কে এম সানাউল হক
একুশ শতকে এসে ভৌগোলিক সীমারেখা একই সঙ্গে অক্ষুণ্ন এবং অতিক্রম করে মানুষের সঙ্গে মানুষের সংযোগ ঘটিয়ে এক বিশ্বরাজনৈতিক বিপ্লব সৃষ্টি করেছে ইন্টারনেট। প্রযুক্তির উৎকর্ষ কাজে লাগিয়ে মানুষ এখন স্বপ্ন বাস্তবায়নের অভিযাত্রী। এ পথে ফেসবুক গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে ইতিমধ্যে। আর এ প্ল্যাটফর্মের শক্তিশালী অনুষঙ্গ ফেসবুক লাইভ।
উদ্দেশ্য ঠিক করুন
ফেসবুক লাইভে আসার আগে তার উদ্দেশ্য ঠিক করুন। কেউ ব্যবসার জন্য পণ্য দেখাতে লাইভে আসেন, কেউ কোনো কিছুর রিভিউ দিতে, কেউবা সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচারের জন্য লাইভে আসেন। ব্যতিক্রমী হলেও কিছু কিছু লাইভে আমরা বড়-ছোট দুর্ঘটনাও দেখে থাকি, যেমন সীতাকুণ্ডে কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণ। লাইভে আসার আগে তাই উদ্দেশ্য ঠিক করে বিষয়বস্তু বিবেচনায় রাখা ভালো।
উদ্দেশ্য যা-ই হোক তা সুনির্দিষ্ট রেখে তালিকা করা এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। আলোচনায় কী বলবেন তার তালিকা করে নিন। তাতে সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অনুযায়ী পিন পয়েন্টে আলোচনা করা সম্ভব এবং এতে খেই হারানোর আশঙ্কা কম থাকে। যাঁরা শুধু বিনোদনের উদ্দেশ্যে লাইভ করেন, তাঁরা অনেকটাই নির্ভর করেন দর্শকের ওপর। এ ক্ষেত্রেও পরিকল্পনা এমনভাবে করা যেতে পারে যেন এ লাইভের মাঝেও একটি নান্দনিকতা ও পরিমিতিবোধ থাকে।
প্রস্তুতি নিন
কোন ধরনের দর্শকের কাছে পৌঁছাবেন তা ভেবে নিন। যদি নারী ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছানো প্রয়োজন হয় হয় তাহলে নারীদের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজগুলোতে লাইভের লিংক শেয়ার করা যেতে পারে। তাতে সহজেই লাইভটি সম্পর্কে জেনে অনেকে যুক্ত হতে পারে। দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য কী করবেন তার পূর্বপ্রস্তুতি নিন। দর্শকদের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন-উত্তর এবং সে বিষয় সম্পর্কে তাদের মতামত গ্রহণের সুযোগ রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া লাইভটি বেশি বেশি শেয়ারের জন্য কিছু আকর্ষণীয় অফারের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।
লাইভ স্ট্রিমিং ব্যবহার করুন
বর্তমান সময়ে ফেসবুক অনেক বেশি কারিগরি উন্নয়ন ঘটিয়েছে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে। যেন ব্যবহারকারীরা খুব সহজে ফেসবুকের এই অপশন কাজে লাগিয়ে ব্যবসার প্রসার ঘটাতে পারে। এমনকি লাইভের নোটিফিকেশন মুহূর্তেই পৌঁছে যায় ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় থাকা বন্ধুদের কাছে, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজের ক্ষেত্রে সদস্যদের কাছে। দেখা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যবহারকারীরা নিউজফিডে ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি দেখছেন লাইভ স্ট্রিমিং।
ব্যাকগ্রাউন্ড ও অন্যান্য বিষয় নির্বাচন
লাইভে যাওয়ার আগে উৎকৃষ্ট লোকেশন ও ব্যাকগ্রাউন্ড বাছাই করা, ইন্টারনেট স্পিড নিশ্চিত করা, পরিমিত আলোর ব্যবস্থা রাখা, সাউন্ড যথাযথ ক্যাপচার হচ্ছে কি না বা নয়েজ আসছে কি না ইত্যাদি বিবেচনা করা জরুরি। আজকাল অনেকেই লাইভের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দেয়ালে বিভিন্ন রং, স্টিকার, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন।
কারিগরি প্রস্তুতি
স্মার্টফোন থেকে লাইভে গেলে মূল স্ট্রিমিং ডিভাইসের সঙ্গে অনেকে বিভিন্ন সাপোর্টিভ ডিভাইস ব্যবহার করেন। যেমন, আলোর জন্য রিং লাইট। এ ছাড়া ল্যাভেলিয়ার, বুমসহ বিভিন্ন ধরনের ট্র্যাডিশনাল এবং ওয়্যারলেস এক্সটার্নাল মাইক্রোফোনও ব্যবহার করেন অনেকে। এ ছাড়া লাইভ স্ট্রিমিংয়ের জন্য মোবাইল স্ট্যান্ড, ট্রাইপড, গিমবল, পাওয়ার ব্যাংক ইত্যাদি দরকার হতে পারে। বড় মাপের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে একাধিক ক্যামেরা ও ড্রোন ব্যবহারও দেখা যায়। অনেকে প্রয়োজন অনুসারে কাস্টমাইজ করে বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করেন। যদি নিয়মিত লাইভ স্ট্রিমিং প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে স্থায়ী সেট আপের চিন্তা করা যেতে পারে।
লাইভে আসার আগে বিশেষভাবে লক্ষ রাখতে হবে স্মার্টফোনে যেন ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ বা এমন সুবিধা চালু থাকে। এ ছাড়া ন্যূনতম একবার ফেসবুকের সেটিংস ‘অনলি-মি’ দিয়ে ট্রায়াল হিসেবে সাউন্ড, ভিডিও ইত্যাদি বিষয় চেক করে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। একেবারে প্রথম লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি। চাইলে অনলি-মি অপশন ছাড়াও ড্রাই রান বা ট্রায়াল দেওয়া যেতে পারে স্বল্প সময়ের জন্য। এতে টেকনিক্যাল ত্রুটিগুলো সম্পর্কে জানা যায়। ফলে পূর্বপ্রস্তুতি আরও সুপরিকল্পিত হয় এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ত্রুটি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।
নিজস্ব ফেসবুক আইডি, পেজ, বিজনেস আইডি বা পেজ থেকে অথবা বিভিন্ন গ্রুপে লাইভের আগে স্ট্যাটাস বা স্টোরি পোস্ট দিয়ে বিষয়টি জানানো ভালো। লাইভ যাই হোক না কেন সবার শেয়ার বা সব ধরনের অ্যাকসেস-অপশন খোলা রাখা উচিত। এতে যে কেউ লাইভ স্ট্রিমিংয়ে অংশ নিতে, পোস্ট পিন করতে, কমেন্ট ও শেয়ার করতে পারবে। একই সঙ্গে সেখানে যথাযথ রিপ্লাই দেওয়ার কথাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। এতে ভিউ, রিচ, এনগেজমেন্ট বাড়বে। অনেক ক্ষেত্রে অর্থ প্রদান সাপেক্ষে পোস্ট বুস্ট করেও বেশ কার্যকর সফলতা লাভ করা যায়।
আকর্ষণীয় করুন
লাইভ স্ট্রিমিংয়ে যথাযথ থাম্বনেইল ও টাইটেল দিতে হবে। এগুলো দর্শককে আকৃষ্ট করতে ভূমিকা রাখে। সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়ায় যে কনটেন্টগুলো ভাইরাল হয়, সেগুলোতে আকর্ষণীয় শিরোনাম দেখা যায়। তবে এখানে পরিমিত ক্যাপশনের ভূমিকাও নগণ্য নয়। শিরোনামেই উল্লেখ করুন লাইভের বিষয়।
ব্যবহারকারীরাই বহুমাত্রিক ব্যবহার খুঁজে নেন। তাঁরাই খুঁজে নিতে পারেন ফেসবুকের বহুমাত্রিক ব্যবহার। কেননা ফেসবুক নিজেও ব্যবসা করছে এবং জনগণকে দিয়েও করাচ্ছে।
একুশ শতকে এসে ভৌগোলিক সীমারেখা একই সঙ্গে অক্ষুণ্ন এবং অতিক্রম করে মানুষের সঙ্গে মানুষের সংযোগ ঘটিয়ে এক বিশ্বরাজনৈতিক বিপ্লব সৃষ্টি করেছে ইন্টারনেট। প্রযুক্তির উৎকর্ষ কাজে লাগিয়ে মানুষ এখন স্বপ্ন বাস্তবায়নের অভিযাত্রী। এ পথে ফেসবুক গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে ইতিমধ্যে। আর এ প্ল্যাটফর্মের শক্তিশালী অনুষঙ্গ ফেসবুক লাইভ।
উদ্দেশ্য ঠিক করুন
ফেসবুক লাইভে আসার আগে তার উদ্দেশ্য ঠিক করুন। কেউ ব্যবসার জন্য পণ্য দেখাতে লাইভে আসেন, কেউ কোনো কিছুর রিভিউ দিতে, কেউবা সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচারের জন্য লাইভে আসেন। ব্যতিক্রমী হলেও কিছু কিছু লাইভে আমরা বড়-ছোট দুর্ঘটনাও দেখে থাকি, যেমন সীতাকুণ্ডে কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণ। লাইভে আসার আগে তাই উদ্দেশ্য ঠিক করে বিষয়বস্তু বিবেচনায় রাখা ভালো।
উদ্দেশ্য যা-ই হোক তা সুনির্দিষ্ট রেখে তালিকা করা এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। আলোচনায় কী বলবেন তার তালিকা করে নিন। তাতে সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অনুযায়ী পিন পয়েন্টে আলোচনা করা সম্ভব এবং এতে খেই হারানোর আশঙ্কা কম থাকে। যাঁরা শুধু বিনোদনের উদ্দেশ্যে লাইভ করেন, তাঁরা অনেকটাই নির্ভর করেন দর্শকের ওপর। এ ক্ষেত্রেও পরিকল্পনা এমনভাবে করা যেতে পারে যেন এ লাইভের মাঝেও একটি নান্দনিকতা ও পরিমিতিবোধ থাকে।
প্রস্তুতি নিন
কোন ধরনের দর্শকের কাছে পৌঁছাবেন তা ভেবে নিন। যদি নারী ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছানো প্রয়োজন হয় হয় তাহলে নারীদের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজগুলোতে লাইভের লিংক শেয়ার করা যেতে পারে। তাতে সহজেই লাইভটি সম্পর্কে জেনে অনেকে যুক্ত হতে পারে। দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য কী করবেন তার পূর্বপ্রস্তুতি নিন। দর্শকদের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন-উত্তর এবং সে বিষয় সম্পর্কে তাদের মতামত গ্রহণের সুযোগ রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া লাইভটি বেশি বেশি শেয়ারের জন্য কিছু আকর্ষণীয় অফারের ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে।
লাইভ স্ট্রিমিং ব্যবহার করুন
বর্তমান সময়ে ফেসবুক অনেক বেশি কারিগরি উন্নয়ন ঘটিয়েছে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে। যেন ব্যবহারকারীরা খুব সহজে ফেসবুকের এই অপশন কাজে লাগিয়ে ব্যবসার প্রসার ঘটাতে পারে। এমনকি লাইভের নোটিফিকেশন মুহূর্তেই পৌঁছে যায় ব্যবহারকারীর বন্ধু তালিকায় থাকা বন্ধুদের কাছে, বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজের ক্ষেত্রে সদস্যদের কাছে। দেখা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যবহারকারীরা নিউজফিডে ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি দেখছেন লাইভ স্ট্রিমিং।
ব্যাকগ্রাউন্ড ও অন্যান্য বিষয় নির্বাচন
লাইভে যাওয়ার আগে উৎকৃষ্ট লোকেশন ও ব্যাকগ্রাউন্ড বাছাই করা, ইন্টারনেট স্পিড নিশ্চিত করা, পরিমিত আলোর ব্যবস্থা রাখা, সাউন্ড যথাযথ ক্যাপচার হচ্ছে কি না বা নয়েজ আসছে কি না ইত্যাদি বিবেচনা করা জরুরি। আজকাল অনেকেই লাইভের জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে দেয়ালে বিভিন্ন রং, স্টিকার, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন।
কারিগরি প্রস্তুতি
স্মার্টফোন থেকে লাইভে গেলে মূল স্ট্রিমিং ডিভাইসের সঙ্গে অনেকে বিভিন্ন সাপোর্টিভ ডিভাইস ব্যবহার করেন। যেমন, আলোর জন্য রিং লাইট। এ ছাড়া ল্যাভেলিয়ার, বুমসহ বিভিন্ন ধরনের ট্র্যাডিশনাল এবং ওয়্যারলেস এক্সটার্নাল মাইক্রোফোনও ব্যবহার করেন অনেকে। এ ছাড়া লাইভ স্ট্রিমিংয়ের জন্য মোবাইল স্ট্যান্ড, ট্রাইপড, গিমবল, পাওয়ার ব্যাংক ইত্যাদি দরকার হতে পারে। বড় মাপের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে একাধিক ক্যামেরা ও ড্রোন ব্যবহারও দেখা যায়। অনেকে প্রয়োজন অনুসারে কাস্টমাইজ করে বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করেন। যদি নিয়মিত লাইভ স্ট্রিমিং প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে স্থায়ী সেট আপের চিন্তা করা যেতে পারে।
লাইভে আসার আগে বিশেষভাবে লক্ষ রাখতে হবে স্মার্টফোনে যেন ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ বা এমন সুবিধা চালু থাকে। এ ছাড়া ন্যূনতম একবার ফেসবুকের সেটিংস ‘অনলি-মি’ দিয়ে ট্রায়াল হিসেবে সাউন্ড, ভিডিও ইত্যাদি বিষয় চেক করে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। একেবারে প্রথম লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি। চাইলে অনলি-মি অপশন ছাড়াও ড্রাই রান বা ট্রায়াল দেওয়া যেতে পারে স্বল্প সময়ের জন্য। এতে টেকনিক্যাল ত্রুটিগুলো সম্পর্কে জানা যায়। ফলে পূর্বপ্রস্তুতি আরও সুপরিকল্পিত হয় এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ত্রুটি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।
নিজস্ব ফেসবুক আইডি, পেজ, বিজনেস আইডি বা পেজ থেকে অথবা বিভিন্ন গ্রুপে লাইভের আগে স্ট্যাটাস বা স্টোরি পোস্ট দিয়ে বিষয়টি জানানো ভালো। লাইভ যাই হোক না কেন সবার শেয়ার বা সব ধরনের অ্যাকসেস-অপশন খোলা রাখা উচিত। এতে যে কেউ লাইভ স্ট্রিমিংয়ে অংশ নিতে, পোস্ট পিন করতে, কমেন্ট ও শেয়ার করতে পারবে। একই সঙ্গে সেখানে যথাযথ রিপ্লাই দেওয়ার কথাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। এতে ভিউ, রিচ, এনগেজমেন্ট বাড়বে। অনেক ক্ষেত্রে অর্থ প্রদান সাপেক্ষে পোস্ট বুস্ট করেও বেশ কার্যকর সফলতা লাভ করা যায়।
আকর্ষণীয় করুন
লাইভ স্ট্রিমিংয়ে যথাযথ থাম্বনেইল ও টাইটেল দিতে হবে। এগুলো দর্শককে আকৃষ্ট করতে ভূমিকা রাখে। সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়ায় যে কনটেন্টগুলো ভাইরাল হয়, সেগুলোতে আকর্ষণীয় শিরোনাম দেখা যায়। তবে এখানে পরিমিত ক্যাপশনের ভূমিকাও নগণ্য নয়। শিরোনামেই উল্লেখ করুন লাইভের বিষয়।
ব্যবহারকারীরাই বহুমাত্রিক ব্যবহার খুঁজে নেন। তাঁরাই খুঁজে নিতে পারেন ফেসবুকের বহুমাত্রিক ব্যবহার। কেননা ফেসবুক নিজেও ব্যবসা করছে এবং জনগণকে দিয়েও করাচ্ছে।
বহু ধরে পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট ব্যবহার করে পৃথিবী সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, দাবানল ও আবহাওয়াসহ আরও অনেক তথ্য সংগ্রহ করে স্যাটেলাইটগুলো। তবে এত বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমসাধ্য কাজ। তাই...
৩ ঘণ্টা আগেমেসেজ লেখার সময় অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে এলে সেই বার্তা সম্পূর্ণ করার বিষয়টি ভুলে যান অনেকেই। এই সমস্যা সমাধানে ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে ‘ড্রাফট’ ফিচার চালু করেছে মেটা। ব্যবহারকারীদের অসমাপ্ত মেসেজগুলো পরিচালনা করতে সাহায্য করবে ফিচারটি। এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এই ফিচা
৬ ঘণ্টা আগেকনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন ফিচার চালু করেছে ইউটিউব। ফিচারটি ব্যবহার করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লাইসেন্সপ্রাপ্ত গানকে পছন্দমতো রিমিক্স করা যাবে। গান নির্বাচনের পর এর মুড বা জনরাও পরিবর্তন করা যাবে। এরপর ইউটিউবের ‘ড্রিম ট্র্যাক এআই’ টুল ব্যবহার করে এই রিমিক্সকে ৩০ সেকেন্ড দৈর
৭ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের জানুয়ারিতে গ্যালাক্সি এস ২৫ সিরিজ উন্মোচন করতে যাচ্ছে স্যামসাং। সিরিজটি ২২ জানুয়ারি উন্মোচনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে উন্মোচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসছে এটি নিয়ে আরও বিভিন্ন তথ্য ফাঁস হচ্ছে। এবার জানা গেছে যে, গ্যালাক্সি ২৫ বেস ও গ্যালাক্সি এস ২৫ প্লাস মডেলে ১২ জিবি র্যাম থাকবে। এটি এই সিরিজের জন
৮ ঘণ্টা আগে