ক্রীড়া ডেস্ক
যাত্রা তবে ফুরোল! ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচের পর ‘৯৭৪’ স্টেডিয়ামের দিকে তাকিয়ে হয়তো অনেকেরই দীর্ঘশ্বাস পড়েছে এই কথা ভাবতে ভাবতে। কেউ কেউ ছবিও তুলে রেখেছেন স্টেডিয়ামের। কারণ কয়েক সপ্তাহ পর মানচিত্রে আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না কাতার বিশ্বকাপের অন্যতম আলোচিত এই স্টেডিয়ামকে ।
বিশ্বকাপের ৭ ম্যাচের জন্য তৈরি করা হয়েছিল স্টেডিয়াম ‘৯৭৪ ’। কাতারের ডায়াল কোড আর নির্মাণ শৈলীর কারণে বিশ্বকাপ শুরুর আগেই ফুটবল বিশ্বে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছিল ৪০ হাজার আসনের এই স্টেডিয়াম। বিশেষ করে পরিত্যক্ত ৯৭৪ কন্টেইনার দিয়ে তৈরি এই স্টেডিয়াম মুগ্ধতা ছড়িয়েছে দর্শনার্থীদের মাঝে।
ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচের পর ফুরিয়েছে এই স্টেডিয়ামের চাহিদা। শুরু হয়েছে দ্রুত খুলে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার তোড়জোড়। বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য স্টেডিয়ামের ভবিষ্যৎ কী সেটা এখন পর্যন্ত ঠিক করেনি কাতার প্রশাসন। স্টেডিয়াম খুলে ফেলার পর সেটি কী বিক্রি করা হবে নাকি অন্য কোথাও স্থানান্তর করা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির সরকার। শোনা যাচ্ছে, এই স্টেডিয়ামের অংশ বিশেষ দিয়ে ছোট ছোট আরও কয়েকটি মাঠ তৈরি করতে পারে কাতার। এই মাঠের সংস্থাপন খরচ ছিল অন্য যেকোনো মাঠের চেয়ে তুলনামূলক বেশ কম। দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল ও রাশিয়া বিশ্বকাপে স্টেডিয়াম তৈরির পর অনেক মাঠই পরে কোনো কাজে আসেনি।
কাতারের ৮ স্টেডিয়ামের মধ্যে স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ ছিল ব্যতিক্রম কারণ একমাত্র এই মাঠেই ব্যবহার করা হয়নি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যে কারণে এই মাঠের সবগুলো ম্যাচই হয়েছে সন্ধ্যার পর। ৭ ম্যাচে এই মাঠে গোল হয়েছে ২১ টি। একমাত্র লিওনেল মেসি ছাড়া ফুটবল বিশ্বের তিন বড় তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, কিলিয়ান এমবাপ্পে, নেইমাররা এই মাঠে গোল পেয়েছেন।
স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ আরেকটি কারণেও আলোচিত। স্থায়ী যে কোনো স্টেডিয়াম থেকে বহনযোগ্য এই স্টেডিয়ামের কার্বন নিঃসরণ অনেক কম। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘কার্বন মার্কেট’ বলছে, ৭ হাজার কিলোমিটারের মধ্যে একে পুনঃস্থাপন করা হলে স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ হবে বিশ্বের সবচেয়ে কম কার্বন নিঃসরণকারী স্টেডিয়াম।
যাত্রা তবে ফুরোল! ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচের পর ‘৯৭৪’ স্টেডিয়ামের দিকে তাকিয়ে হয়তো অনেকেরই দীর্ঘশ্বাস পড়েছে এই কথা ভাবতে ভাবতে। কেউ কেউ ছবিও তুলে রেখেছেন স্টেডিয়ামের। কারণ কয়েক সপ্তাহ পর মানচিত্রে আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না কাতার বিশ্বকাপের অন্যতম আলোচিত এই স্টেডিয়ামকে ।
বিশ্বকাপের ৭ ম্যাচের জন্য তৈরি করা হয়েছিল স্টেডিয়াম ‘৯৭৪ ’। কাতারের ডায়াল কোড আর নির্মাণ শৈলীর কারণে বিশ্বকাপ শুরুর আগেই ফুটবল বিশ্বে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছিল ৪০ হাজার আসনের এই স্টেডিয়াম। বিশেষ করে পরিত্যক্ত ৯৭৪ কন্টেইনার দিয়ে তৈরি এই স্টেডিয়াম মুগ্ধতা ছড়িয়েছে দর্শনার্থীদের মাঝে।
ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচের পর ফুরিয়েছে এই স্টেডিয়ামের চাহিদা। শুরু হয়েছে দ্রুত খুলে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার তোড়জোড়। বিশ্বের প্রথম বহনযোগ্য স্টেডিয়ামের ভবিষ্যৎ কী সেটা এখন পর্যন্ত ঠিক করেনি কাতার প্রশাসন। স্টেডিয়াম খুলে ফেলার পর সেটি কী বিক্রি করা হবে নাকি অন্য কোথাও স্থানান্তর করা হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির সরকার। শোনা যাচ্ছে, এই স্টেডিয়ামের অংশ বিশেষ দিয়ে ছোট ছোট আরও কয়েকটি মাঠ তৈরি করতে পারে কাতার। এই মাঠের সংস্থাপন খরচ ছিল অন্য যেকোনো মাঠের চেয়ে তুলনামূলক বেশ কম। দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল ও রাশিয়া বিশ্বকাপে স্টেডিয়াম তৈরির পর অনেক মাঠই পরে কোনো কাজে আসেনি।
কাতারের ৮ স্টেডিয়ামের মধ্যে স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ ছিল ব্যতিক্রম কারণ একমাত্র এই মাঠেই ব্যবহার করা হয়নি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যে কারণে এই মাঠের সবগুলো ম্যাচই হয়েছে সন্ধ্যার পর। ৭ ম্যাচে এই মাঠে গোল হয়েছে ২১ টি। একমাত্র লিওনেল মেসি ছাড়া ফুটবল বিশ্বের তিন বড় তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, কিলিয়ান এমবাপ্পে, নেইমাররা এই মাঠে গোল পেয়েছেন।
স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ আরেকটি কারণেও আলোচিত। স্থায়ী যে কোনো স্টেডিয়াম থেকে বহনযোগ্য এই স্টেডিয়ামের কার্বন নিঃসরণ অনেক কম। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘কার্বন মার্কেট’ বলছে, ৭ হাজার কিলোমিটারের মধ্যে একে পুনঃস্থাপন করা হলে স্টেডিয়াম ‘৯৭৪’ হবে বিশ্বের সবচেয়ে কম কার্বন নিঃসরণকারী স্টেডিয়াম।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে