তরুণ চক্রবর্তী, কলকাতা
বহুদিন আগে দুর্ঘটনায় কাটা পড়েছে কাজল দের দুই হাতের পাঞ্জা। তবু দমে যাননি তিনি। প্রবল ইচ্ছাশক্তিতে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কাজল দে চালিয়ে যাচ্ছেন টেবিল টেনিস। শুধু নিজেই খেলছেন না, শেখাচ্ছেন অন্যদেরও।
কাটা হাতেই ব্যাট বেঁধে সবাইকে অবাক করে দিয়ে টেবিল টেনিস খেলে আসছেন দীর্ঘ সময় ধরে। রাজধানীর আগরতলার নেতাজি সুভাষ ক্লাবে প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন করেন এই খেলোয়াড়।
ছোটবেলা থেকেই খেলাপাগল কাজল। পরিবহন দপ্তরে পেশাগত দায়িত্বটুকু বাদ দিলে খেলাধুলা নিয়েই তাঁর স্বপ্ন। একসময় কাজল স্বপ্ন দেখতেন অলিম্পিকে খেলার। তবে সেই স্বপ্ন তাঁর পূরণ হয়নি। পরে চেয়েছিলেন প্রতিবন্ধীদের অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন। ত্রিপুরার কাজলের সেই ইচ্ছাও পূরণ হয়নি। তবে হাল ছাড়েননি কাজল।
রাজ্যস্তরের বহু প্রতিযোগিতায় সাফল্য পেয়েছেন কাটা হাতে খেলেই। টেবিল টেনিস নিয়ে নিজের স্বপ্নের কথাও জানিয়েছেন কাজল। তিনি বলেছেন, ‘খেলাধুলা ভালোবাসি ছোট থেকেই। হাত নেই তো কী হয়েছে, খেলছি তো। অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু পূরণ হয়নি। তবু অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছি। আর তৈরি করছি ছোটদের।’
কাজলের স্বপ্ন এখন ছোটদের নিয়েই। তাঁর হাতে তৈরি খুদে টেবিল টেনিস খেলোয়াড়েরা রাজ্যস্তর ডিঙিয়ে জাতীয় স্তরেও প্রতিভার ঝলক দেখাচ্ছে। কাজলের বিশ্বাস, একদিন তাঁর শিষ্যরা আন্তর্জাতিক স্তরেও সাফল্য পাবে।
ত্রিপুরার কাজল যেন প্রতিদিন প্রমাণ করে যাচ্ছেন শারীরিক অক্ষমতাকে মানসিক শক্তি দিয়ে কীভাবে সহজেই হারানো যায়। ত্রিপুরার সাবেক ক্রিকেটার মনিময় রায়ের মতে, যেকোনো ক্রীড়াপ্রেমীর কাছে কাজল একটা উদাহরণ। প্রতিবন্ধী বলেই শুধু নয়, টিটি প্লেয়ার হিসেবেও তিনি অত্যন্ত দক্ষ। কোচ হিসেবে কাজলের দক্ষতা তো এরই মধ্যে প্রমাণিত!
বহুদিন আগে দুর্ঘটনায় কাটা পড়েছে কাজল দের দুই হাতের পাঞ্জা। তবু দমে যাননি তিনি। প্রবল ইচ্ছাশক্তিতে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কাজল দে চালিয়ে যাচ্ছেন টেবিল টেনিস। শুধু নিজেই খেলছেন না, শেখাচ্ছেন অন্যদেরও।
কাটা হাতেই ব্যাট বেঁধে সবাইকে অবাক করে দিয়ে টেবিল টেনিস খেলে আসছেন দীর্ঘ সময় ধরে। রাজধানীর আগরতলার নেতাজি সুভাষ ক্লাবে প্রতিদিন নিয়ম করে অনুশীলন করেন এই খেলোয়াড়।
ছোটবেলা থেকেই খেলাপাগল কাজল। পরিবহন দপ্তরে পেশাগত দায়িত্বটুকু বাদ দিলে খেলাধুলা নিয়েই তাঁর স্বপ্ন। একসময় কাজল স্বপ্ন দেখতেন অলিম্পিকে খেলার। তবে সেই স্বপ্ন তাঁর পূরণ হয়নি। পরে চেয়েছিলেন প্রতিবন্ধীদের অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন। ত্রিপুরার কাজলের সেই ইচ্ছাও পূরণ হয়নি। তবে হাল ছাড়েননি কাজল।
রাজ্যস্তরের বহু প্রতিযোগিতায় সাফল্য পেয়েছেন কাটা হাতে খেলেই। টেবিল টেনিস নিয়ে নিজের স্বপ্নের কথাও জানিয়েছেন কাজল। তিনি বলেছেন, ‘খেলাধুলা ভালোবাসি ছোট থেকেই। হাত নেই তো কী হয়েছে, খেলছি তো। অনেক স্বপ্ন ছিল। কিন্তু পূরণ হয়নি। তবু অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছি। আর তৈরি করছি ছোটদের।’
কাজলের স্বপ্ন এখন ছোটদের নিয়েই। তাঁর হাতে তৈরি খুদে টেবিল টেনিস খেলোয়াড়েরা রাজ্যস্তর ডিঙিয়ে জাতীয় স্তরেও প্রতিভার ঝলক দেখাচ্ছে। কাজলের বিশ্বাস, একদিন তাঁর শিষ্যরা আন্তর্জাতিক স্তরেও সাফল্য পাবে।
ত্রিপুরার কাজল যেন প্রতিদিন প্রমাণ করে যাচ্ছেন শারীরিক অক্ষমতাকে মানসিক শক্তি দিয়ে কীভাবে সহজেই হারানো যায়। ত্রিপুরার সাবেক ক্রিকেটার মনিময় রায়ের মতে, যেকোনো ক্রীড়াপ্রেমীর কাছে কাজল একটা উদাহরণ। প্রতিবন্ধী বলেই শুধু নয়, টিটি প্লেয়ার হিসেবেও তিনি অত্যন্ত দক্ষ। কোচ হিসেবে কাজলের দক্ষতা তো এরই মধ্যে প্রমাণিত!
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৭ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৮ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৮ ঘণ্টা আগে