তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘গণমানুষের অধিকার বাস্তবায়ন হলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন হবে। ফুলবাড়ী রক্ষার আন্দোলন গণমানুষের মুক্তির আন্দোলন। এ আন্দোলনে যারা যুক্ত ছিল, তাঁরা সকলে গণমানুষের মুক্তিসংগ্রামের সৈনিক।’
সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে মো. শামীম তালুকদার লাবুকে চেয়ারম্যান হিসেবে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে প্রাপ্ত ফলাফলে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গাইবান্ধা-৩ (পলাশবাড়ী-সাদুল্লাপুর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা অব. মেজর মফিজুল হক সরকারের ঈগল প্রতীকের কর্মীর ওপর হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের পূর্ব গোপালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তির নাম মো. শওকত আকবর আজম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের মাসিক সভায় চেয়ারম্যানের সঙ্গে সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। পরিষদের সদস্যদের অভিযোগ, দ্বিতীয় সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তের রেজুলেশনে স্বাক্ষর না করায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তাদের বেরিয়ে যেতে বলেন। আজ রোববার জেলা পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় এ ঘটনা ঘটে।
নোয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর বিজয়ী ও পরাজিত দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছেন।
শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নোয়াখালী জেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে। আজ সোমবার উপজেলার নয়টি কেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভা, ওসমানীনগর ও গোয়াইনঘাট উপজেলার চারটি ইউনিয়ন পরিষদ এবং সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।
কুড়িগ্রামের চিলমারী ও রৌমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি একেবারেই কম। অলস সময় পার করছেন কেন্দ্রে দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মী ও বিভিন্ন প্রার্থীদের এজেন্টরা। কোনো কোনো কেন্দ্রে একাধিক প্রার্থীর এজেন্টের দেখা মেলেনি।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা নিয়েও ভোট দেননি ইউপি সদস্যেরা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সাত দিনের মধ্যে টাকা ফেরত চেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের এমন বক্তব্যের পর পুরো উপজেলা জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এ ঘটনার পর মোবাইল ফোন বন্ধ রাখা, বাড়ি থেকে বের না হওয়াসহ গা ঢাকা দিয়েছেন অনেক ইউপি সদস্
‘নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের সম্মানের কথা চিন্তা করে ভোটারদের মাঝে সব মিলিয়ে ৪০ লাখ টাকার মতো খরচ করেছি। কিন্তু ভোট পেয়েছি মাত্র ৪৮ টি। বাকি ৫০ জন টাকা নিয়েও আমাকে ভোট দেননি। তাহলে অবশ্যই তাঁরা অন্য প্রার্থীর কাছ থেকে আরও বেশি টাকা নিয়ে ভোট দিয়েছে। এখন টাকা ফেরত চাইলে ভোটারেরা বলে তারা সবাই নাকি আমাকে ভোট
জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে হেরে গিয়ে ভোটারদের কাছে টাকা ফেরত চাইছন বগুড়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল ইসলাম রাজ। তাঁর পক্ষ হয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা সদস্যদের টাকা ফেরত
টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার সদস্য প্রার্থী রফিকুল ইসলাম সংগ্রাম পরাজিত হয়ে ভোটারদের কাছে টাকা ফেরত চেয়েছেন। তিনি সোমবার (১৭ অক্টোবর) ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে টাকা ফেরত চাওয়ার পাশাপাশি ভোটারদের ‘চরিত্র’ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘টাকা নিলেন চারজনের কাছ থেকে, ভোট দিলেন একজনকে—এ কেমন চরিত্র!’
জেলা সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালামকে বলেন, ‘আমাকে জ্ঞান দিয়েন না।’ তাঁর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে সালাম বলেন, ‘এটা জ্ঞানের কথা না।’ এ সময় মহিউদ্দীন বলেন, ‘আপনি রাখেন, স্টপ থাকেন।’ এ সময় সালাম বলেন, ‘আপনি ধমক দেন ক্যান।’ এ সময় মহিউদ্দীন টেবিল চাপড়ে সালামকে বলেন, ‘আমি ধমক দিবো না মানে? আপনি কয়দিন পার্টি অফিস
বেশ কয়েকজন ভোটার টাকা খরচ করতে না পেরে আক্ষেপ করেছেন। তবে তাঁরা নিরাপত্তার স্বার্থে পরিচয় প্রকাশ না করার অনুরোধ করেছেন। এ নিয়ে ফেসবুকে কয়েকজন স্ট্যাটাস দেওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনার ঝড় শুরু হয়।
রাজশাহী জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়াই করে পরাজিত হয়েছেন দুই সতিন। তাঁরা রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. রেজাউল হকের স্ত্রী নাছিমা বেগম ও ফিরোজা খাতুন।
শেরপুর জেলা পরিষদে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ুন কবীর রুমান। এ ছাড়া এর আগে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন জামালপুর ও টাঙ্গাইলের জেলা পরিষদে।
ভোটার, প্রার্থী ও সমর্থকদের ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় শেষ হলো জেলা পরিষদ নির্বাচন। গতকাল সোমবার সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে চেয়ারম্যান পদে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ৯টিতেই আওয়ামী লীগ