ক্রীড়া ডেস্ক
‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’-স্পেনের সঙ্গে এই প্রবাদটি একেবারে ভালোভাবে মিলেছে। ২০১৮,২০২২-দুই বিশ্বকাপে টাইব্রেকারেই দ্বিতীয় রাউন্ডে আটকে গেছে স্পেনের যাত্রা। গত বিশ্বকাপে স্পেনকে কাঁদিয়েছিল রাশিয়া, এবার স্পেনকে কাঁদিয়ে ইতিহাস গড়েছে মরক্কো। পেনাল্টি শ্যুটআউটে স্পেনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে আফ্রিকান সিংহরা পৌঁছে গেছে কোয়ার্টারে।
পেনাল্টি শ্যুটআউটে প্রথম শট নেয় মরক্কো। আর প্রথম সুযোগেই লক্ষ্যভেদ করেন মরক্কোর এই বদলি খেলোয়াড়। স্পেনের প্রথম শট নেন পাবলো সারাবিয়া, তা আটকে যায় গোলপোস্টে। এরপর মরক্কোর দ্বিতীয় গোলটি করেন হাকিম জিয়েচ। স্পেনের দ্বিতীয় আক্রমণ করতে আসেন কার্লোস সোলার। এটা ঠেকিয়ে দিয়েছেন মরক্কোর মরক্কোর গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনো। মরক্কোর পক্ষে তৃতীয় আক্রমণ নেন বদর বিনুন। তবে এটা ঠেকিয়ে দেন স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমন। এবার স্পেনের পক্ষে তৃতীয় আক্রমণ নিতে আসেন সার্জিও বুসকেতস। বুসকেতসকেও হতাশ করেন বোনো। এরপর আশরাফ হাকিমি গোল করলে উল্লাসে মাতে পুরো মরক্কোর ডাগআউট।
আক্রমণাত্মক ফুটবলে স্পেনকে ক্ষণে ক্ষণে চমকে দেওয়া মরক্কো তাদের প্রথম সুযোগ পেয়েছিল ৩৩ মিনিটে। ২৫ গজ দূর থেকে নেওয়া নুসাইর মাজরাউয়ির শটে গতি থাকলেও সেই শট ঠেকাতে তেমন বেগ হতে হয়নি স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমনকে। স্পেনের ওপর মরক্কো তাদের আধিপত্য দেখিয়েছে দ্বিতীয়ার্ধেও। প্রথমার্ধের মতো এই অর্ধেও আফ্রিকান অ্যাটলাস সিংহরা তটস্থ করে রাখল স্প্যানিশ রক্ষণকে। এল নেসরি, হাকিম জিয়েশরা ক্রমেই চাপ বাড়াচ্ছিলেন স্পেন রক্ষণে তবে উনাই সিমন ছিলেন সতর্ক। তবে গোল হওয়ার মতো আক্রমণ করতে পারেনি কোনো দলই। তিকি তাকায় অধিকাংশ সময় বলের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের পায়ে রাখলেও মাঝমাঠ একটা সময় বেশ ভোগালো স্পেনকে। একটা সময় বাধ্য হয়ে ‘বিস্ময় বালক’ গাভিকে তুলে নিতে বাধ্য হলেন লুইস এনরিকে। উঠে যাওয়ার আগে একটা রেকর্ড নিজের করেছেন গাভি। ১৮ বছর ১২৩ দিন বয়সী গাভি বিশ্বের দ্বিতীয় কম বয়সী ফুটবলার যিনি বিশ্বকাপের নকআউটে ছিলেন শুরুর একাদশে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে ১৭ বছর বয়সে এই রেকর্ড গড়েছিলেন পেলে।
শেষ সময়ে এসে দুই দলই মরিয়া হয়ে খেলেছে গোলের জন্য। ৮৬ মিনিটে হাকিমির পাস থেকে বক্সে শট নিয়েছিলেন ওয়ালিদ শেদিরা। সেই শট ঠেকান উনাই সিমন। অতিরিক্ত সময়ে আবারও শট নিলেন তবে এবারও সেই সিমনই ঠেকালেন শট। একদম অন্তিম সময়ে ম্যাচ জেতার সুযোগটা যেন ফেলে দিল স্পেন। দানি ওলমোর নেওয়া শটে যদি রদ্রি কিংবা নিকোলাস উইলিয়ামস যদি পা গলাতে পারতেন তাইলেই ম্যাচটা জিতে যায় স্পেন। গোল না হওয়ায় শেষে তাই খেলা গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়ে।
১০৪ মিনিটে সেরা সুযোগটা হারিয়েছে মরক্কো। স্পেনের দুই খেলোয়াড়কে ফাঁকি দিয়ে শটটা ভালোই নিয়েছিলেন শেদিরা। তবে এবারও স্পেনের সহায় সিমন। কোনো রকমে গোল ঠেকান স্প্যানিশ গোলরক্ষক। অতিরিক্ত সময় যত গড়িয়েছে, দুই দলই আক্রমণাত্মক হয়ে খেলেছে। তবে কেউ কারও গোলমুখ খুলতে না পারায় কাতার বিশ্বকাপ দেখল দ্বিতীয় পেনাল্টি শ্যুটআউট।
‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’-স্পেনের সঙ্গে এই প্রবাদটি একেবারে ভালোভাবে মিলেছে। ২০১৮,২০২২-দুই বিশ্বকাপে টাইব্রেকারেই দ্বিতীয় রাউন্ডে আটকে গেছে স্পেনের যাত্রা। গত বিশ্বকাপে স্পেনকে কাঁদিয়েছিল রাশিয়া, এবার স্পেনকে কাঁদিয়ে ইতিহাস গড়েছে মরক্কো। পেনাল্টি শ্যুটআউটে স্পেনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে আফ্রিকান সিংহরা পৌঁছে গেছে কোয়ার্টারে।
পেনাল্টি শ্যুটআউটে প্রথম শট নেয় মরক্কো। আর প্রথম সুযোগেই লক্ষ্যভেদ করেন মরক্কোর এই বদলি খেলোয়াড়। স্পেনের প্রথম শট নেন পাবলো সারাবিয়া, তা আটকে যায় গোলপোস্টে। এরপর মরক্কোর দ্বিতীয় গোলটি করেন হাকিম জিয়েচ। স্পেনের দ্বিতীয় আক্রমণ করতে আসেন কার্লোস সোলার। এটা ঠেকিয়ে দিয়েছেন মরক্কোর মরক্কোর গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনো। মরক্কোর পক্ষে তৃতীয় আক্রমণ নেন বদর বিনুন। তবে এটা ঠেকিয়ে দেন স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমন। এবার স্পেনের পক্ষে তৃতীয় আক্রমণ নিতে আসেন সার্জিও বুসকেতস। বুসকেতসকেও হতাশ করেন বোনো। এরপর আশরাফ হাকিমি গোল করলে উল্লাসে মাতে পুরো মরক্কোর ডাগআউট।
আক্রমণাত্মক ফুটবলে স্পেনকে ক্ষণে ক্ষণে চমকে দেওয়া মরক্কো তাদের প্রথম সুযোগ পেয়েছিল ৩৩ মিনিটে। ২৫ গজ দূর থেকে নেওয়া নুসাইর মাজরাউয়ির শটে গতি থাকলেও সেই শট ঠেকাতে তেমন বেগ হতে হয়নি স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমনকে। স্পেনের ওপর মরক্কো তাদের আধিপত্য দেখিয়েছে দ্বিতীয়ার্ধেও। প্রথমার্ধের মতো এই অর্ধেও আফ্রিকান অ্যাটলাস সিংহরা তটস্থ করে রাখল স্প্যানিশ রক্ষণকে। এল নেসরি, হাকিম জিয়েশরা ক্রমেই চাপ বাড়াচ্ছিলেন স্পেন রক্ষণে তবে উনাই সিমন ছিলেন সতর্ক। তবে গোল হওয়ার মতো আক্রমণ করতে পারেনি কোনো দলই। তিকি তাকায় অধিকাংশ সময় বলের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের পায়ে রাখলেও মাঝমাঠ একটা সময় বেশ ভোগালো স্পেনকে। একটা সময় বাধ্য হয়ে ‘বিস্ময় বালক’ গাভিকে তুলে নিতে বাধ্য হলেন লুইস এনরিকে। উঠে যাওয়ার আগে একটা রেকর্ড নিজের করেছেন গাভি। ১৮ বছর ১২৩ দিন বয়সী গাভি বিশ্বের দ্বিতীয় কম বয়সী ফুটবলার যিনি বিশ্বকাপের নকআউটে ছিলেন শুরুর একাদশে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে ১৭ বছর বয়সে এই রেকর্ড গড়েছিলেন পেলে।
শেষ সময়ে এসে দুই দলই মরিয়া হয়ে খেলেছে গোলের জন্য। ৮৬ মিনিটে হাকিমির পাস থেকে বক্সে শট নিয়েছিলেন ওয়ালিদ শেদিরা। সেই শট ঠেকান উনাই সিমন। অতিরিক্ত সময়ে আবারও শট নিলেন তবে এবারও সেই সিমনই ঠেকালেন শট। একদম অন্তিম সময়ে ম্যাচ জেতার সুযোগটা যেন ফেলে দিল স্পেন। দানি ওলমোর নেওয়া শটে যদি রদ্রি কিংবা নিকোলাস উইলিয়ামস যদি পা গলাতে পারতেন তাইলেই ম্যাচটা জিতে যায় স্পেন। গোল না হওয়ায় শেষে তাই খেলা গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়ে।
১০৪ মিনিটে সেরা সুযোগটা হারিয়েছে মরক্কো। স্পেনের দুই খেলোয়াড়কে ফাঁকি দিয়ে শটটা ভালোই নিয়েছিলেন শেদিরা। তবে এবারও স্পেনের সহায় সিমন। কোনো রকমে গোল ঠেকান স্প্যানিশ গোলরক্ষক। অতিরিক্ত সময় যত গড়িয়েছে, দুই দলই আক্রমণাত্মক হয়ে খেলেছে। তবে কেউ কারও গোলমুখ খুলতে না পারায় কাতার বিশ্বকাপ দেখল দ্বিতীয় পেনাল্টি শ্যুটআউট।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে