ফেসবুকে প্রচারিত পোস্টগুলোতে কোনো তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয়নি। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে খুঁজেও প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দুই বছরের জন্য স্থগিত ঘোষণা সম্পর্কে কোনো প্রজ্ঞাপন পাওয়া যায়নি।
প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষাবিদ, বিশেষজ্ঞ এবং প্রাথমিক শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে ৯ সদস্যের পরামর্শক কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ সোমবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (সমন্বয় ও মনিটরিং শাখা) মরিয়ম বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি বাতিল করে ৯ সদস্যের ‘অ্যাডহক’ কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। ‘উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি’ গঠন–সংক্রান্ত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১৪ সালের ১২ মার্চের
দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাত্যহিক সমাবেশে নতুন শপথবাক্য পাঠ করানোর নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। গত সোমবার (১৯ আগস্ট) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন বিভাগ) লুৎফুর রহমান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন করা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন বলে মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার কথা উল্লেখ করে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পঙ্কজ নাথ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছা, এই যে আন্তরিকতা, এই লাভের গুড় পিঁপড়ায় খেয়ে ফেলে। সেটি হচ্ছে ডিজি কিংবা মন্ত্রণালয়কেন্দ্রিক বদলি-বাণিজ্যের তদবির আর ট্রেনিংয়ের একটা সিন্ডিকেট। সেই সিন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সেদিকে লক্ষ্য রেখেই শিক্ষা কারিকুলাম আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর জ্ঞানের পথে নিয়ে আসা হয়েছে। সরকারের লক্ষ্য প্রতিটি স্কুলেই কম্পিউটার ল্যাব করা এবং সেটি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো থেকেই শুরু করা। এ ছাড়া সরকার প্রাক–প্রাথমিকও চালু করেছে।
সারা দেশের সাড়ে ১২ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এক পালায় (শিফট) রূপান্তর করা হয়েছে। এসব বিদ্যালয় আগে দুই শিফটে চলত। ৩ জুন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি (প্রাথমিক) থেকে বাড়িয়ে অষ্টম শ্রেণি (নিম্ন মাধ্যমিক স্তর) করা এবং অবৈতনিক করার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করবে। আজ রোববার এক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় এ বিষয়ে সম্মত হয়েছে দুই মন্ত্রণালয়
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি আইন করতে জাতীয় সংসদে বিল তোলা হয়েছে। আজ রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি বিল সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ২০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়
চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ছুটি শেষে সারাদেশে মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আগামী শনিবার শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম শুরু হবে। আর প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো আগামী রোববার খুলবে, ক্লাস চলবে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত।
সারা দেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে অ্যাসেম্বলি আপাতত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার প্রাথমিক ও ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. তৌহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত
প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত এখন থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় সাময়িকের মতো কোনো পরীক্ষা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব ফরিদ আহাম্মদ
আসন্ন রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার এই সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন...
সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২২ মার্চ অনুষ্ঠিত হতে পারে। এই ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেবেন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চাকরিপ্রার্থীরা
দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষার বেহাল দশা নিয়ে প্রায়ই গণমাধ্যমে খবর বের হয়। বিভিন্ন সমস্যার চিত্র তুলে ধরা হয়। কিন্তু এসব সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে দ্রুত কোনো ব্যবস্থা গ্রহণের কথা শোনা যায় না।
প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে আগামী চার মাসের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহমদ। তিনি বলেন, ‘সারা দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১: ৩০ হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক–শিক্ষার্থীর অনুপাত ১: ৩১ তে দাঁড়িয়েছ