরণ দাবি করলেও ধনী দেশগুলো নানা অজুহাতে এড়িয়ে যাচ্ছিল। তবে এবারের জলবায়ু সম্মেলনের
কপ–২৭: জলবায়ুর ক্ষতি যারা বেশি করে, সম্মেলনে থাকছে না তাদের অনেকে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন না। তরুণ পরিবেশবাদী কর্মী গ্রেটা থুনবার্গও উপস্থিত থাকবেন না
৩০ বছরে কী দিয়েছে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন
১৯৯৫ সালে ইউএনএফসিসিসির লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পথ খোঁজার সিদ্ধান্ত নেন নেতারা। জলবায়ুর মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বিপজ্জনক হস্তক্ষেপ এড়াতে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা করা হয়। ১৯৯৭ সালে জাপানের কিয়েটোতে প্রথমবারের মতো গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়। বলা হয়, ২০১২ সালের
‘করতে হবে’-তেই ঘুরপাক, করা হবে কবে?
ধনী ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর সরকারগুলো কেবল গ্রিন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন রোধে পৃথিবীতে কোনো কাজ হচ্ছে বলেও তিনি মনে করেন না। এসব কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে অসময়ে বৃষ্টি, হঠাৎ ওজোন স্তরে ফাটল, সুনামি, উচ্চ তাপমাত্রা, বন্যা, খরার মতো দুর্যোগের মুখোমু
কমবে কোনটা-কার্বন নিঃসরণ নাকি অভিযোজন?
বিশ্বজুড়ে জলবায়ুর জরুরি অবস্থা সত্ত্বেও কোভিডের কারণে টানা দুই বছর বিরতির পর জাতিসংঘ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন বসে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো নগরীতে ৩১ অক্টোবর।
কয়রার কান্না কি গ্লাসগোয় পৌঁছাল?
প্রায় দেড় সপ্তাহের কথা-চালাচালি, আক্রমণ, প্রতি-আক্রমণ, এক দেশ আরেক দেশের ওপর দায় চাপানো, বিশ্বনেতাদের কথার ফুলঝুরি আর প্রায় ৪২ হাজারের বেশি প্রতিনিধি নিয়ে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন (কপ-২৬) স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে শেষ হয়েছে।
গ্লাসগো থেকে কী পেল বিশ্ব
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন শেষে কিছু বিষয়ে বিশ্বনেতারা ঐকমত্যে পৌঁছালেও তা নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস নেই কারও মধ্যে। পরিবেশবাদী আন্দোলনকর্মীরা তো বটেই অনেক দেশের রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে—আশা অনুযায়ী অর্জন হয়নি। সম্মেলন শেষে বরাবরের মতোই একটি চুক্তি হয়েছে, যাকে বলা হচ্ছে গ্লাসগো ক্লাইমেট প্যাক্ট