ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
এমন অনেক ফুটবল রথী–মহারথী আছেন, যাঁদের বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ হয়েছে জীবনে একবার। ফুটবল মহাযজ্ঞের আগ মুহূর্তে চোটে পড়ায় কারও কারও তো সেই সৌভাগ্যও হয়নি!
দীর্ঘ ৪ বছর পর পর বিশ্বকাপ হয় বলেই না খেলোয়াড়দের এই আক্ষেপ। দেশের হয়ে কম বয়সে অভিষেক না হলে কিংবা ক্যারিয়ার লম্বা না হলে তিনটা–চারটা বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ কই?
তবে ১৯৩০ সাল থেকে চলে আসা এই নিয়মের এখন পরিবর্তন চাইছেন হাভিয়ের মাসচেরানো। আর্জেন্টিনার সাবেক তারকা ডিফেন্ডারের মত, বিশ্বকাপ আয়োজন করা হোক প্রতি দুই বছর অন্তর।
২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা মাসচেরানোই প্রথম নন; আর্সেনালের কিংবদন্তি কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারও কদিন আগে দুই বছর পর পর বিশ্বকাপ আয়োজনের দাবি জানিয়েছিলেন ফিফার কাছে। যদিও সেটি আমলেই নেয়নি বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
গত বছরের নভেম্বরে খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলা মাসচেরানোর মতে, চার বছর অনেক লম্বা সময়। পরিবর্তনশীল বিশ্বের কথা ভেবে দুই বছর অন্তর বিশ্বকাপ আয়োজন করা উচিত।
স্প্যানিশ বার্তা সংস্থা ইএফইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাসচেরানো বলেছেন, ‘বিশ্ব অনেক বদলে গেছে এবং খুব দ্রুত ছুটছে। অতীতে যা স্বাভাবিক ছিল, এখন তা অস্বাভাবিক মনে হয়। প্রায় সবকিছুই এখন পরিবর্তনশীল। আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর আয়োজন (ফুটবল বিশ্বকাপ) দেখার জন্য চার বছর অপেক্ষা করা সবার জন্য অনেক দীর্ঘ সময়। ফিফার উচিত, ভক্ত-সমর্থকদের কথা ভেবে এটা কমিয়ে আনা।’
বার্সেলোনার রক্ষণ দুর্গের সাবেক অতন্দ্র প্রহরীর কাছে ক্লাব ফুটবলের চেয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়, ‘অতীতে স্থানীয় ক্লাবগুলো কোনো না কোনোভাবে তাদের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করত। কারণ বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই সেই দেশের ছিল। এখন সেটা হয় না। বিশেষ করে ইউরোপে।
তাঁর ভাষ্য, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আমরা ফুটবলের শতভাগ বিশুদ্ধ রূপ খুঁজে পাই। যেখানে কোনো দেশ অন্য দেশের খেলোয়াড় কিনতে পারে না। আমরা আমাদের পরিবার, বন্ধু এবং দেশের সম্মানের জন্য খেলি। সেখানে কোনো বড় চুক্তি, মোটা অঙ্কের বেতন বা লেনদেন জড়িত নেই। তাই বিশ্বকাপ নিয়মিত হওয়াটা জরুরি।’
এমন অনেক ফুটবল রথী–মহারথী আছেন, যাঁদের বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ হয়েছে জীবনে একবার। ফুটবল মহাযজ্ঞের আগ মুহূর্তে চোটে পড়ায় কারও কারও তো সেই সৌভাগ্যও হয়নি!
দীর্ঘ ৪ বছর পর পর বিশ্বকাপ হয় বলেই না খেলোয়াড়দের এই আক্ষেপ। দেশের হয়ে কম বয়সে অভিষেক না হলে কিংবা ক্যারিয়ার লম্বা না হলে তিনটা–চারটা বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ কই?
তবে ১৯৩০ সাল থেকে চলে আসা এই নিয়মের এখন পরিবর্তন চাইছেন হাভিয়ের মাসচেরানো। আর্জেন্টিনার সাবেক তারকা ডিফেন্ডারের মত, বিশ্বকাপ আয়োজন করা হোক প্রতি দুই বছর অন্তর।
২০১৪ বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা মাসচেরানোই প্রথম নন; আর্সেনালের কিংবদন্তি কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারও কদিন আগে দুই বছর পর পর বিশ্বকাপ আয়োজনের দাবি জানিয়েছিলেন ফিফার কাছে। যদিও সেটি আমলেই নেয়নি বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
গত বছরের নভেম্বরে খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলা মাসচেরানোর মতে, চার বছর অনেক লম্বা সময়। পরিবর্তনশীল বিশ্বের কথা ভেবে দুই বছর অন্তর বিশ্বকাপ আয়োজন করা উচিত।
স্প্যানিশ বার্তা সংস্থা ইএফইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাসচেরানো বলেছেন, ‘বিশ্ব অনেক বদলে গেছে এবং খুব দ্রুত ছুটছে। অতীতে যা স্বাভাবিক ছিল, এখন তা অস্বাভাবিক মনে হয়। প্রায় সবকিছুই এখন পরিবর্তনশীল। আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর আয়োজন (ফুটবল বিশ্বকাপ) দেখার জন্য চার বছর অপেক্ষা করা সবার জন্য অনেক দীর্ঘ সময়। ফিফার উচিত, ভক্ত-সমর্থকদের কথা ভেবে এটা কমিয়ে আনা।’
বার্সেলোনার রক্ষণ দুর্গের সাবেক অতন্দ্র প্রহরীর কাছে ক্লাব ফুটবলের চেয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়, ‘অতীতে স্থানীয় ক্লাবগুলো কোনো না কোনোভাবে তাদের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করত। কারণ বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই সেই দেশের ছিল। এখন সেটা হয় না। বিশেষ করে ইউরোপে।
তাঁর ভাষ্য, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আমরা ফুটবলের শতভাগ বিশুদ্ধ রূপ খুঁজে পাই। যেখানে কোনো দেশ অন্য দেশের খেলোয়াড় কিনতে পারে না। আমরা আমাদের পরিবার, বন্ধু এবং দেশের সম্মানের জন্য খেলি। সেখানে কোনো বড় চুক্তি, মোটা অঙ্কের বেতন বা লেনদেন জড়িত নেই। তাই বিশ্বকাপ নিয়মিত হওয়াটা জরুরি।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
২ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৩ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৩ ঘণ্টা আগে