আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড-সেনেগাল। সেটিও আবার বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে। প্রথম সাক্ষাতেই সেনেগালকে ৩-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের শেষ আট নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। দলের হয়ে গোল তিনটি করেছেন জর্ডান হেন্ডারসন, হ্যারি কেইন ও বুকায়ো সাকা।
আল বায়েত স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই বল পজিশন নিয়ে খেলতে থাকে ইংল্যান্ড। বল ধরে বেশ কয়েকবার আক্রমণে উঠলেও কোনোভাবেই সেনেগালের রক্ষণভাগ ভাঙতে পারেননি হ্যারি কেইন-বুকায়ো সাকারা। অন্যদিকে ৪ মিনিটে একটি সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। কিন্তু ইংল্যান্ডের ডি-বক্সে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন ফরোয়ার্ড বুলায়ে দিয়া।
তবে ২২ মিনিটে সুবর্ণ এক সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। ডান প্রান্ত থেকে বক্সের মধ্যে ক্রস করেন ক্রেপিন দিয়াত্তা। প্রথমে ক্রসটিতে দিয়া ঠিকমতো শট নিতে না পারলেও ফিরতি সুযোগ পেয়েছিলেন ইসমাইলিয়া সার। তবে গোলে রাখতে পারেননি এই স্ট্রাইকার। ৩১ মিনিটে আর একটি সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। এবার দিয়ার নেওয়া শটটি প্রতিহত করে ইংল্যান্ডকে রক্ষা করেন গোলকিপার জর্ডান পিকফোর্ড।
সেনেগাল গোল দিতে না পারলেও প্রথম সুযোগকে কাজে লাগায় ইংল্যান্ড। ৩৯ মিনিটে দলকে প্রথম লিড এনে দেন জর্ডান হেন্ডারসন। বাঁ প্রান্ত থেকে জুড বেলিংহামের পাসে গোল করতে ভুল করেননি এই অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার। গোলের পরেই আক্রমণের ধার বাড়াতে থাকেন ইংলিশ ফুটবলাররা। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে পাল্টা আক্রমণে দলকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন অধিনায়ক কেইন। নিজেদের অর্ধে বল পেয়ে ফিল ফোডেনকে লম্বা পাস বাড়ান বেলিংহাম। পরে ফোডেনের শেষ পাস থেকে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন কেইন।
দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণ ও বল পজিশন দুটোই ধরে রাখে ইংল্যান্ড। তার ফলও আসে দ্রুত। ৫৭ মিনিটে দলের তৃতীয় গোল করেন বুকায়ো সাকা। বক্সের মধ্যে পাওয়া ফোডেনের পাসটিকে ঠাণ্ডা মাথায় জালে জড়ান তিনি। ৩ গোলে এগিয়ে থেকে নিজেদের মধ্যে বল দেওয়া নেওয়া করে সময় কাটান কেইনরা।
অন্যদিকে গোল শোধ দেওয়ার মতো কোনো আক্রমণই তৈরি করতে পারেনি সেনেগাল। উল্টো ৮০ মিনিটে আরেকটি গোল হজম করতে পারতো দলটি। বদলি নামা মাকার্শ রাশফোর্ডের পাসটিতে ইঞ্চি দূরত্বের কারনে পা লাগাতে পারেননি কেইন। এরপর আর কোনো গোল না হওয়ায় ৩-০ জয়ে মাঠে ছাড়ে ইংল্যান্ড।
এ জয়ে শেষ আট নিশ্চিত করল ইংল্যান্ড। কোয়ার্টার ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। আর এ হারে শেষ ষোলোয় থামল অদম্য সিংহদের বিশ্বকাপ মিশন।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়েছে ইংল্যান্ড-সেনেগাল। সেটিও আবার বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে। প্রথম সাক্ষাতেই সেনেগালকে ৩-০ গোলে হারিয়ে বিশ্বকাপের শেষ আট নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। দলের হয়ে গোল তিনটি করেছেন জর্ডান হেন্ডারসন, হ্যারি কেইন ও বুকায়ো সাকা।
আল বায়েত স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই বল পজিশন নিয়ে খেলতে থাকে ইংল্যান্ড। বল ধরে বেশ কয়েকবার আক্রমণে উঠলেও কোনোভাবেই সেনেগালের রক্ষণভাগ ভাঙতে পারেননি হ্যারি কেইন-বুকায়ো সাকারা। অন্যদিকে ৪ মিনিটে একটি সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। কিন্তু ইংল্যান্ডের ডি-বক্সে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন ফরোয়ার্ড বুলায়ে দিয়া।
তবে ২২ মিনিটে সুবর্ণ এক সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। ডান প্রান্ত থেকে বক্সের মধ্যে ক্রস করেন ক্রেপিন দিয়াত্তা। প্রথমে ক্রসটিতে দিয়া ঠিকমতো শট নিতে না পারলেও ফিরতি সুযোগ পেয়েছিলেন ইসমাইলিয়া সার। তবে গোলে রাখতে পারেননি এই স্ট্রাইকার। ৩১ মিনিটে আর একটি সুযোগ পেয়েছিল সেনেগাল। এবার দিয়ার নেওয়া শটটি প্রতিহত করে ইংল্যান্ডকে রক্ষা করেন গোলকিপার জর্ডান পিকফোর্ড।
সেনেগাল গোল দিতে না পারলেও প্রথম সুযোগকে কাজে লাগায় ইংল্যান্ড। ৩৯ মিনিটে দলকে প্রথম লিড এনে দেন জর্ডান হেন্ডারসন। বাঁ প্রান্ত থেকে জুড বেলিংহামের পাসে গোল করতে ভুল করেননি এই অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার। গোলের পরেই আক্রমণের ধার বাড়াতে থাকেন ইংলিশ ফুটবলাররা। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে পাল্টা আক্রমণে দলকে দ্বিতীয় গোল এনে দেন অধিনায়ক কেইন। নিজেদের অর্ধে বল পেয়ে ফিল ফোডেনকে লম্বা পাস বাড়ান বেলিংহাম। পরে ফোডেনের শেষ পাস থেকে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন কেইন।
দ্বিতীয়ার্ধেও আক্রমণ ও বল পজিশন দুটোই ধরে রাখে ইংল্যান্ড। তার ফলও আসে দ্রুত। ৫৭ মিনিটে দলের তৃতীয় গোল করেন বুকায়ো সাকা। বক্সের মধ্যে পাওয়া ফোডেনের পাসটিকে ঠাণ্ডা মাথায় জালে জড়ান তিনি। ৩ গোলে এগিয়ে থেকে নিজেদের মধ্যে বল দেওয়া নেওয়া করে সময় কাটান কেইনরা।
অন্যদিকে গোল শোধ দেওয়ার মতো কোনো আক্রমণই তৈরি করতে পারেনি সেনেগাল। উল্টো ৮০ মিনিটে আরেকটি গোল হজম করতে পারতো দলটি। বদলি নামা মাকার্শ রাশফোর্ডের পাসটিতে ইঞ্চি দূরত্বের কারনে পা লাগাতে পারেননি কেইন। এরপর আর কোনো গোল না হওয়ায় ৩-০ জয়ে মাঠে ছাড়ে ইংল্যান্ড।
এ জয়ে শেষ আট নিশ্চিত করল ইংল্যান্ড। কোয়ার্টার ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। আর এ হারে শেষ ষোলোয় থামল অদম্য সিংহদের বিশ্বকাপ মিশন।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১০ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১১ ঘণ্টা আগে