অনিন্দ্য চৌধুরী অর্ণব
ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ক্যানভার জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অ্যাডোবি ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটরের মতো জটিল না হওয়ায় যে কেউ ওয়েবভিত্তিক এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে চোখধাঁধানো ডিজাইন তৈরি করতে পারেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জন্য পোস্ট তৈরি, বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বিজ্ঞাপন ইত্যাদির জন্য ক্যানভায় রয়েছে অসংখ্য টেমপ্লেট।সেগুলো ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন ও লোগো তৈরি করা যায়। এসব টেমপ্লেটের মধ্যে শুধু লেখা এবং ছবি পরিবর্তন করে নান্দনিক ডিজাইন তৈরি করা যায়। ক্যানভা অ্যাপটি ফ্রি; তবে এর প্রিমিয়াম ভার্সন রয়েছে। ফ্রিতেই ডিজাইন করা যায়। প্রিমিয়াম ভার্সনেও চমৎকার সব ছবি এবং টেমপ্লেট পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে সরাসরি এক্সপোর্ট বা শেয়ারও করা যায়। এসব কারণেই দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ক্যানভা অ্যাপটি।
ক্যানভার সুবিধা
প্রিমিয়াম সংস্করণের চার্জ
প্রিমিয়াম সংস্করণের প্রতি মাসের গ্রাহক ফি প্রতি ব্যবহারকারীর জন্য ৬ দশমিক ৪৯ ডলার। ক্যানভা টিমস একসঙ্গে পাঁচজন ব্যবহার করা যায়। এর বেশি ব্যক্তি ব্যবহার করলে বাড়তি চার্জ দিতে হবে। এর মাসিক ফি ১৩ ডলার। তবে একসঙ্গে এক বছরের চার্জ ১২০ ডলার।
ক্যানভা ছাড়াও ক্যানভার মতো সহজে কাজ করার জন্য আরও অনেক অ্যাপ আছে।
অ্যাডোবি স্পার্ক
ক্যানভার বিকল্প অ্যাপগুলোর মধ্যে অ্যাডোবি স্পার্ক অন্যতম। এটি অনলাইন এবং মোবাইল ফোনভিত্তিক ডিজাইন অ্যাপ। এটি ব্যবহার করে ফ্লায়ার, ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক পোস্ট, ওয়েব পেজ ডিজাইন, ফটো কোলাজ, ব্র্যান্ডেড গ্রাফিকস এবং ভিডিও তৈরি করা যায়। এখানে প্রচুর টেমপ্লেট পাওয়া যায়। অ্যাডোবি স্পার্কে বিভিন্ন ধরনের ফন্ট, লে-আউট, রং ব্যবহার করা যায়। এটি ব্যবহার করার সময় ওয়েবে বা অ্যাডোবি ক্রিয়েটিভ ক্লাউড, লাইটরুম সিসি, ড্রপবক্স বা গুগল ফটোয় ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। এর ফ্রি ও প্রিমিয়াম—দুই সংস্করণই আছে। প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহারের জন্য মাসিক ফি প্রায় ১ হাজার ২০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম গ্রুপ ব্যবহারের মাসিক ফি প্রায় ২ হাজার ৩০০ টাকা।
ইজিল
ইজিল প্রাক্-ডিজাইনযুক্ত টেম্পলেটের সাহায্যে প্রজেক্ট তৈরির সুযোগ দেয়। এই টেমপ্লেটগুলো কাস্টমাইজ করা যায়। এর টেক্সট এফেক্টস টুল দারুণ কার্যকরি। এটি জিআইএফ ফরম্যাট আউটপুট দিতে পারে। আপলোড করা ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড সরানো, ফোল্ডারে ছবি সাজানো ছাড়াও এটি দিয়ে অনেক কিছু করা যায়। ইজিল বেসিকের মাসিক ফি প্রায় ৯০০ টাকা। আর ইজিল এজের মাসিক ফি প্রায় ৬ হাজার টাকা।
ভিসমি
ডিজাইনের দুনিয়ায় নতুনদের জন্য ভিসমি দারুণ কার্যকর। এটি দিয়ে সহজে প্রেজেন্টেশন, চার্ট, মানচিত্র, ইনফোগ্রাফিকস, নথি, ভিডিও, ওয়েব গ্রাফিকসসহ আরও অনেক কিছু করা যায়। এতেও হাজার হাজার টেমপ্লেট রয়েছে। এ ছাড়া ভিসমি ফটো এডিটিং টুল অ্যানিমেশন তৈরির কাজে ব্যবহার করা সম্ভব। ভিসমিতে ৫টি প্রকল্প বিনা মূল্যে করা যায়। তবে ভিসমি স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহারের জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে ২ হাজার ৬০০ টাকা।
স্নাপ্পা
স্নাপ্পাকে মনে করা হয় ক্যানভার অন্যতম সেরা বিকল্প। এতেও হাজার হাজার টেমপ্লেট পাওয়া যায়। স্নাপ্পা একাধারে পোস্ট মেকার, ইউটিউব থাম্বনেইল মেকার, ইনফোগ্রাফিক মেকার, ফেসবুক ইভেন্ট কভার মেকার, প্রোফাইল পিকচার মেকার। বিনা মূল্যে ব্যবহার করা গেলেও এর প্রফেশনাল সংস্করণের মাসিক ফি ১ হাজার ৫০০ টাকা। স্নাপ্পা টিম সংস্করণের মাসিক ফি ৩ হাজার ১০০ টাকা।
ক্রেলো
ক্রেলোতে পাওয়া যায় অসংখ্য অ্যানিমেটেড টেমপ্লেট। এর সাহায্যে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের মতো প্ল্যাটফর্মের জন্য বর্গাকার কিংবা উল্লম্ব— উভয় ফরম্যাটে ছবি ও ভিডিও তৈরি করা যায়। এর একটি বিশাল ইমেজ লাইব্রেরি রয়েছে। ক্রেলোর স্টার্টার প্যাকটি বিনা মূল্যে পাওয়া গেলেও প্রো-সংস্করণ ব্যবহার করতে প্রতি মাসে গুনতে হয় ৮০০ টাকা।
ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ক্যানভার জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। অ্যাডোবি ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটরের মতো জটিল না হওয়ায় যে কেউ ওয়েবভিত্তিক এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে চোখধাঁধানো ডিজাইন তৈরি করতে পারেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জন্য পোস্ট তৈরি, বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বিজ্ঞাপন ইত্যাদির জন্য ক্যানভায় রয়েছে অসংখ্য টেমপ্লেট।সেগুলো ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন ও লোগো তৈরি করা যায়। এসব টেমপ্লেটের মধ্যে শুধু লেখা এবং ছবি পরিবর্তন করে নান্দনিক ডিজাইন তৈরি করা যায়। ক্যানভা অ্যাপটি ফ্রি; তবে এর প্রিমিয়াম ভার্সন রয়েছে। ফ্রিতেই ডিজাইন করা যায়। প্রিমিয়াম ভার্সনেও চমৎকার সব ছবি এবং টেমপ্লেট পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে সরাসরি এক্সপোর্ট বা শেয়ারও করা যায়। এসব কারণেই দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ক্যানভা অ্যাপটি।
ক্যানভার সুবিধা
প্রিমিয়াম সংস্করণের চার্জ
প্রিমিয়াম সংস্করণের প্রতি মাসের গ্রাহক ফি প্রতি ব্যবহারকারীর জন্য ৬ দশমিক ৪৯ ডলার। ক্যানভা টিমস একসঙ্গে পাঁচজন ব্যবহার করা যায়। এর বেশি ব্যক্তি ব্যবহার করলে বাড়তি চার্জ দিতে হবে। এর মাসিক ফি ১৩ ডলার। তবে একসঙ্গে এক বছরের চার্জ ১২০ ডলার।
ক্যানভা ছাড়াও ক্যানভার মতো সহজে কাজ করার জন্য আরও অনেক অ্যাপ আছে।
অ্যাডোবি স্পার্ক
ক্যানভার বিকল্প অ্যাপগুলোর মধ্যে অ্যাডোবি স্পার্ক অন্যতম। এটি অনলাইন এবং মোবাইল ফোনভিত্তিক ডিজাইন অ্যাপ। এটি ব্যবহার করে ফ্লায়ার, ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক পোস্ট, ওয়েব পেজ ডিজাইন, ফটো কোলাজ, ব্র্যান্ডেড গ্রাফিকস এবং ভিডিও তৈরি করা যায়। এখানে প্রচুর টেমপ্লেট পাওয়া যায়। অ্যাডোবি স্পার্কে বিভিন্ন ধরনের ফন্ট, লে-আউট, রং ব্যবহার করা যায়। এটি ব্যবহার করার সময় ওয়েবে বা অ্যাডোবি ক্রিয়েটিভ ক্লাউড, লাইটরুম সিসি, ড্রপবক্স বা গুগল ফটোয় ছবি দেখার সুযোগ পাওয়া যায়। এর ফ্রি ও প্রিমিয়াম—দুই সংস্করণই আছে। প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহারের জন্য মাসিক ফি প্রায় ১ হাজার ২০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম গ্রুপ ব্যবহারের মাসিক ফি প্রায় ২ হাজার ৩০০ টাকা।
ইজিল
ইজিল প্রাক্-ডিজাইনযুক্ত টেম্পলেটের সাহায্যে প্রজেক্ট তৈরির সুযোগ দেয়। এই টেমপ্লেটগুলো কাস্টমাইজ করা যায়। এর টেক্সট এফেক্টস টুল দারুণ কার্যকরি। এটি জিআইএফ ফরম্যাট আউটপুট দিতে পারে। আপলোড করা ছবি থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড সরানো, ফোল্ডারে ছবি সাজানো ছাড়াও এটি দিয়ে অনেক কিছু করা যায়। ইজিল বেসিকের মাসিক ফি প্রায় ৯০০ টাকা। আর ইজিল এজের মাসিক ফি প্রায় ৬ হাজার টাকা।
ভিসমি
ডিজাইনের দুনিয়ায় নতুনদের জন্য ভিসমি দারুণ কার্যকর। এটি দিয়ে সহজে প্রেজেন্টেশন, চার্ট, মানচিত্র, ইনফোগ্রাফিকস, নথি, ভিডিও, ওয়েব গ্রাফিকসসহ আরও অনেক কিছু করা যায়। এতেও হাজার হাজার টেমপ্লেট রয়েছে। এ ছাড়া ভিসমি ফটো এডিটিং টুল অ্যানিমেশন তৈরির কাজে ব্যবহার করা সম্ভব। ভিসমিতে ৫টি প্রকল্প বিনা মূল্যে করা যায়। তবে ভিসমি স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহারের জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে ২ হাজার ৬০০ টাকা।
স্নাপ্পা
স্নাপ্পাকে মনে করা হয় ক্যানভার অন্যতম সেরা বিকল্প। এতেও হাজার হাজার টেমপ্লেট পাওয়া যায়। স্নাপ্পা একাধারে পোস্ট মেকার, ইউটিউব থাম্বনেইল মেকার, ইনফোগ্রাফিক মেকার, ফেসবুক ইভেন্ট কভার মেকার, প্রোফাইল পিকচার মেকার। বিনা মূল্যে ব্যবহার করা গেলেও এর প্রফেশনাল সংস্করণের মাসিক ফি ১ হাজার ৫০০ টাকা। স্নাপ্পা টিম সংস্করণের মাসিক ফি ৩ হাজার ১০০ টাকা।
ক্রেলো
ক্রেলোতে পাওয়া যায় অসংখ্য অ্যানিমেটেড টেমপ্লেট। এর সাহায্যে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের মতো প্ল্যাটফর্মের জন্য বর্গাকার কিংবা উল্লম্ব— উভয় ফরম্যাটে ছবি ও ভিডিও তৈরি করা যায়। এর একটি বিশাল ইমেজ লাইব্রেরি রয়েছে। ক্রেলোর স্টার্টার প্যাকটি বিনা মূল্যে পাওয়া গেলেও প্রো-সংস্করণ ব্যবহার করতে প্রতি মাসে গুনতে হয় ৮০০ টাকা।
প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স ‘হট ৫০ প্রো প্লাস’ স্মার্টফোন উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ইতিহাসে সবচেয়ে স্লিম স্মার্টফোন এটি। তরুণদের আধুনিক চাহিদা মেটাতে ডিভাইসে টাইটানউইং আর্কিটেকচার ডিজাইন যুক্ত করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেস্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট নীতিমালা সম্পর্কে গণশুনানির আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষর করা এই চিঠিটি বিটিআরসিতে পাঠানো হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেপড়ালেখায় শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন সাধারণ বিষয়। গুগলের এআই চ্যাটবট জেমিনি এ ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়। তবে এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে জেমিনি যা করল, তা রীতিমতো শঙ্কার বিষয়!
১ দিন আগেবহু ধরে পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট ব্যবহার করে পৃথিবী সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, দাবানল ও আবহাওয়াসহ আরও অনেক তথ্য সংগ্রহ করে স্যাটেলাইটগুলো। তবে এত বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমসাধ্য কাজ। তাই...
২ দিন আগে