ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
গত রাতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে ইতালি। সুইসদের বিপক্ষে জয় না পেলেও এই ম্যাচ দিয়েই ইতিহাস গড়েছে আজ্জুরিরা। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড এখন মানচিনির শিষ্যদের দখলে।
এর আগে আন্তর্জাতিক ফুটবলে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড ছিল ব্রাজিলের। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত টানা ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত ছিল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। পরে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে ব্রাজিলের এই রেকর্ডে ভাগ বসায় স্পেন।
ব্রাজিল-স্পেনের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার এই রেকর্ড ইতালি যে ভাঙতে পারে—সেই আভাস ইউরো থেকে পাওয়া যাচ্ছিল।। মানচিনির অধীনে ইউরোতে ইতালি আবির্ভূত হয়েছে অন্য চেহারায়। শেষ পর্যন্ত তো শিরোপাই জিতে নিয়েছিল চিরো ইম্মোবিল-জর্জিও কিয়েল্লিনিরা।
ইতালি যে ভাঙতে পারে—সেই আভাস ইউরো থেকে পাওয়া যাচ্ছিল।
১৯৩৫ থেকে ১৯৩৯ মাঝের এই তিন বছরও দুর্দান্ত ফুটবল খেলেছিল ইতালি। তখনকার কোচ ভিত্তোরিও পাজ্জোর অধীনে টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত ছিল ইতালি। গত ইউরোতে অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে জিতে নিজেদের ৮২ বছরের পুরোনো সেই রেকর্ড ভেঙে টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়েছিল ইতালি। পরে বেলজিয়াম, স্পেন ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতে ইউরো জয়ের পাশাপাশি সংখ্যাটা ৩৪–এ নিয়েছিল মানচিনির দল।
ইউরো জয়ের পর বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচেও সেই ধারা অব্যাহত রেখেছে ইতালি। ৩ সেপ্টেম্বর বুলগেরিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে সর্বোচ্চ ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত থাকা ব্রাজিল, স্পেনকে ছুঁয়ে ফেলেছিল ইতালি। আর কাল রাতে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর ফুটবল ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ই রচনা করল আজ্জুরিরা।
সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে ফেবারিট হিসেবেই কাল নেমেছিল ইতালি। ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণেও এগিয়ে ছিল তারা। একের পর এক সুযোগ তৈরি করে ফিনিশিংয়ে দুর্বলতা আর সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সুমেরের দৃঢ়তায় গোলমুখ খুলতে পারছিলেন না ইনসিনিয়া-ইম্মোবিলরা।
তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ৫৩ মিনিটে সবচেয়ে বড় সুযোগ নষ্ট করে ইতালি। পেনাল্টিতে গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন জর্জিনিও। শেষ পর্যন্ত ওই পেনাল্টি মিসেই গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
গত রাতে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্র করেছে ইতালি। সুইসদের বিপক্ষে জয় না পেলেও এই ম্যাচ দিয়েই ইতিহাস গড়েছে আজ্জুরিরা। আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড এখন মানচিনির শিষ্যদের দখলে।
এর আগে আন্তর্জাতিক ফুটবলে টানা সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড ছিল ব্রাজিলের। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত টানা ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত ছিল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। পরে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে ব্রাজিলের এই রেকর্ডে ভাগ বসায় স্পেন।
ব্রাজিল-স্পেনের সবচেয়ে বেশি ম্যাচ অপরাজিত থাকার এই রেকর্ড ইতালি যে ভাঙতে পারে—সেই আভাস ইউরো থেকে পাওয়া যাচ্ছিল।। মানচিনির অধীনে ইউরোতে ইতালি আবির্ভূত হয়েছে অন্য চেহারায়। শেষ পর্যন্ত তো শিরোপাই জিতে নিয়েছিল চিরো ইম্মোবিল-জর্জিও কিয়েল্লিনিরা।
ইতালি যে ভাঙতে পারে—সেই আভাস ইউরো থেকে পাওয়া যাচ্ছিল।
১৯৩৫ থেকে ১৯৩৯ মাঝের এই তিন বছরও দুর্দান্ত ফুটবল খেলেছিল ইতালি। তখনকার কোচ ভিত্তোরিও পাজ্জোর অধীনে টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত ছিল ইতালি। গত ইউরোতে অস্ট্রিয়ার বিপক্ষে জিতে নিজেদের ৮২ বছরের পুরোনো সেই রেকর্ড ভেঙে টানা ৩১ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড গড়েছিল ইতালি। পরে বেলজিয়াম, স্পেন ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জিতে ইউরো জয়ের পাশাপাশি সংখ্যাটা ৩৪–এ নিয়েছিল মানচিনির দল।
ইউরো জয়ের পর বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচেও সেই ধারা অব্যাহত রেখেছে ইতালি। ৩ সেপ্টেম্বর বুলগেরিয়ার বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করে সর্বোচ্চ ৩৫ ম্যাচ অপরাজিত থাকা ব্রাজিল, স্পেনকে ছুঁয়ে ফেলেছিল ইতালি। আর কাল রাতে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের পর ফুটবল ইতিহাসে নতুন এক অধ্যায়ই রচনা করল আজ্জুরিরা।
সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে ফেবারিট হিসেবেই কাল নেমেছিল ইতালি। ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণেও এগিয়ে ছিল তারা। একের পর এক সুযোগ তৈরি করে ফিনিশিংয়ে দুর্বলতা আর সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সুমেরের দৃঢ়তায় গোলমুখ খুলতে পারছিলেন না ইনসিনিয়া-ইম্মোবিলরা।
তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ৫৩ মিনিটে সবচেয়ে বড় সুযোগ নষ্ট করে ইতালি। পেনাল্টিতে গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেন জর্জিনিও। শেষ পর্যন্ত ওই পেনাল্টি মিসেই গোলশূন্য ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৩ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৩ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৪ ঘণ্টা আগে