ফিচার ডেস্ক
যেকোনো ক্ষেত্রে সব সময় নতুন কিছুকে স্বাগত জানানোর আগে চলে নানান জল্পনাকল্পনা। শিক্ষা ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম ঘটে না। মানুষের উন্নতির জন্য শিক্ষা অপরিহার্য। এটি একজন ব্যক্তিকে তাঁর জীবন ও কর্মজীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা দেয়। প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রয়োগ শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা দেয়।
কোভিড-১৯ সময়কালে শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা গেছে সবচেয়ে বেশি। স্কুলের ক্লাস, টিউশন, এমনকি স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের ডিগ্রি প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য এত বেশি প্রযুক্তির ব্যবহার আগে দেখা যায়নি। কোভিড কেটে যাওয়ার পরেও প্রযুক্তি থেকে গেছে আমাদের জীবনে।
শুধু যে থেকেই গেছে, এমন নয় বরং প্রযুক্তির ব্যবহার আরও বেড়েছে। পাশ্চাত্যের অভিজাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তা আরও উন্নত এবং গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তি যেকোনো কিছুকে কয়েক ঘণ্টা বা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসতে পারে, যা জ্ঞান অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পাশাপাশি এটি সময় সাশ্রয়ী।
শিক্ষায় প্রযুক্তি গ্রহণের কারণ খুঁজতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় এর উপাদানভিত্তিক বিষয়বস্তুর কথা। যেমন প্রযুক্তিনির্ভর শেখার পদ্ধতি খুব মজার। এখানে মজার মজার সব তথ্য ও উপাদান দিয়ে শেখানো হয়। শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তি নানান বিষয়ে জ্ঞানের শূন্য স্থান পূরণ করতে পারে। প্রযুক্তি আধুনিক কর্মশক্তির মুখোমুখি হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করে। বইতে আঁকা ছবি দিয়ে শিখলেও প্রযুক্তির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী বাস্তব বিশ্বের ছবি ও ভিডিও দেখতে পারে। এই প্রক্রিয়া যেকোনো বস্তু সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ জ্ঞান সরবরাহ করে। প্রযুক্তির ব্যবহার শিক্ষার্থীদের সঠিক তথ্য সহজে খুঁজে পেতে শেখায় এবং প্রশিক্ষণ দেয়। প্রযুক্তির কাছে নানান জিনিসের একাধিক বিকল্প আছে। এই বিকল্প বিষয়গুলো ভেঙে মানুষ নিজের প্রয়োজনমতো গড়ে নিতে পারে।
এ ছাড়া যেকোনো দলগত কাজ করতে গেলে একই জায়গায় বসে কাজ করতে হবে, এমন নয়। প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরে বসে গ্রুপ স্টাডির মতো কাজ করে ফেলা সম্ভব। বৈরী আবহাওয়ায় ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে অন্যান্য অনেক কাজেই শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন প্রযুক্তির মাধ্যমে। তাই এর উন্নতির সঙ্গে পিছিয়ে যাওয়ার কিছু নেই বরং প্রযুক্তির সঙ্গে এ দিয়ে যাওয়ার অভ্যাস থাকলে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা সম্ভব হবে।
শিশুদের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপ
ডুওলিং: এটি শিশুদের বিদেশি ভাষা শিখতে সহায়তা করবে। এখানে শিশুরা খেলার মাধ্যমে পুরস্কার ও পয়েন্ট অর্জন করে ভাষা শেখার সুযোগ পায়।
পিবিএস কিডস গেম: শিশুদের জন্য এখানে ২৫০টির বেশি শিক্ষা ও বিনোদনমূলক গেম আছে।
এবিসি মাউস ডট কম: ২ থেকে ৮ বছরের শিশুদের জন্য এই গেম। এটিতে ১ মাসের ফ্রি ট্রায়ালের সুযোগ পাওয়া যায়।
কুইক ম্যাথস: এটি ২ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য। এটি শিশুদের গণিতে দক্ষ করে তোলে।
যেকোনো ক্ষেত্রে সব সময় নতুন কিছুকে স্বাগত জানানোর আগে চলে নানান জল্পনাকল্পনা। শিক্ষা ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম ঘটে না। মানুষের উন্নতির জন্য শিক্ষা অপরিহার্য। এটি একজন ব্যক্তিকে তাঁর জীবন ও কর্মজীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা দেয়। প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান প্রয়োগ শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা দেয়।
কোভিড-১৯ সময়কালে শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির প্রয়োগ দেখা গেছে সবচেয়ে বেশি। স্কুলের ক্লাস, টিউশন, এমনকি স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরের ডিগ্রি প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য এত বেশি প্রযুক্তির ব্যবহার আগে দেখা যায়নি। কোভিড কেটে যাওয়ার পরেও প্রযুক্তি থেকে গেছে আমাদের জীবনে।
শুধু যে থেকেই গেছে, এমন নয় বরং প্রযুক্তির ব্যবহার আরও বেড়েছে। পাশ্চাত্যের অভিজাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তা আরও উন্নত এবং গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তি যেকোনো কিছুকে কয়েক ঘণ্টা বা মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসতে পারে, যা জ্ঞান অর্জনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পাশাপাশি এটি সময় সাশ্রয়ী।
শিক্ষায় প্রযুক্তি গ্রহণের কারণ খুঁজতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় এর উপাদানভিত্তিক বিষয়বস্তুর কথা। যেমন প্রযুক্তিনির্ভর শেখার পদ্ধতি খুব মজার। এখানে মজার মজার সব তথ্য ও উপাদান দিয়ে শেখানো হয়। শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তি নানান বিষয়ে জ্ঞানের শূন্য স্থান পূরণ করতে পারে। প্রযুক্তি আধুনিক কর্মশক্তির মুখোমুখি হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করে। বইতে আঁকা ছবি দিয়ে শিখলেও প্রযুক্তির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী বাস্তব বিশ্বের ছবি ও ভিডিও দেখতে পারে। এই প্রক্রিয়া যেকোনো বস্তু সম্পর্কে একটি পরিপূর্ণ জ্ঞান সরবরাহ করে। প্রযুক্তির ব্যবহার শিক্ষার্থীদের সঠিক তথ্য সহজে খুঁজে পেতে শেখায় এবং প্রশিক্ষণ দেয়। প্রযুক্তির কাছে নানান জিনিসের একাধিক বিকল্প আছে। এই বিকল্প বিষয়গুলো ভেঙে মানুষ নিজের প্রয়োজনমতো গড়ে নিতে পারে।
এ ছাড়া যেকোনো দলগত কাজ করতে গেলে একই জায়গায় বসে কাজ করতে হবে, এমন নয়। প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরে বসে গ্রুপ স্টাডির মতো কাজ করে ফেলা সম্ভব। বৈরী আবহাওয়ায় ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে অন্যান্য অনেক কাজেই শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন প্রযুক্তির মাধ্যমে। তাই এর উন্নতির সঙ্গে পিছিয়ে যাওয়ার কিছু নেই বরং প্রযুক্তির সঙ্গে এ দিয়ে যাওয়ার অভ্যাস থাকলে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা সম্ভব হবে।
শিশুদের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপ
ডুওলিং: এটি শিশুদের বিদেশি ভাষা শিখতে সহায়তা করবে। এখানে শিশুরা খেলার মাধ্যমে পুরস্কার ও পয়েন্ট অর্জন করে ভাষা শেখার সুযোগ পায়।
পিবিএস কিডস গেম: শিশুদের জন্য এখানে ২৫০টির বেশি শিক্ষা ও বিনোদনমূলক গেম আছে।
এবিসি মাউস ডট কম: ২ থেকে ৮ বছরের শিশুদের জন্য এই গেম। এটিতে ১ মাসের ফ্রি ট্রায়ালের সুযোগ পাওয়া যায়।
কুইক ম্যাথস: এটি ২ থেকে ৬ বছরের শিশুদের জন্য। এটি শিশুদের গণিতে দক্ষ করে তোলে।
স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট নীতিমালা সম্পর্কে গণশুনানির আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ রোববার সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের স্বাক্ষর করা এই চিঠিটি বিটিআরসিতে পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপড়ালেখায় শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন সাধারণ বিষয়। গুগলের এআই চ্যাটবট জেমিনি এ ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়। তবে এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে জেমিনি যা করল, তা রীতিমতো শঙ্কার বিষয়!
১০ ঘণ্টা আগেবহু ধরে পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট ব্যবহার করে পৃথিবী সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, দাবানল ও আবহাওয়াসহ আরও অনেক তথ্য সংগ্রহ করে স্যাটেলাইটগুলো। তবে এত বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমসাধ্য কাজ। তাই...
১ দিন আগেমেসেজ লেখার সময় অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে এলে সেই বার্তা সম্পূর্ণ করার বিষয়টি ভুলে যান অনেকেই। এই সমস্যা সমাধানে ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে ‘ড্রাফট’ ফিচার চালু করেছে মেটা। ব্যবহারকারীদের অসমাপ্ত মেসেজগুলো পরিচালনা করতে সাহায্য করবে ফিচারটি। এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এই ফিচা
১ দিন আগে