ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান-সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। স্থানীয় সময় আজ বুধবার (১৩ নভেম্বর) তেল আবিবের প্রাণকেন্দ্রে এই হামলা চালানোর দাবি করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।
রাজধানী তেহরানে প্রতিরক্ষামূলক টানেল নেটওয়ার্ক নির্মাণ করছে ইরান। তেহরানের সিটি কাউন্সিলের এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ কথা জানিয়েছেন। ইরানি সংবাদ সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই তথ্য জানিয়েছে। মূলত, ইসরায়েলি আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতেই এই টানেল নেটওয়ার্ক নির্মাণ করা
খেলনা ড্রোন ছাড়া বাকি সব ধরনের ড্রোন প্রতিবার ওড়াতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) লাইসেন্স বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এমন ড্রোন আমদানির জন্য প্রতিরক্ষা ও জননিরাপত্তা বিভাগের অনুমতি নিতে হবে। এ ছাড়া ড্রোন ওড়ানোর এলাকাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বিগত প্রায় মাস খানেক সময় ধরে বাংকারেই অফিস করছেন। গত ১৯ অক্টোবর ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী শহর সিজারিয়ায় অবস্থিত তাঁর বাড়িতে হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলার পর থেকেই তিনি ভূগর্ভস্থ ব্যাপক সুরক্ষিত কামরায় অফিস করছেন। এমনকি নিরাপত্তা সংকটে নিজের ছেলে আভনের বিয়ের তারি
ইয়েমেনের সেনাবাহিনীর এক সৈন্যর গুলিতে সৌদি আরবের দুই সেনা কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। গত শুক্রবার (৮ নভেম্বর) এ ঘটনা ঘটে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। এই হামলায় অন্তত ৩৪টি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর মস্কোয় এটিই সবচেয়ে বড় হামলা কিয়েভের। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ
ইসরায়েলে নতুন করে হামলা না চালাতে ইরানকে সতর্ক করে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে, মার্কিন সতর্কতা উপেক্ষা করে ইরান সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে একটি কূটনৈতিক বার্তা পাঠাচ্ছে। যার অর্থ হলো, ইরান আরও শক্তিশালী ওয়ারহেড ও অন্যান্য অস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলে জটিল ও ভয়াবহ হামলার পরিকল্পনা করছে। ইরান ও আরব বিশ্বের
ইসরায়েলের হামলা জবাবে ইসরায়েলের একাধিক স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন ও রকেট সহযোগে হামলা চালিয়েছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। আজ শনিবার (২ নভেম্বর) এসব হামলা চালানো হয়েছে।
চলচ্চিত্রের জন্য চিত্তাকর্ষক দৃশ্য ধারণ কিংবা ইউটিউব কনটেন্টের ভিডিও ধারণের জন্যই নয়; যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুশিবিরে নরক গুলজার করতে এখন ব্যবহৃত হচ্ছে ড্রোন। শুধু তা-ই নয়, যুদ্ধক্ষেত্রে আরও নিখুঁতভাবে শত্রু বাহিনীকে কাবু করতে এগুলোর প্রভাব ও ক্ষমতা বাড়াতে দিন দিন ব্যয় হচ্ছে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার। যেসব দেশে
ইরানের প্রতিরোধের মুখে দ্রুতই হামলা শেষ করেছে ইসরায়েল। ইরান জানিয়েছে, তারা সফলভাবে ইসরায়েলি আক্রমণ ঠেকিয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তেমন একটা ক্ষতি হয়নি। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, ইরানে ইসরায়েলি হামলার ব্যাপ্তি ছিল ৪ ঘণ্টার মতো
ইসরায়েলি হামলায় লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর প্রয়াত প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর সম্ভাব্য উত্তরসূরি হাশেম সাফিউদ্দিন নিহত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে হিজবুল্লাহ। এর আগে, তাঁকে হত্যা করার কথা জানিয়েছিল ইসরায়েল। এবার হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হলো
লেবাননে হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলের অন্তত ৭০ জন সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬০০ জন। একই সময়ে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ২৮টি ট্যাংক ধ্বংস করেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে বিগত কয়েক দিনের যুদ্ধ পরিস্থিতির আলোকে এ তথ্য দিয়েছে
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনের শয়নকক্ষ হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো। এর আগে, গত শনিবার হিজবুল্লাহর ড্রোন দেশটির রাজধানী তেল আবিবের উত্তরের শহর সিজারিয়ায় অবস্থিত নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হানে
সীমান্ত অতিক্রম করার সময় ড্রোনসহ এক বাংলাদেশি পর্যটককে আটক করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৪৫ ব্যাটালিয়নের বিএসএফ কর্মীরা ওই বাংলাদেশিকে আটক করেছে। তাঁর ব্যাগে পাওয়া গেছে ৯০ হাজার টাকা মূল্যের একটি ড্রোন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনে আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন। তবে এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ইসরায়েলি সেনাদের হাতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ার নিহত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর এই হামলা হলো।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবন লক্ষ্য একটি ড্রোন হামলা হয়েছে। তবে এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ইসরায়েলি সেনাদের হাতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ার নিহত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর এই হামলা হলো
দুই কোরিয়ার মধ্যে সংযোগ সড়ক উড়িয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত ছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বিষয়টি প্রথমে নিশ্চিত করলেও পরে উত্তর কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সড়ক উড়িয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে