ক্রীড়া ডেস্ক
করোনার টিকা না নেওয়ায় নোভাক জোকোভিচের অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা বাতিল করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলতে মেলবোর্নে আসার পর নাটকীয়ভাবে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশের ভিসা বাতিল করা হয়েছে জোকোভিচের। এবার আর কোর্টে নামা হচ্ছে না এই সার্বিয়ান তারকার।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন আগেই জানিয়েছিলেন, ‘জোকোভিচ করোনার টিকা নিয়েছেন কি না, এর প্রমাণ দিতে হবে। তা না হলে তাঁকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ আর ঘটলও সেটিই। ভিসা বাতিল করা হয়েছে বিশ্বের এক নম্বর তারকার। মরিসন এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে দাবি করেছেন, ‘জোকোভিচের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। নিয়ম সবার ক্ষেত্রে একই। বিশেষ করে যখন আমাদের সীমান্তের কথা আসে। এই নিয়মের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। আমাদের কঠোর সীমান্তনীতির কারণেই করোনায় বিশ্বের যে দেশগুলোতে সবচেয়ে কম মৃত্যুর হার, অস্ট্রেলিয়া তার মধ্যে একটি। আমরা সব সময়ই সতর্কতা অবলম্বন করে যাব।’
আগামী ১৭ জানুয়ারি থেকে মেলবোর্ন পার্কে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। করোনা আতঙ্কের মধ্যে বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম আয়োজিত হওয়ায় টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক। আয়োজকদের নিয়ম অনুসারে দুইবার টিকা নেওয়া ছাড়াও চিকিৎসকদের ছাড়পত্র দরকার। তবে জোকোভিচ এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনই নেননি। যদিও আয়োজকদের পক্ষ থেকে বিশেষ ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল তাঁকে, কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া বিমানবন্দরেই আটকে দেওয়ার পরে ভিসা বাতিল করে দেওয়া হয় জোকাভের।
জোকোভিচের এ ঘটনায় নিজের মতামত জানিয়েছেন রাফায়েল নাদাল। নাদাল এখনো পুরো বিষয়ে অবগত নন। তবু এই স্প্যানিশ তারকা জানিয়েছেন, তিনি টিকা নেওয়ার পক্ষে, ‘আমি জানি না আসল ঘটনাটি কী। অবশ্যই, যা ঘটছে তা আমার মতে কখনোই ভালো নয়। কিন্তু সত্যি বলতে, আমি সব বিষয়ে স্পষ্ট মতামত দিতে পারি না। কারণ আমার কাছে সব তথ্য নেই। আমি শুধু বলতে পারি যে আমরা খুব চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং অতিমারি নিয়ে গত দুই বছরে অনেক পরিবার কষ্ট পেয়েছে। আমি বলতে পারি যে, ওষুধ সম্পর্কে যাঁরা জানেন, তাঁরা যা বলে আমি সেটি বিশ্বাস করি। সেই লোকেরা যদি বলে যে আমাদের টিকা নেওয়া দরকার, তাহলে আমি মনে করি আমাদের তাই করা উচিত। আমার মতে, সবার নিয়ম মানা দরকার।’
জোকোভিচ নিয়ে বলতে গিয়ে নাদাল বলেন, ‘আমি মনে করি, সে চাইলে অস্ট্রেলিয়ায় কোনো সমস্যা ছাড়াই খেলতে পারত। সে অন্য পথ অনুসরণ করেছে। সে নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রত্যেকে নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে স্বাধীন। তবু যে পরিস্থিতি ঘটছে তা আমি পছন্দ করি না। আমি তার জন্য দুঃখিত।’
করোনার টিকা না নেওয়ায় নোভাক জোকোভিচের অস্ট্রেলিয়ায় ভিসা বাতিল করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলতে মেলবোর্নে আসার পর নাটকীয়ভাবে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশের ভিসা বাতিল করা হয়েছে জোকোভিচের। এবার আর কোর্টে নামা হচ্ছে না এই সার্বিয়ান তারকার।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন আগেই জানিয়েছিলেন, ‘জোকোভিচ করোনার টিকা নিয়েছেন কি না, এর প্রমাণ দিতে হবে। তা না হলে তাঁকে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’ আর ঘটলও সেটিই। ভিসা বাতিল করা হয়েছে বিশ্বের এক নম্বর তারকার। মরিসন এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে দাবি করেছেন, ‘জোকোভিচের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। নিয়ম সবার ক্ষেত্রে একই। বিশেষ করে যখন আমাদের সীমান্তের কথা আসে। এই নিয়মের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। আমাদের কঠোর সীমান্তনীতির কারণেই করোনায় বিশ্বের যে দেশগুলোতে সবচেয়ে কম মৃত্যুর হার, অস্ট্রেলিয়া তার মধ্যে একটি। আমরা সব সময়ই সতর্কতা অবলম্বন করে যাব।’
আগামী ১৭ জানুয়ারি থেকে মেলবোর্ন পার্কে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। করোনা আতঙ্কের মধ্যে বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম আয়োজিত হওয়ায় টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক। আয়োজকদের নিয়ম অনুসারে দুইবার টিকা নেওয়া ছাড়াও চিকিৎসকদের ছাড়পত্র দরকার। তবে জোকোভিচ এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনই নেননি। যদিও আয়োজকদের পক্ষ থেকে বিশেষ ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল তাঁকে, কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া বিমানবন্দরেই আটকে দেওয়ার পরে ভিসা বাতিল করে দেওয়া হয় জোকাভের।
জোকোভিচের এ ঘটনায় নিজের মতামত জানিয়েছেন রাফায়েল নাদাল। নাদাল এখনো পুরো বিষয়ে অবগত নন। তবু এই স্প্যানিশ তারকা জানিয়েছেন, তিনি টিকা নেওয়ার পক্ষে, ‘আমি জানি না আসল ঘটনাটি কী। অবশ্যই, যা ঘটছে তা আমার মতে কখনোই ভালো নয়। কিন্তু সত্যি বলতে, আমি সব বিষয়ে স্পষ্ট মতামত দিতে পারি না। কারণ আমার কাছে সব তথ্য নেই। আমি শুধু বলতে পারি যে আমরা খুব চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং অতিমারি নিয়ে গত দুই বছরে অনেক পরিবার কষ্ট পেয়েছে। আমি বলতে পারি যে, ওষুধ সম্পর্কে যাঁরা জানেন, তাঁরা যা বলে আমি সেটি বিশ্বাস করি। সেই লোকেরা যদি বলে যে আমাদের টিকা নেওয়া দরকার, তাহলে আমি মনে করি আমাদের তাই করা উচিত। আমার মতে, সবার নিয়ম মানা দরকার।’
জোকোভিচ নিয়ে বলতে গিয়ে নাদাল বলেন, ‘আমি মনে করি, সে চাইলে অস্ট্রেলিয়ায় কোনো সমস্যা ছাড়াই খেলতে পারত। সে অন্য পথ অনুসরণ করেছে। সে নিজের মতো করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রত্যেকে নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে স্বাধীন। তবু যে পরিস্থিতি ঘটছে তা আমি পছন্দ করি না। আমি তার জন্য দুঃখিত।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৭ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৮ ঘণ্টা আগে