শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিচিত্র
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহার ভেতরে জায়গা হয়ে যাবে চল্লিশতলা দালানেরও
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহার দেখা পেতে হলে আপনাকে যেতে হবে ভিয়েতনামের গহিন অরণ্যে। সং ডুং নামের গুহাটি দশ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ। কোথাও কোথাও এর ছাদ ৬৫০ ফুটের বেশি উঁচু। বুঝতেই পারছেন, একটা চল্লিশতলা দালানও অনায়াসে পুরে দেওয়া যাবে এর ভেতরে।
সাগরের ঢেউগুলো এমন উজ্জ্বল আলো ছড়াচ্ছে কেন
মালদ্বীপের দ্বীপগুলোতে পর্যটকদের মুগ্ধ করার মতো অনেক কিছুই আছে। তবে এদের মধ্যে ভাধু দ্বীপে গেলে রীতিমতো চমকে উঠতে হবে আপনাকে। সাগরের ঢেউগুলো এমন উজ্জ্বল নীল রঙা, যেন জ্বলছে। তারপর এসে আছড়ে পড়ছে তীরের বালুময় সৈকতে। স্বপ্ন দেখছেন ভেবে চোখ কচলে নিতে পারেন বার কয়েক। কিন্তু এই নীল আলো আসে কোথা থেকে?
বিশাল দুটি হাত ধরে রেখেছে যে সেতুকে
দূর থেকে দেখলে চমকে উঠবেন। বিশালাকায় দুটি হাত ধরে রেখেছে একটি সেতুকে। পর্যটকেরা খুশি মনে হেঁটে বেড়াচ্ছেন সেতুটি দিয়ে। বুঝতেই পারছেন এত বড় হাত মানুষ কিংবা অন্য কোনো প্রাণীর হওয়া সম্ভব নয়। তবে কী দিয়ে তৈরি এই হাত?
উষ্ণ প্রস্রবণটি এত রং পেল কোথা থেকে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলোস্টোন জাতীয় উদ্যানে গেলে দেখা পাবেন গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং নামের এক উষ্ণ প্রস্রবণের। নীল, সবুজ, লালসহ নানা রঙের খেলা একে পর্যটকদের খুব প্রিয় এক গন্তব্যে পরিণত করেছে। কিন্তু উষ্ণ প্রস্রবণটি এত রং পেল কোথা থেকে?
৬৫ বছর পর লাইব্রেরিতে বই ফেরত দেওয়ার কারণ জানালেন পাঠক
লাইব্রেরি থেকে বই ধার নিয়ে কয়েক যুগ পর ফেরত দেওয়ার ঘটনা তো প্রায়ই শোনা যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভুলে যাওয়ার বা আলসেমির কারণে বই ফেরত দেওয়া হয়নি। কিন্তু পাঠক যদি হোন একজন পাঁড় ভক্ত, তখন ব্যাপারটা আলাদা! তার ওপর বইটি যখন জর্জ অরওয়েলের উপন্যাস— ১৯৮৪।
রেডিওর সঙ্গে ৪৭ বছর
‘বাংলাদেশ বেতার। খবর পড়ছি…’ অথবা ‘এখন শুনবেন ছায়াছবির গানের অনুষ্ঠান…’ শব্দতরঙ্গে ভেসে আসা এসব ঘোষণার এক দারুণ মোহ ছিল একসময়। সকাল, সন্ধ্যা কিংবা রাত, সংবাদ অথবা সংগীত—দুটিতেই মন মাতাত বেতার বা রেডিও। ১৯৭১ সালে গোল হয়ে বেতারে সংবাদ শোনার গল্প এখনো
মরুর বুকে বিশাল ‘চোখটি’ এল কীভাবে
বিশাল সাহারা মরুর মাঝখানে ছড়িয়ে আছে প্রায় ৩০ মাইল ব্যাসের ভৌগোলিক এক বিস্ময়। রিচাট স্ট্রাকচার নামে পরিচিত জায়গাটির মাঝখান দিয়ে হেঁটে গেলে এটাকে তেমন আশ্চর্য কিছু বলে মনে নাও হতে পারে আপনার। বিষয়টা মূলত ধরা পড়ে নভোচারীদের চোখে। ওপর থেকে তাঁদের কাছে একে মনে হয় বিশাল এক গোলকার চোখের মতো।
ভয়ালদর্শন গর্তটি কি সাগরের পানি গিলে নিচ্ছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অরিগন উপকূলের প্রাকৃতিক ওই গর্তটা দেখলে চমকে উঠবেন। এমনকি ভয়ও পেতে পারেন। চারপাশ থেকে সাগরের জল এতে এসে পড়ছে, তারপর ভেতরে হারিয়ে যাচ্ছে। পানির স্রোত এখানে এতোটাই প্রবল যে আপনার মনে হবে ফুটছে। একই সঙ্গে আরেকটি প্রশ্ন জাগবে মনে। এত এত পানি যাচ্ছে কোথায়?
যেখানে রাতের বেলা রংধনুর দেখা মেলে
বৃষ্টির পর আকাশে রংধনু দেখে মুগ্ধ হই আমরা। আর দিনের বেলায়ই আকাশে সাত রঙা এই সৌন্দর্য দেখার সৌভাগ্য হয় আমাদের। কিন্তু শুনে অবাক হবেন, এর ব্যাতিক্রমও আছে। রাতের বেলায়ও পৃথিবীর কোথাও কোথাও রংধনুর দেখা মেলে। এমন একটি জায়গা আফ্রিকার ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত।
ফেসবুকে ৫ হাজারে কেনা চেয়ার কোটি টাকায় বিক্রি
চেয়ারটির মালিক ছিলেন বয়স্ক এক দম্পতি। তাদের পারিবারিক এক বন্ধুই পুরোনো আসবাবপত্রের সঙ্গে চেয়ারটি বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন। বিক্রির সময় জাস্টিনকে শুধু বলেছিলেন, ‘ঠিক করে নিলে চেয়ারটির দাম সম্ভবত আরও অনেক বেশি হবে।’
বিশাল স্তম্ভগুলো এখানে এল কীভাবে
নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের উত্তর উপকূলে অদ্ভুত ধরনের কিছু পাথরের কাঠামোর দেখা পাবেন। স্তম্ভগুলোর আকৃতি এতটাই নিখুঁত যে দেখে মনে হতে পারে মানুষের তৈরি। আবার এক দানো সাগর পেরোনোর জন্য এগুলো এখানে বসিয়ে দিয়েছে এমন কিংবদন্তিও আছে। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এই স্তম্ভগুলো পুরোপুরি প্রাকৃতিকভাবে তৈরি।
বিশাল পাথরটি কি রং বদলায়
ধরুন গোটা একটি পাহাড় যদি একটি পাথরে তৈরি হয়, কেমন হবে বলুন তো? ভাবছেন এটা আবার সম্ভব নাকি? কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার উলুরু বা আয়ারস পাথরের বেলায় এটাই সত্যি। অনেকেই একে বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মনোলিথ বা একশিলা স্তম্ভ হিসেবে। আবার দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে আশ্চর্য এই পাথরের রঙেও আসে পরিবর্তন!
দুই নদী এক হওয়ার পর যা ঘটল
দুই নদীর মিলন খুব সাধারণ ঘটনা। তবে কখনো কখনো এই সাধারণ বিষয়টি হয়ে ওঠে অসাধারণ। যেমনটি হয়েছে ইউরোপের দেশ সুইজারল্যান্ডের দুই নদী রোন আর আর্ভি মিলিত হওয়ার ফলে। দুটি নদীর রঙের পার্থক্য এতটাই বেশি যে অদ্ভুত সুন্দর এক দৃশ্যের জন্ম হয়েছে। মিলনস্থলে নীল আর বাদামি রং দুটি আলাদাভাবে অবস্থান করায় কোনটা কোন নদ
পাথরগুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায় কীভাবে
পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ও শুকনো জায়গাগুলোর একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেথ ভ্যালি। শুনে অবাক হবেন, এখানকার যে বিষয়গুলো পর্যটকদের আকৃষ্ট করে তার অন্যতম কিছু পাথর। আশ্চর্যজনক হলেও এ পাথরগুলো জায়গা বদলায়। মানে বেশ দ্রুত গতিতে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে সরে যায়।
কখনো সাগরে কখনো ডাঙায় যে রেস্তোরাঁ
আপনি হয়তো দেশ–বিদেশের নামী অনেক রেস্তোঁরায়ই গিয়েছেন। তবে আফ্রিকার দেশ তাঞ্জানিয়ার মিছামবির ‘দ্য রক’ একেবারেই আলাদা। বিশেষ করে জোয়ারের সময় যে পাথরের ওপর রেস্তোঁরাটি তৈরি হয়েছে সেটি নিজেই ছোট্ট এক দ্বীপে পরিণত হয়। তখন মনে হবে আপনি সাগরের মাঝখানের এক রেস্তোঁরায় বসেই খাওয়া–দাওয়া করছেন।
মরুভূমিতে বিশাল হাতটি এল কীভাবে
চিলির আতাকামা মরুভূমির মাঝখানের রাস্তা দিয়ে যাঁরা গাড়ি চালিয়ে যান, তাঁদের অনেকেই প্রথম দেখায় একে মনে করে বসেন মরীচিকা। বালু থেকে বেরিয়ে আছে বিশাল এক হাতের ছড়ানো পাঁচ আঙুল। যেন বা বিশাল কোনো দৈত্যকার মানুষের প্রায় গোটা শরীরটা কোনো বালুঝড়ে নিচে চলে গেছে, কেবল হাতের একটা অংশ বের করে আছে।
যেখানে সব গাছ এক দিকে বেঁকে থাকে
নিউজিল্যান্ডের সাউথ আইল্যান্ডের সবচেয়ে দক্ষিণের এলাকা হলো স্লোপ পয়েন্ট। আর সেখানে গেলেই ভাববেন এ কোথায় চলে এলাম। গাছগুলো সব এভাবে এক দিকে বেঁকে আছে কেন। মনে হয় কেউ জোর করে এদের এভাবে নুইয়ে দিয়েছে।