তানভীরুল ইসলাম, ঢাকা
শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে। দামি ফোনের পাশাপাশি রয়েছে কম দামি মোবাইল ফোনও। ২০২২ সালে, বাজারে মোবাইল ফোনের বেশ কিছু ব্র্যান্ডের কম দামি ভালো ফোন পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১৫টি মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের নাম
বাংলাদেশের বাজারে বিশ্বে জনপ্রিয় প্রায় সব মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড রয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে দেশীয় কিছু ব্র্যান্ডও। এর মধ্যে যে ব্র্যান্ডগুলো দেশের বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে—
১. আইফোন
২. হুয়াওয়ে
৩. গুগল পিক্সেল
৪. ওয়ান প্লাস
৫. শাওমি
৬. অপো
৭. স্যামসাং
৮. টেকনো
৯. ভিভো
১০. রিয়েলমি
১১. ইনফিনিক্স
১২. নকিয়া
১৩. মটোরোলা
১৪. সিম্ফোনি
১৫. ওয়ালটন
১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল
সাধ্যের মধ্যে ভালো মোবাইল কার না পছন্দের। আর মোবাইল ফোনটি যদি হয় ১০ হাজার টাকায়, তখন কেনার আগ্রহ থাকে ব্যাপক। কিন্তু এই দামে সব সুবিধা কি পাওয়া যাবে? এই প্রশ্নটি অনেকের। যেমন ভালো গেমিং করা, ওয়েব ব্রাউজিং, ভালো কানেকটিভিটি, ভালো ইন্টারনেট সার্ভিস, ভালো ক্যামেরা। প্রতিটি ব্র্যান্ডেই কিছু ভালো এবং কিছু খারাপ দিক থাকবে।
দেখা যাক ১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো কী কী মোবাইল ফোন পাওয়া যায়—
১. স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর
৬ ডিসেম্বর ২০২১ সাল, স্যামসাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফোনটি বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসে। এই ডিভাইসে ইউনিসক (২৮ এনএম) চিপসেট এবং শক্তিশালী অক্টাকোর প্রসেসর রয়েছে। তা ছাড়া এতে ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়েছে। অল্পের মধ্যে ভালো ফোন হিসেবে এটি বেশ জনপ্রিয়।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর অসুবিধা:
তা ছাড়া, সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। পেছনের ক্যামেরাটির মাধ্যমে ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং এবং এলইডি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করে ছবি তুলতে পারবেন। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি তুলতে পারবেন।
মূল্য: ৯,০০০-১০,০০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
২. স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২
স্যামসাংয়ের এম ০২ মডেলটি চারটি কালার ভেরিয়েন্ট—ব্ল্যাক, গ্রে, ব্লু ও রেড দিয়ে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি, ও ফোর-জি সাপোর্ট করে। এতে দুটো ন্যানো সিম ব্যবহার করা যাবে। এর ওজন ২০৬ গ্রাম এবং প্লাস্টিক বডি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ডিসপ্লে সাইজ ৬.৫ ইঞ্চি এবং রেজল্যুশন ৭২০ x ১৬০০ পিক্সেল এইচডি প্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে দুটো ক্যামেরা রয়েছে, যার মধ্যে একটি ১৩, আরেকটি ২ মেগাপিক্সেলের।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২ এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২-এর অসুবিধা:
নরমাল ব্যবহারের জন্য মোবাইলটি এককথায় অসাধারণ। কিন্তু যারা হেভি ইউজার, তাদের জন্য এই মোবাইল উপযুক্ত নয়। এই ডিভাইস দেখতেও বেশ সুন্দর এবং ব্যবহার করা সহজ। এই বাজেটে ভালো ফোনের মধ্যে এটি একটি।
মূল্য: ৮,০০০-৯,০০০ টাকা (২ জিবি র্যাম ও/ ৩২ জিবি স্টোরেজ)
মূল্য: ১০,০০০ টাকা (৩ জিবি র্যাম/৩২ জিবি স্টোরেজ)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৩. শাওমি রেডমি ৯ এ
ফুল এইচডি ভিডিওসহ ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ বাজারে এসেছে শাওমি রেডমি ৯ এ। ব্যাটারি দ্রুত চার্জ হতে ১০ ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১০ দিয়ে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। মিডিয়াটেক জি২৫ চিপসেট এতে ব্যবহার করা হয়েছে। অক্টাকোর ২.০ গিগাহার্জ প্রসেসর আর সাউন্ড সিস্টেমে ৩.৫ এমএম জ্যাক রয়েছে। কম দামে শাওমি এই মডেলের ফোনটি মোবাইল বাজারে বেশ জনপ্রিয়।
শাওমি রেডমি ৯এ সুবিধা
শাওমি রেডমি ৯এ অসুবিধা
শাওমির এই ডিভাইসটি কম দামে ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে পরিচিত। এই মডেলের জনপ্রিয়তা ১০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে খুবই ভালো। তা ছাড়া, ডিভাইসটি সব বয়সের মানুষ ব্যবহার করতে পারে।
মূল্য: ৮,৮০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৪. রিয়েলমি সি১১
বর্তমানে মোবাইল ফোন বিক্রির মধ্যে রিয়েলমি শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। ২০২১ সালের ২৮ জুন বাজারে আসে মডেলটি। নীল ও ধূসর—এ দুই চমৎকার রঙের সেটটি যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি ও ফোর-জি সাপোর্টেড। মোবাইল ফোনটির ওজন মাত্র ১৯০ গ্রাম। ডিসপ্লে রেজল্যুশন হিসেবে এতে আছে ৭২০x ১৬০০ পিক্সেল এবং (২৬৯ পিপিআই)। তা ছাড়া, ভিডিও রেকর্ডিং ফুল এইচডি (১০৮০ পিক্সেল) করা যায়।
রিয়েলমি সি১১ সুবিধা
রিয়েলমি সি১১ অসুবিধা
রিয়েলমি সি১১ মোবাইল ফোনটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করতে পারবে। কারণ, এই ফোনের ডিসপ্লে প্রতিদিনের সাধারণ কাজের জন্য বেশ উপযোগী। এর সঙ্গে যুক্ত স্টোরেজটি কম দামি ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে বেশ ভালো।
মূল্য: ৯০৯০ টাকা (২/৩২ জিবি)
মূল্য: ১১,০৯০ টাকা (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৫. সিম্ফোনি জেট ৩৫
দুর্দান্ত ফিচার নিয়ে সিম্ফোনি জেট ৩৫ বাজারে আসে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। সিম্ফোনি মোবাইল ফোনের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশে ব্যাপক। কারণ, কম দামে ভালো ফিচার দেওয়া এই ফোন ব্যবহারকারীদের আকর্ষণের শীর্ষে। এই বাজেটেই ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি, ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার, পেছনে তিনটি ক্যামেরা (১৩ +২ + ০.০৮ মেগাপিক্সেল), সামনে ক্যামেরা (৮ মেগাপিক্সেল), ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং (১০৮০ পিক্সেল), চিপসেট হেলিওজি ৩৫ ও প্রসেসর (অক্টা-কোর ২.৩ গিগাহার্জ) রয়েছে।
সিম্ফোনি জেট ৩৫ সুবিধা
সিম্ফোনি জেট ৩৫ অসুবিধা
মূল্য: ৯,৯০০ টাকা, (৩/৩২ জিবি)
মূল্য: ১০,৯৯০ টাকা, (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বিবেচনায় সিম্ফোনি জেট ৩৫ বেশ জনপ্রিয়। সিম্ফোনি সব সময় চেষ্টা করে অল্পের মধ্যে ভালো কনফিগারেশন-সংবলিত একটি মোবাইল ফোন বাজারে আনতে। এই মডেলটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
বাজারে মডেল ও ব্র্যান্ড বেশি থাকায় একজন ব্যবহারকারী কোন ব্র্যান্ড কিনবেন, সে বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েন। কমবেশি সব ব্র্যান্ডের মোবাইল ভালো, কিন্তু দামের বিবেচনায় পারফরম্যান্স ভিন্ন। তাই দাম বেশি হলে পারফরম্যান্সটাও ভালো থাকে। তবে, কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বাজারে আছে এবং তার সঙ্গে সুবিধা-অসুবিধাও রয়েছে। তা ছাড়া, পারফরম্যান্সের বিষয়টি নির্ভর করে একজন ব্যবহারকারীর চাহিদার ওপর। প্রতিদিনের সাধারণ কাজ, সঙ্গে ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ চাইলে ওপরে উল্লিখিত ফোনগুলো বেশ ভালো কাজ করতে পারে। তাই দেরি না করে আজই কিনে ফেলুন আপনার শখের মোবাইল ফোনটি।
মোবাইল ফোন সম্পর্কিত পড়ুন:
শুরুতেই বলতে হয়, মোবাইল ফোন যোগাযোগব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এর ব্যবহারের ব্যাপকতা বেড়েই চলেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এর জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্বে বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। নানা দামের মোবাইল ফোন পাওয়া যায় বাজারে। দামি ফোনের পাশাপাশি রয়েছে কম দামি মোবাইল ফোনও। ২০২২ সালে, বাজারে মোবাইল ফোনের বেশ কিছু ব্র্যান্ডের কম দামি ভালো ফোন পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ১৫টি মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের নাম
বাংলাদেশের বাজারে বিশ্বে জনপ্রিয় প্রায় সব মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড রয়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে দেশীয় কিছু ব্র্যান্ডও। এর মধ্যে যে ব্র্যান্ডগুলো দেশের বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে—
১. আইফোন
২. হুয়াওয়ে
৩. গুগল পিক্সেল
৪. ওয়ান প্লাস
৫. শাওমি
৬. অপো
৭. স্যামসাং
৮. টেকনো
৯. ভিভো
১০. রিয়েলমি
১১. ইনফিনিক্স
১২. নকিয়া
১৩. মটোরোলা
১৪. সিম্ফোনি
১৫. ওয়ালটন
১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল
সাধ্যের মধ্যে ভালো মোবাইল কার না পছন্দের। আর মোবাইল ফোনটি যদি হয় ১০ হাজার টাকায়, তখন কেনার আগ্রহ থাকে ব্যাপক। কিন্তু এই দামে সব সুবিধা কি পাওয়া যাবে? এই প্রশ্নটি অনেকের। যেমন ভালো গেমিং করা, ওয়েব ব্রাউজিং, ভালো কানেকটিভিটি, ভালো ইন্টারনেট সার্ভিস, ভালো ক্যামেরা। প্রতিটি ব্র্যান্ডেই কিছু ভালো এবং কিছু খারাপ দিক থাকবে।
দেখা যাক ১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো কী কী মোবাইল ফোন পাওয়া যায়—
১. স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর
৬ ডিসেম্বর ২০২১ সাল, স্যামসাং আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফোনটি বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসে। এই ডিভাইসে ইউনিসক (২৮ এনএম) চিপসেট এবং শক্তিশালী অক্টাকোর প্রসেসর রয়েছে। তা ছাড়া এতে ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়েছে। অল্পের মধ্যে ভালো ফোন হিসেবে এটি বেশ জনপ্রিয়।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ০৩ কোর-এর অসুবিধা:
তা ছাড়া, সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। পেছনের ক্যামেরাটির মাধ্যমে ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং এবং এলইডি ফ্ল্যাশ ব্যবহার করে ছবি তুলতে পারবেন। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি তুলতে পারবেন।
মূল্য: ৯,০০০-১০,০০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
২. স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২
স্যামসাংয়ের এম ০২ মডেলটি চারটি কালার ভেরিয়েন্ট—ব্ল্যাক, গ্রে, ব্লু ও রেড দিয়ে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি, ও ফোর-জি সাপোর্ট করে। এতে দুটো ন্যানো সিম ব্যবহার করা যাবে। এর ওজন ২০৬ গ্রাম এবং প্লাস্টিক বডি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। ডিসপ্লে সাইজ ৬.৫ ইঞ্চি এবং রেজল্যুশন ৭২০ x ১৬০০ পিক্সেল এইচডি প্লাস ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে ৫ মেগাপিক্সেল এবং পেছনে দুটো ক্যামেরা রয়েছে, যার মধ্যে একটি ১৩, আরেকটি ২ মেগাপিক্সেলের।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২ এর সুবিধা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি এম ০২-এর অসুবিধা:
নরমাল ব্যবহারের জন্য মোবাইলটি এককথায় অসাধারণ। কিন্তু যারা হেভি ইউজার, তাদের জন্য এই মোবাইল উপযুক্ত নয়। এই ডিভাইস দেখতেও বেশ সুন্দর এবং ব্যবহার করা সহজ। এই বাজেটে ভালো ফোনের মধ্যে এটি একটি।
মূল্য: ৮,০০০-৯,০০০ টাকা (২ জিবি র্যাম ও/ ৩২ জিবি স্টোরেজ)
মূল্য: ১০,০০০ টাকা (৩ জিবি র্যাম/৩২ জিবি স্টোরেজ)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৩. শাওমি রেডমি ৯ এ
ফুল এইচডি ভিডিওসহ ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ বাজারে এসেছে শাওমি রেডমি ৯ এ। ব্যাটারি দ্রুত চার্জ হতে ১০ ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করা হয়েছে। এই ফোন অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ১০ দিয়ে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। মিডিয়াটেক জি২৫ চিপসেট এতে ব্যবহার করা হয়েছে। অক্টাকোর ২.০ গিগাহার্জ প্রসেসর আর সাউন্ড সিস্টেমে ৩.৫ এমএম জ্যাক রয়েছে। কম দামে শাওমি এই মডেলের ফোনটি মোবাইল বাজারে বেশ জনপ্রিয়।
শাওমি রেডমি ৯এ সুবিধা
শাওমি রেডমি ৯এ অসুবিধা
শাওমির এই ডিভাইসটি কম দামে ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে পরিচিত। এই মডেলের জনপ্রিয়তা ১০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে খুবই ভালো। তা ছাড়া, ডিভাইসটি সব বয়সের মানুষ ব্যবহার করতে পারে।
মূল্য: ৮,৮০০ টাকা
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৪. রিয়েলমি সি১১
বর্তমানে মোবাইল ফোন বিক্রির মধ্যে রিয়েলমি শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। ২০২১ সালের ২৮ জুন বাজারে আসে মডেলটি। নীল ও ধূসর—এ দুই চমৎকার রঙের সেটটি যে কাউকে আকৃষ্ট করবে। নেটওয়ার্ক কানেকটিভিটি টু-জি, থ্রি-জি ও ফোর-জি সাপোর্টেড। মোবাইল ফোনটির ওজন মাত্র ১৯০ গ্রাম। ডিসপ্লে রেজল্যুশন হিসেবে এতে আছে ৭২০x ১৬০০ পিক্সেল এবং (২৬৯ পিপিআই)। তা ছাড়া, ভিডিও রেকর্ডিং ফুল এইচডি (১০৮০ পিক্সেল) করা যায়।
রিয়েলমি সি১১ সুবিধা
রিয়েলমি সি১১ অসুবিধা
রিয়েলমি সি১১ মোবাইল ফোনটি ছোট-বড় সবাই ব্যবহার করতে পারবে। কারণ, এই ফোনের ডিসপ্লে প্রতিদিনের সাধারণ কাজের জন্য বেশ উপযোগী। এর সঙ্গে যুক্ত স্টোরেজটি কম দামি ভালো মোবাইল ফোন হিসেবে বেশ ভালো।
মূল্য: ৯০৯০ টাকা (২/৩২ জিবি)
মূল্য: ১১,০৯০ টাকা (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
৫. সিম্ফোনি জেট ৩৫
দুর্দান্ত ফিচার নিয়ে সিম্ফোনি জেট ৩৫ বাজারে আসে ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। সিম্ফোনি মোবাইল ফোনের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশে ব্যাপক। কারণ, কম দামে ভালো ফিচার দেওয়া এই ফোন ব্যবহারকারীদের আকর্ষণের শীর্ষে। এই বাজেটেই ৬০০০ এমএইচ ব্যাটারি, ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার, পেছনে তিনটি ক্যামেরা (১৩ +২ + ০.০৮ মেগাপিক্সেল), সামনে ক্যামেরা (৮ মেগাপিক্সেল), ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং (১০৮০ পিক্সেল), চিপসেট হেলিওজি ৩৫ ও প্রসেসর (অক্টা-কোর ২.৩ গিগাহার্জ) রয়েছে।
সিম্ফোনি জেট ৩৫ সুবিধা
সিম্ফোনি জেট ৩৫ অসুবিধা
মূল্য: ৯,৯০০ টাকা, (৩/৩২ জিবি)
মূল্য: ১০,৯৯০ টাকা, (৪/৬৪ জিবি)
(বাজারের ওপর নির্ভর করে মোবাইল ফোনের দাম ওঠানামা করতে পারে)
কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বিবেচনায় সিম্ফোনি জেট ৩৫ বেশ জনপ্রিয়। সিম্ফোনি সব সময় চেষ্টা করে অল্পের মধ্যে ভালো কনফিগারেশন-সংবলিত একটি মোবাইল ফোন বাজারে আনতে। এই মডেলটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
বাজারে মডেল ও ব্র্যান্ড বেশি থাকায় একজন ব্যবহারকারী কোন ব্র্যান্ড কিনবেন, সে বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েন। কমবেশি সব ব্র্যান্ডের মোবাইল ভালো, কিন্তু দামের বিবেচনায় পারফরম্যান্স ভিন্ন। তাই দাম বেশি হলে পারফরম্যান্সটাও ভালো থাকে। তবে, কম দামি ভালো মোবাইল ফোন বাজারে আছে এবং তার সঙ্গে সুবিধা-অসুবিধাও রয়েছে। তা ছাড়া, পারফরম্যান্সের বিষয়টি নির্ভর করে একজন ব্যবহারকারীর চাহিদার ওপর। প্রতিদিনের সাধারণ কাজ, সঙ্গে ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ চাইলে ওপরে উল্লিখিত ফোনগুলো বেশ ভালো কাজ করতে পারে। তাই দেরি না করে আজই কিনে ফেলুন আপনার শখের মোবাইল ফোনটি।
মোবাইল ফোন সম্পর্কিত পড়ুন:
পড়ালেখায় শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবটের ব্যবহার এখন সাধারণ বিষয়। গুগলের এআই চ্যাটবট জেমিনি এ ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়। তবে এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে জেমিনি যা করল, তা রীতিমতো শঙ্কার বিষয়!
৫ ঘণ্টা আগেবহু ধরে পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট ব্যবহার করে পৃথিবী সম্পর্কে বিপুল পরিমাণ ডেটা বা তথ্য সংগ্রহ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন, দাবানল ও আবহাওয়াসহ আরও অনেক তথ্য সংগ্রহ করে স্যাটেলাইটগুলো। তবে এত বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমসাধ্য কাজ। তাই...
১ দিন আগেমেসেজ লেখার সময় অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে এলে সেই বার্তা সম্পূর্ণ করার বিষয়টি ভুলে যান অনেকেই। এই সমস্যা সমাধানে ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে ‘ড্রাফট’ ফিচার চালু করেছে মেটা। ব্যবহারকারীদের অসমাপ্ত মেসেজগুলো পরিচালনা করতে সাহায্য করবে ফিচারটি। এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, এই ফিচা
১ দিন আগেকনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন ফিচার চালু করেছে ইউটিউব। ফিচারটি ব্যবহার করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে লাইসেন্সপ্রাপ্ত গানকে পছন্দমতো রিমিক্স করা যাবে। গান নির্বাচনের পর এর মুড বা জনরাও পরিবর্তন করা যাবে। এরপর ইউটিউবের ‘ড্রিম ট্র্যাক এআই’ টুল ব্যবহার করে এই রিমিক্সকে ৩০ সেকেন্ড দৈর
১ দিন আগে