ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: বারবোরা ক্রেজচিকোভা—কয়েক দিন আগেও ছিল অপরিচিত এক নাম। যাঁরা নিয়মিত টেনিসের খোঁজ রাখেন, তাঁদের কাছেও হয়তো এই নাম নিয়ে তেমন আগ্রহ ছিল না। অবাছাই ক্রেজচিকোভা কখনো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের সেমিফাইনালও যে খেলেননি! কিন্তু সেই ক্রেজচিকোভাই আজ রোঁলা গাঁরোতে নিজের ঝান্ডা ওড়ালেন। তিন সেটের লড়াইয়ে আনাস্তিসিয়া পাভলিউচেঙ্কোভাকে ৬–১, ৬–২ ও ৬–৪ গেমে হারিয়ে জিতেছেন নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা।
শিরোপা জিতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়লেন, কিছুতেই কান্না আটকাতে পারছিলেন না ক্রেজচিকোভা। এই চেক তারকার সঙ্গে কেঁদেছেন তাঁর কোচও। শিরোপা জয়ের পর অনুভূতি জানিয়ে ক্রেজচিকোভা বলেন, ‘আমি আমার কোচ, চিকিৎসক, বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। এইমাত্র যা হয়েছে, তা আমি বিশ্বাস করতে পারছি না!’
রোঁলা গাঁরোর ফাইনালে দাপটের সঙ্গে শুরু করেন ক্রেজচিকোভা । রাশান প্রতিপক্ষকে প্রথম সেটে দাঁড়াতেই দেননি এই চেক তারকা। একের পর এক সার্ভ ব্রেক করে ৬–১ গেমে জিতে নেন প্রথম সেট।
দ্বিতীয় সেটে অবশ্য পাল্টা জবাব দেন পাভলিউচেঙ্কোভা। আক্রমণাত্মক টেনিস উপহার দিয়ে এগিয়ে যান ৪–১ গেমে। প্রতিপক্ষকে সুযোগ না দিয়ে পাভলিউচেঙ্কোভা সেই সেট জেতেন ৬–২ গেমে। শিরোপা নির্ধারণী সেটের শুরুতে লড়াইটা ছিল সমান সমান। পরে সেই সেট ৬–৪ গেমে জিতে নেন ক্রেজচিকোভাই।
বড় মাইলফলক সামনে রেখেই এ ম্যাচে লড়াইয়ে নেমেছিলেন ক্রেজচিকোভা ও পাভলিউচেঙ্কোভা। দুজনের সামনে সুযোগ ছিল ইতিহাসের অংশ হওয়ার। পাভিলউচেঙ্কোভাকে পেছনে ফেলে সেই মাইলফলক দখলে নেন ক্রেজচিকোভা। আগামী এক বছর লাল দুর্গের রানি হয়ে থাকছেন তিনিই।
ঢাকা: বারবোরা ক্রেজচিকোভা—কয়েক দিন আগেও ছিল অপরিচিত এক নাম। যাঁরা নিয়মিত টেনিসের খোঁজ রাখেন, তাঁদের কাছেও হয়তো এই নাম নিয়ে তেমন আগ্রহ ছিল না। অবাছাই ক্রেজচিকোভা কখনো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের সেমিফাইনালও যে খেলেননি! কিন্তু সেই ক্রেজচিকোভাই আজ রোঁলা গাঁরোতে নিজের ঝান্ডা ওড়ালেন। তিন সেটের লড়াইয়ে আনাস্তিসিয়া পাভলিউচেঙ্কোভাকে ৬–১, ৬–২ ও ৬–৪ গেমে হারিয়ে জিতেছেন নিজের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা।
শিরোপা জিতে আবেগতাড়িত হয়ে পড়লেন, কিছুতেই কান্না আটকাতে পারছিলেন না ক্রেজচিকোভা। এই চেক তারকার সঙ্গে কেঁদেছেন তাঁর কোচও। শিরোপা জয়ের পর অনুভূতি জানিয়ে ক্রেজচিকোভা বলেন, ‘আমি আমার কোচ, চিকিৎসক, বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। এইমাত্র যা হয়েছে, তা আমি বিশ্বাস করতে পারছি না!’
রোঁলা গাঁরোর ফাইনালে দাপটের সঙ্গে শুরু করেন ক্রেজচিকোভা । রাশান প্রতিপক্ষকে প্রথম সেটে দাঁড়াতেই দেননি এই চেক তারকা। একের পর এক সার্ভ ব্রেক করে ৬–১ গেমে জিতে নেন প্রথম সেট।
দ্বিতীয় সেটে অবশ্য পাল্টা জবাব দেন পাভলিউচেঙ্কোভা। আক্রমণাত্মক টেনিস উপহার দিয়ে এগিয়ে যান ৪–১ গেমে। প্রতিপক্ষকে সুযোগ না দিয়ে পাভলিউচেঙ্কোভা সেই সেট জেতেন ৬–২ গেমে। শিরোপা নির্ধারণী সেটের শুরুতে লড়াইটা ছিল সমান সমান। পরে সেই সেট ৬–৪ গেমে জিতে নেন ক্রেজচিকোভাই।
বড় মাইলফলক সামনে রেখেই এ ম্যাচে লড়াইয়ে নেমেছিলেন ক্রেজচিকোভা ও পাভলিউচেঙ্কোভা। দুজনের সামনে সুযোগ ছিল ইতিহাসের অংশ হওয়ার। পাভিলউচেঙ্কোভাকে পেছনে ফেলে সেই মাইলফলক দখলে নেন ক্রেজচিকোভা। আগামী এক বছর লাল দুর্গের রানি হয়ে থাকছেন তিনিই।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১১ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১২ ঘণ্টা আগে