অলকানন্দা রায়, ঢাকা
জাদুর শহর ঢাকায় চালু হয়েছে মেট্রোরেল। রাজধানীর গণপরিবহনের ক্ষেত্রে এটি একটি মাইলফলক। যানজটের বেহাল সময়ে মেট্রোরেল এনেছে স্বস্তি। উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত ২০ কিলোমিটারের বেশি পথ ভ্রমণ করতে এখন সময় লাগে মাত্র ৪০ মিনিট! ফলে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এতে চলাচল করছে। বর্তমানে ১০ মিনিট পরপর চললেও পর্যায়ক্রমে এক ট্রেনের সঙ্গে অন্য ট্রেনের সময়ের পার্থক্য কমে আসবে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে তিন মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলার সম্ভাবনা রয়েছে।
যেভাবে টিকিট কাটতে হবে
স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে এবং টিকিট বিক্রয়ের ভেন্ডিং মেশিনের মাধ্যমে মেট্রোরেলের টিকিট কেনা যায়। ভেন্ডিং মেশিনের মাধ্যমে টিকিট কাটতে হলে যাত্রীকে প্রথমে মনিটরে বাংলা অথবা ইংরেজি ভাষা নির্বাচন করতে হবে। তারপর সিঙ্গেল ও পারমানেন্ট যাত্রার টিকিট নির্বাচন করতে হবে। এরপর গন্তব্যের তালিকা থেকে স্টেশন নির্বাচন করতে হবে। কোন স্টেশনের কত ভাড়া, সেই তালিকাও দেওয়া থাকবে। সিঙ্গেল জার্নির জন্য একজন যাত্রী একবারে পাঁচটির বেশি টিকিট কাটতে পারবেন না। এগুলো নির্বাচন শেষ করে ‘ওকে’ বাটনে চাপ দিলে টিকিটের দামের অপশন আসবে। মেশিনে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিলে টিকিট বেরিয়ে আসবে। মেশিনে সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা প্রবেশ করানো যাবে।
চলাচলের সময়
শনি থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার। সকাল ৭টা ১০ মিনিট থেকে চলাচল শুরু করে মেট্রোরেল। শেষ ট্রিপ থাকে রাত ৮টায়। পিক আওয়ারে ১০ মিনিট এবং অফপিক আওয়ারে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে
এমআরটি পাস
এমআরটি পাস বিক্রি শুরু হয় সকাল ৭টা ১৫ মিনিট থেকে। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সব স্টেশনে সে সময় থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং মতিঝিল থেকে বিজয় সরণি পর্যন্ত সব স্টেশন থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এমআরটি পাস কেনা যাবে। ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ ডট ডিএমটিসিএল ডট গভ ডট বিডি এই ওয়েবসাইট থেকে অথবা মেট্রোরেল স্টেশন থেকে এমআরটি পাস নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করতে হবে। তারপর চালু যেকোনো মেট্রোরেল স্টেশন থেকে এমআরটি পাস কেনা যাবে।
স্টেশনের নিয়মকানুন
মেট্রোরেলের সব স্টেশনই তিনতলা। প্রথমে সড়ক থেকে সিঁড়ি বা চলন্ত সিঁড়ি কিংবা এস্কেলেটরে করে যেতে হবে দোতলায়। সেখান থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। টিকিট কাটার পর ট্রেনে ওঠার জন্য অটোমেটেড প্রবেশপথে নির্ধারিত জায়গায় টিকিট ছোঁয়ালে খুলে যাবে দরজা। এর পরের এলাকাটি পেইড জোন। এবার নির্দেশিত পথে কিছুটা হেঁটে, সিঁড়ি কিংবা এস্কেলেটর ব্যবহার করে যেতে হবে তৃতীয় তলায়। সেটি প্ল্যাটফর্ম। তৃতীয় তলায় ওঠার জন্য বয়স্ক ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা লিফট ব্যবহার করতে পারেন।
প্ল্যাটফর্ম আর ট্রেনের মাঝামাঝিতে থাকবে প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর বা পিএসডি। নিরাপত্তার জন্য পিএসডির ধারে না দাঁড়িয়ে যাত্রীদের হলুদ দাগের বাইরে অপেক্ষা করতে হবে। ট্রেন এলে নির্ধারিত সময়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যাবে দরজা। যাত্রীরা নেমে গেলে অপেক্ষমাণ যাত্রীরা ওঠার সুযোগ পাবেন। এরপর স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বন্ধ হয়ে যাবে দরজা।
সিট ব্যবস্থাপনা এবং নির্দেশনা
মেট্রোরেলের কোচগুলোর দুই পাশে রয়েছে ৩১২টি আসন। রয়েছে দুটি করে হুইলচেয়ার। বসার ক্ষেত্রে বয়স্ক ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার রয়েছে। দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের জন্য রয়েছে ঝুলন্ত গ্রাপ হ্যান্ডেল।
প্রতিটি স্টেশনে আসার আগে মাইকে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় স্টেশনের নাম, কত সময় পর কোন দরজা দিয়ে নামতে হবে তার নির্দেশনা শোনা যাবে। প্রতিটি কোচের দুই পাশে চারটি করে আটটি দরজা আছে। যেদিকে নামার নির্দেশনা দেওয়া হবে, সেদিকের দরজা খুলে যাবে। ঘোষণা ছাড়া ডিসপ্লে ও রুট ম্যাপেও দেখা যাবে স্টেশনের তথ্য।
ট্রেন থেকে নেমে আসতে হবে দোতলায়।
সেখানে রয়েছে অটোমেটেড দরজা। এমআরটি পাসধারী যাত্রী হলে, নির্ধারিত জায়গায় টিকিট ছোঁয়ালে খুলে যাবে সেটি। আর একক যাত্রার টিকিটধারীকে নির্ধারিত জায়গায় টিকিটটি ফেললে বের হওয়ার দরজা খুলে যাবে।
একক যাত্রার টিকিটের যাত্রীদের নির্দিষ্ট গন্তব্যেই নামতে হবে। অতিরিক্ত পথ ভ্রমণ করলে স্টেশন থেকে বের হওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে ‘বাড়তি ভাড়া আদায়’ কক্ষে গিয়ে অতিরিক্ত ভ্রমণের ভাড়া পরিশোধ করে বের হতে হবে।
সতর্কতা
অনুমোদিত দূরত্বের বেশি ভ্রমণ করলে বা ভাড়া এড়ানোর উদ্দেশ্যে অন্য কোনো কৌশল অবলম্বন করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য মেট্রোরেলে যাতায়াতের ভাড়ার ১০ গুণ পর্যন্ত অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ের ক্ষেত্রে অনধিক ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
স্টেশন ও ভাড়া
মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা। উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ১০০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ও উত্তরা দক্ষিণ থেকে ৯০ টাকা, পল্লবী স্টেশন থেকে ৮০ টাকা, মিরপুর-১১ স্টেশন থেকে ৭০ টাকা, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন থেকে ৬০ টাকা, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশন থেকে ৫০ টাকা, ফার্মগেট স্টেশন থেকে ৩০ টাকা এবং সচিবালয় স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ২০ টাকা। একই ভাড়া উভয় ক্ষেত্রে চলাচলের জন্য প্রযোজ্য।
জাদুর শহর ঢাকায় চালু হয়েছে মেট্রোরেল। রাজধানীর গণপরিবহনের ক্ষেত্রে এটি একটি মাইলফলক। যানজটের বেহাল সময়ে মেট্রোরেল এনেছে স্বস্তি। উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত ২০ কিলোমিটারের বেশি পথ ভ্রমণ করতে এখন সময় লাগে মাত্র ৪০ মিনিট! ফলে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এতে চলাচল করছে। বর্তমানে ১০ মিনিট পরপর চললেও পর্যায়ক্রমে এক ট্রেনের সঙ্গে অন্য ট্রেনের সময়ের পার্থক্য কমে আসবে এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে তিন মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলার সম্ভাবনা রয়েছে।
যেভাবে টিকিট কাটতে হবে
স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে এবং টিকিট বিক্রয়ের ভেন্ডিং মেশিনের মাধ্যমে মেট্রোরেলের টিকিট কেনা যায়। ভেন্ডিং মেশিনের মাধ্যমে টিকিট কাটতে হলে যাত্রীকে প্রথমে মনিটরে বাংলা অথবা ইংরেজি ভাষা নির্বাচন করতে হবে। তারপর সিঙ্গেল ও পারমানেন্ট যাত্রার টিকিট নির্বাচন করতে হবে। এরপর গন্তব্যের তালিকা থেকে স্টেশন নির্বাচন করতে হবে। কোন স্টেশনের কত ভাড়া, সেই তালিকাও দেওয়া থাকবে। সিঙ্গেল জার্নির জন্য একজন যাত্রী একবারে পাঁচটির বেশি টিকিট কাটতে পারবেন না। এগুলো নির্বাচন শেষ করে ‘ওকে’ বাটনে চাপ দিলে টিকিটের দামের অপশন আসবে। মেশিনে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিলে টিকিট বেরিয়ে আসবে। মেশিনে সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা প্রবেশ করানো যাবে।
চলাচলের সময়
শনি থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার। সকাল ৭টা ১০ মিনিট থেকে চলাচল শুরু করে মেট্রোরেল। শেষ ট্রিপ থাকে রাত ৮টায়। পিক আওয়ারে ১০ মিনিট এবং অফপিক আওয়ারে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করে
এমআরটি পাস
এমআরটি পাস বিক্রি শুরু হয় সকাল ৭টা ১৫ মিনিট থেকে। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সব স্টেশনে সে সময় থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এবং মতিঝিল থেকে বিজয় সরণি পর্যন্ত সব স্টেশন থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এমআরটি পাস কেনা যাবে। ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ ডট ডিএমটিসিএল ডট গভ ডট বিডি এই ওয়েবসাইট থেকে অথবা মেট্রোরেল স্টেশন থেকে এমআরটি পাস নিবন্ধন ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করতে হবে। তারপর চালু যেকোনো মেট্রোরেল স্টেশন থেকে এমআরটি পাস কেনা যাবে।
স্টেশনের নিয়মকানুন
মেট্রোরেলের সব স্টেশনই তিনতলা। প্রথমে সড়ক থেকে সিঁড়ি বা চলন্ত সিঁড়ি কিংবা এস্কেলেটরে করে যেতে হবে দোতলায়। সেখান থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। টিকিট কাটার পর ট্রেনে ওঠার জন্য অটোমেটেড প্রবেশপথে নির্ধারিত জায়গায় টিকিট ছোঁয়ালে খুলে যাবে দরজা। এর পরের এলাকাটি পেইড জোন। এবার নির্দেশিত পথে কিছুটা হেঁটে, সিঁড়ি কিংবা এস্কেলেটর ব্যবহার করে যেতে হবে তৃতীয় তলায়। সেটি প্ল্যাটফর্ম। তৃতীয় তলায় ওঠার জন্য বয়স্ক ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা লিফট ব্যবহার করতে পারেন।
প্ল্যাটফর্ম আর ট্রেনের মাঝামাঝিতে থাকবে প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোর বা পিএসডি। নিরাপত্তার জন্য পিএসডির ধারে না দাঁড়িয়ে যাত্রীদের হলুদ দাগের বাইরে অপেক্ষা করতে হবে। ট্রেন এলে নির্ধারিত সময়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যাবে দরজা। যাত্রীরা নেমে গেলে অপেক্ষমাণ যাত্রীরা ওঠার সুযোগ পাবেন। এরপর স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বন্ধ হয়ে যাবে দরজা।
সিট ব্যবস্থাপনা এবং নির্দেশনা
মেট্রোরেলের কোচগুলোর দুই পাশে রয়েছে ৩১২টি আসন। রয়েছে দুটি করে হুইলচেয়ার। বসার ক্ষেত্রে বয়স্ক ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার রয়েছে। দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের জন্য রয়েছে ঝুলন্ত গ্রাপ হ্যান্ডেল।
প্রতিটি স্টেশনে আসার আগে মাইকে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় স্টেশনের নাম, কত সময় পর কোন দরজা দিয়ে নামতে হবে তার নির্দেশনা শোনা যাবে। প্রতিটি কোচের দুই পাশে চারটি করে আটটি দরজা আছে। যেদিকে নামার নির্দেশনা দেওয়া হবে, সেদিকের দরজা খুলে যাবে। ঘোষণা ছাড়া ডিসপ্লে ও রুট ম্যাপেও দেখা যাবে স্টেশনের তথ্য।
ট্রেন থেকে নেমে আসতে হবে দোতলায়।
সেখানে রয়েছে অটোমেটেড দরজা। এমআরটি পাসধারী যাত্রী হলে, নির্ধারিত জায়গায় টিকিট ছোঁয়ালে খুলে যাবে সেটি। আর একক যাত্রার টিকিটধারীকে নির্ধারিত জায়গায় টিকিটটি ফেললে বের হওয়ার দরজা খুলে যাবে।
একক যাত্রার টিকিটের যাত্রীদের নির্দিষ্ট গন্তব্যেই নামতে হবে। অতিরিক্ত পথ ভ্রমণ করলে স্টেশন থেকে বের হওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে ‘বাড়তি ভাড়া আদায়’ কক্ষে গিয়ে অতিরিক্ত ভ্রমণের ভাড়া পরিশোধ করে বের হতে হবে।
সতর্কতা
অনুমোদিত দূরত্বের বেশি ভ্রমণ করলে বা ভাড়া এড়ানোর উদ্দেশ্যে অন্য কোনো কৌশল অবলম্বন করলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ জন্য মেট্রোরেলে যাতায়াতের ভাড়ার ১০ গুণ পর্যন্ত অর্থদণ্ড এবং তা অনাদায়ের ক্ষেত্রে অনধিক ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
স্টেশন ও ভাড়া
মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা। উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ১০০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ও উত্তরা দক্ষিণ থেকে ৯০ টাকা, পল্লবী স্টেশন থেকে ৮০ টাকা, মিরপুর-১১ স্টেশন থেকে ৭০ টাকা, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন থেকে ৬০ টাকা, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশন থেকে ৫০ টাকা, ফার্মগেট স্টেশন থেকে ৩০ টাকা এবং সচিবালয় স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনের ভাড়া ২০ টাকা। একই ভাড়া উভয় ক্ষেত্রে চলাচলের জন্য প্রযোজ্য।
পড়ালেখায় শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন সাধারণ বিষয়। গুগলের এআই চ্যাটবট জেমিনি এ ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়। তবে এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে জেমিনি যা করল, তা রীতিমতো শঙ্কার বিষয়!
৬ ঘণ্টা আগেবহু ধরে পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট ব্যবহার করে পৃথিবী সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, দাবানল ও আবহাওয়াসহ আরও অনেক তথ্য সংগ্রহ করে স্যাটেলাইটগুলো। তবে এত বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমসাধ্য কাজ। তাই...
১ দিন আগেমেসেজ লেখার সময় অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে এলে সেই বার্তা সম্পূর্ণ করার বিষয়টি ভুলে যান অনেকেই। এই সমস্যা সমাধানে ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে ‘ড্রাফট’ ফিচার চালু করেছে মেটা। ব্যবহারকারীদের অসমাপ্ত মেসেজগুলো পরিচালনা করতে সাহায্য করবে ফিচারটি। এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এই ফিচা
১ দিন আগেকনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন ফিচার চালু করেছে ইউটিউব। ফিচারটি ব্যবহার করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লাইসেন্সপ্রাপ্ত গানকে পছন্দমতো রিমিক্স করা যাবে। গান নির্বাচনের পর এর মুড বা জনরাও পরিবর্তন করা যাবে। এরপর ইউটিউবের ‘ড্রিম ট্র্যাক এআই’ টুল ব্যবহার করে এই রিমিক্সকে ৩০ সেকেন্ড দৈর
১ দিন আগে