রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিচিত্র
পাতালরাজ্যের এক জলপ্রপাত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসির চাটানুগায় আছে আশ্চর্য এক জলপ্রপাত। এর অবস্থান মাটির ওপরে নয়, বরং পাতালের গুহায়। অর্থাৎ, আশ্চর্য এই জলপ্রপাত দেখতে হলে আপনাকে ঢুঁ মারতে হবে পাতালরাজ্যে। ধারণা করা হয়, কোটি কোটি বছর ধরে এভাবে টেনেসির মাটির নিচে পানি ঝরিয়ে যাচ্ছিল জলপ্রপাতটি। তবে মজার ব্যাপার, সাধারণ মানু
আন্দামানের যে দ্বীপে প্রবেশ নিষিদ্ধ
এই একুশ শতকে এটা হয়তো আপনার জন্য বিশ্বাস করা কঠিন, পৃথিবীতে এমন জনবসতিপূর্ণ দ্বীপও আছে যেখানে কয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া বাইরের দুনিয়ার মানুষের পা পড়েনি। তাদের সম্পর্কে খুব একটা কিছু জানাও নেই বিজ্ঞানী বা গবেষকদের। শুধু তাই নয়, সেখানে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা আছে।
যেখানে পাহাড়ের গায়ে কফিনের সারি
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা থেকে পাহাড়ি আঁকা-বাঁকা পথে ঝাঁকি খেতে খেতে সাড়ে আট ঘণ্টায় পৌঁছানো যায় সাগাদা গ্রামে। তবে সেখানে এমন একটি আশ্চর্য বিষয় আছে তা দেখতে অনেক পর্যটকই এই ঝক্কিটা পোহান হাসিমুখে। সাগাদায় বাস করা ইগোরোট আদিবাসীরা বহু পুরোনো দিন থেকে মেনে চলেছে আশ্চর্য এক রীতি।
বিশাল পাত্রগুলো কারা ব্যবহার করত
লাওসের জিয়েন খোয়াং এলাকায় ছড়িয়ে আছে বিশাল আকারের সব পাথরের পাত্র। এগুলো দেখলে প্রথম যে প্রশ্ন আপনার মনে আসবে সেটি হলো, এত্তো বিশাল পাত্র ব্যবহার করত কারা? আর কী কাজেই বা লাগত এগুলো? প্লেইন অব জারস নামে পরিচিত এই পাত্রগুলোর উচ্চতা ৩ থেকে ১০ ফুট। সর্বোচ্চ ওজন ১৪ টন। এ ধরনের ২ হাজারের বেশি পাত্র বা জার
হাওয়াইয়ে আছে কালো সৈকত
মার্কিন মুল্লুকের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন অনেক কিছুই আছে। এর মধ্যে অন্যতম এখানকার সৈকতগুলো। শুনে অবাক হবেন, এগুলোর মধ্যে কালো বালুর সৈকতও আছে। তাও একটি নয়, কয়েকটি। এই কালো বালুর সৈকত বা কালো সৈকতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত বিগ আইল্যান্ডের পুনালু সৈকত।
ইয়েতি কি সত্যি আছে
হিমালয় পর্বতশ্রেণির বিভিন্ন পর্বতে রহস্যময় এক প্রাণী বিচরণের খবর মেলে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী বিশালদেহী গরিলা কিংবা ভালুক সদৃশ, লোমশ এক জন্তু ওটা। নেপালীরা একে চেনে ইয়েতি নামে। ইয়েতি এক হিসেবে হিমালয়ের সবচেয়ে বড় রহস্যগুলোর একটি। এমনকি সত্যি এ ধরনের কিছু আছে কিনা এ ব্যাপারেও নিশ্চিত হওয়া যা
আকাশ থেকে পড়ল মাছ, ব্যাঙ, টাকা
আকাশ থেকে কী পড়তে পারে? ভাবছেন বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি, শীতের দেশ হলে তুষার এই তো, আর কীই বা পড়ার আছে! আজ সকালেও যেমন একপশলা বৃষ্টি হয়ে গেল ঢাকায়। কিন্তু যদি বলি মাছ, মাকড়সা, টাকা এমনকি রক্তের মতো টকটকে লাল পদার্থও পড়তে পারে, তাহলে নিশ্চয় চোখ কপালে উঠবে। শুধু এগুলোই নয়, আকাশ থেকে পড়ার তালিকায় আছে আরও অনে
ডুবুরিদের প্রিয় বেলিজের নীল গর্ত
বেলিজ সিটি থেকে মোটামুটি ৬০ মাইল দূরে অবস্থান গ্রেট ব্লু হোল বা আশ্চর্য সেই নীল গর্তের। পানির নিচে অবস্থিত গভীর এই গর্ত আবার ডুবুরিদের খুব প্রিয় জায়গা। সিংকহোল নামে পরিচিত এ ধরনের গর্তগুলোর মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় বলে ধারণা গবেষকদের। গোলাকার আকারের এই গর্তের রং নীল, এটা নাম শুনেই যে কেউ বুঝবেন। প্রায় ৩
ঘুমের কত ঢং
অনেক প্রাণী আত্মরক্ষার জন্য অল্প সময়ের জন্য ঘুমায়। সাধারণত প্রাণীরা ঘুমন্ত এবং জাগ্রত অবস্থায় বাইরের উদ্দীপনা প্রয়োগ করলে ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়। কিন্তু বুলফ্রগের মতো কিছু প্রাণী উভয় পরিস্থিতিতে একই প্রতিক্রিয়া দেখায়। এ কারণে বিজ্ঞানীরা বলেন, বুলফ্রগ ঘুমায় না।
ট্রান্সসিলভানিয়ার ভুতুড়ে অরণ্য
ট্রান্সসিলভানিয়া নামটা শুনলেই শরীরের রোম কেমন দাঁড়িয়ে যায়। কারণ ব্রাম স্টোকারের বিখ্যাত পিশাচ কাহিনিতে ড্রাকুলার প্রাসাদ ছিল ট্রান্সসিলভানিয়ায়। তবে আমরা অনেকেই জানি না ট্রান্সসিলভানিয়ায় সত্যি রহস্যময় এক জঙ্গল আছে। অনেকের মতে হইয়া-বাচু নামের অরণ্যটি পৃথিবীর সবচেয়ে ভুতুড়ে জঙ্গল।
যে ‘সাগরে’ ডোবার ভয় নেই
বিশাল কোনো সাগর বা লেকে আপনাকে নামিয়ে দেওয়া হলো। এদিকে সাঁতারও জানেন না, সঙ্গে দেওয়া হয়নি লাইফ জ্যাকেটও। ভাবছেন নিশ্চয়, এমন পরিস্থিতে বাঁচার আশা ছাড়ে দেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। তবে জায়গাটি যদি হয় ডেড সি বা মৃত সাগর, তাহলে অবশ্য আপনার দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। কারণ সাঁতার না জানাতে সেখানে কিছুই আসে য
পাশাপাশি তিন হ্রদ, সময়ে সময়ে বদলায় রং
ইন্দোনেশিয়ার ছোট্ট কিন্তু বেশ পরিচিত এক আগ্নেয়গিরি কেলিমুতু। জায়গাটিকে মানুষ বেশি চেনে এর চূড়ায় অবস্থিত তিনটি হ্রদের জন্য। একই আগ্নেয় পর্বতের চূড়ায় পাশাপাশি থাকলেও তিনটি হ্রদের রং আলাদা। শুধু তাই নয়, এদের এই রং বদলায়ও।
রহস্যময় আগুনে জ্বলত ইতালির যে গ্রাম
কেনেতো দি কেরোনিয়া ইতালির সিসিলির মেসিনা প্রদেশের ছোট্ট এক গ্রাম। খুব বেশি মানুষের বসবাসও নেই এখানে। সিসিলি ভ্রমণে আসা পর্যটকেরা জায়গাটি কোনো কারণে অতিক্রম করলেও একবারের বেশি দুবার তাকাতেন না। তবে ২০০৩ সালের শেষ দিকে অদ্ভুত এক ঘটনা ঘটতে শুরু করে কেনেতো দি কেরোনিয়া গ্রামে।
পাতালরাজ্যের আশ্চর্য এক নদী
ফিলিপাইনের পালাউয়ান প্রদেশের পশ্চিম উপকূলে দেখা পাবেন পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নামের এক নদীর। আশ্চর্যজনক হলেও এটি বয়ে গেছে পাতাল বা মাটির নিচ দিয়ে। পৃথিবীতে এ ধরনের আরও কিছু পাতাল নদী থাকলেও পোয়ের্তো প্রিন্সেসা এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত। মজার ব্যাপার হলো, এই নদী একটি হ্রদ থেকে শুরু হয়ে সাগরে গিয়ে শেষ হ
লিলিপুটদের গ্রাম!
ইংল্যান্ডের বাকিংহামশায়ারের বিকনসফিল্ড শহরের ভেতরে আছে ছোট্ট এক গ্রাম। বেকনসকট নামের গ্রামটির আয়তন দেড় একরের একটু বেশি। কাঠ, পাথর, নানা ধাতু আর কাচের তৈরি খুদে বাড়ি-ঘরগুলো দেখলে চমকাবেন। ভাববেন আরে গালিভার্স ট্র্যাভেলসের সেই লিলিপুটদের বাস্তব কোনো জগতে চলে এলাম নাকি! আরও অবাক করা ব্যাপার এ গ্রামের ভ
গাড়ি ঢুকতে পারে না নেদারল্যান্ডসের যে গ্রামে
নেদারল্যান্ডসের এক গ্রাম গিয়েথুর্ন। হঠাৎ করে সেখানে গেলে মনে হবে আশ্চর্য সুন্দর এক রূপকথার রাজ্যে চলে এসেছেন। পর্যটকেরা একে আদর করে ডাকেন ‘উত্তরের ভেনিস’ নামে। কারণ এই গ্রামে গাড়ি চলার মতো কোনো রাস্তা নেই। এখানকার ছোট ছোট সব খাল ধরে অর্থাৎ নৌপথে চলে সব যোগাযোগ।
বলিভিয়ার লবণরাজ্যে আছে লবণের হোটেলও
দক্ষিণ-পশ্চিম বলিভিয়ায়, আন্দিজ পর্বতমালার ধারেই সালার দে উয়ুনির অবস্থান। দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর একটি হিসেবে একে বিবেচনা করেন অনেকেই। বিশেষ করে আলোকচিত্রীদের ভিড় লেগেই থাকে এখানে বারো মাস। কিন্তু কী আছে এই জায়গায় যে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন পর্যটকেরা?