ক্রীড়া ডেস্ক
খেলা শেষ! লাখো কোটি চোখ খুঁজে ফিরছে লিওনেল মেসিকে। বছরের পর বছর ধরে এই একটি দৃশ্যের জন্য অপেক্ষা করেছিল তারা। লিওনেল মেসির একটি আন্তর্জাতিক ফাইনাল জয়। মেসির হাতে আন্তর্জাতিক শিরোপা-সম্ভবত ২১ শতকে সম্মিলিতভাবে দেখা সবচেয়ে বড় স্বপ্নগুলোর একটি। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের অনেক সমর্থকও এবার মেসির হাতে একটা শিরোপা দেখতে চেয়েছিলেন। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে! মেসি এখন কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন। মারাকানার ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে ১–০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে তাঁর দল আর্জেন্টিনা।
সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপর আরও চারবার ফাইনালে উঠলেও প্রতিবারই ফিরতে হয়েছে ব্যর্থ হয়ে। তবে এবার আর হতাশ হতে হয়নি আলেবিসেলেস্তাদের। ব্রাজিল থেকে শিরোপা হাতে নিয়েই ফিরবে তারা।
মারাকানায় ম্যাচ শুরুর আগে করোনা মহামারিতে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ম্যাচের শুরু থেকেই দুই দল আক্রমণাত্মক। উভয় পক্ষই চেষ্টা করে প্রেসিংয়ে গিয়ে প্রতিপক্ষের পরিকল্পনার নষ্ট করতে। প্রথম দিকে বল দখলে ব্রাজিলের চেয়ে কিছুটা এগিয়েই ছিল আর্জেন্টিনা। তবে তাতে ব্রাজিলকে তেমন বিপদে পড়তে হয়নি। দ্রুতই লড়াইটা সমান সমান করে নেয় ব্রাজিলও। ম্যাচের প্রথম সুযোগটা পায় ব্রাজিলই। কাছাকাছি গিয়েও শটটা ঠিকঠাক নিতে পারেননি নেইমার। এ সময় বেশ কিছু হাফ চান্স তৈরি করেও গোল করতে পারেনি ব্রাজিল।
তবে ২২ মিনিটে ভুল করেননি আনহেল দি মারিয়া। প্রতি আক্রমণে দি পল লম্বা করে বল বাড়ান ডি মারিয়াকে লক্ষ্য করে। ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার রেনান লোদির ভুলে দি মারিয়া ঠিকই বল পেয়ে যান। এগিয়ে আসা গোলরক্ষক এদেরসন মাথার ওপর দিয়ে দারুণভাবে লব করে লক্ষ্যভেদ করেন এই পিএসজি তারকা। ২৯ মিনিটে আবারও গোলের কাছাকাছি পৌঁছে যান মারিয়া। তবে এবার ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারদের ফাঁদ এড়াতে পারেননি তিনি।
৩৪ মিনিটে নেইমারকে বিপজ্জনক জায়গায় ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন লেয়ান্দ্রো পেরেদেস। তবে ফ্রি কিক থেকে সুবিধা আদায় করতে ব্যর্থ হন নেইমার। প্রথমার্ধের বাকি সময়েও আর্জেন্টিনাকে বিপদে ফেলার মতো তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি ব্রাজিল। নেইমারসহ ব্রাজিলের আক্রমণভাগকে ঠিকই বোতলবন্দী করে রাখতে সক্ষম হয় আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডাররা।
বিরতির পর আক্রমণের ধার বাড়াতে রবার্তো ফিরমিনোকে মাঠে নামান তিতে। আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে জমে উঠে লড়াই। তবে সমতা ফেরাতে উন্মুখ ব্রাজিল পর পর কয়েকটি আক্রমণে কোণঠাসা করে ফেলে আর্জেন্টিনাকে। ৫৪ মিনিটে রিচার্লিসন বল জালে জড়ালেও অফ সাইডের কারণে তা বাতিল হয়ে যায়। একটু পর আবারও আর্জেন্টাইন গোলরক্ষককে পরীক্ষায় ফেলেন রিচার্লিসন।
৬৪ মিনিটে বিপজ্জনকভাবে ব্রাজিল ডি–বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। তবে তাকে ঠেকিয়ে দেয় ব্রাজিল ডিফেন্ডাররা। দ্বিতীয়ার্ধে এগিয়ে থাকা আর্জেন্টিনা কিছুটা রক্ষণাত্মক কৌশলে খেলতে থাকে। এ সুযোগে ব্রাজিল চেষ্টা করে আক্রমণে গিয়ে সুযোগ তৈরির। কয়েকবার কাছাকাছিও গিয়েছিল তারা। শেষ দিকে গ্যাব্রিয়েল বারবোসার শট ফিরিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। ৮৮ মিনিটে গোল পেতে পারতেন মেসিও। কিন্তু গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল না হলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় নেইমারদের।
খেলা শেষ! লাখো কোটি চোখ খুঁজে ফিরছে লিওনেল মেসিকে। বছরের পর বছর ধরে এই একটি দৃশ্যের জন্য অপেক্ষা করেছিল তারা। লিওনেল মেসির একটি আন্তর্জাতিক ফাইনাল জয়। মেসির হাতে আন্তর্জাতিক শিরোপা-সম্ভবত ২১ শতকে সম্মিলিতভাবে দেখা সবচেয়ে বড় স্বপ্নগুলোর একটি। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের অনেক সমর্থকও এবার মেসির হাতে একটা শিরোপা দেখতে চেয়েছিলেন। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে! মেসি এখন কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন। মারাকানার ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে ১–০ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে তাঁর দল আর্জেন্টিনা।
সর্বশেষ ১৯৯৩ সালে কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপর আরও চারবার ফাইনালে উঠলেও প্রতিবারই ফিরতে হয়েছে ব্যর্থ হয়ে। তবে এবার আর হতাশ হতে হয়নি আলেবিসেলেস্তাদের। ব্রাজিল থেকে শিরোপা হাতে নিয়েই ফিরবে তারা।
মারাকানায় ম্যাচ শুরুর আগে করোনা মহামারিতে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ম্যাচের শুরু থেকেই দুই দল আক্রমণাত্মক। উভয় পক্ষই চেষ্টা করে প্রেসিংয়ে গিয়ে প্রতিপক্ষের পরিকল্পনার নষ্ট করতে। প্রথম দিকে বল দখলে ব্রাজিলের চেয়ে কিছুটা এগিয়েই ছিল আর্জেন্টিনা। তবে তাতে ব্রাজিলকে তেমন বিপদে পড়তে হয়নি। দ্রুতই লড়াইটা সমান সমান করে নেয় ব্রাজিলও। ম্যাচের প্রথম সুযোগটা পায় ব্রাজিলই। কাছাকাছি গিয়েও শটটা ঠিকঠাক নিতে পারেননি নেইমার। এ সময় বেশ কিছু হাফ চান্স তৈরি করেও গোল করতে পারেনি ব্রাজিল।
তবে ২২ মিনিটে ভুল করেননি আনহেল দি মারিয়া। প্রতি আক্রমণে দি পল লম্বা করে বল বাড়ান ডি মারিয়াকে লক্ষ্য করে। ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার রেনান লোদির ভুলে দি মারিয়া ঠিকই বল পেয়ে যান। এগিয়ে আসা গোলরক্ষক এদেরসন মাথার ওপর দিয়ে দারুণভাবে লব করে লক্ষ্যভেদ করেন এই পিএসজি তারকা। ২৯ মিনিটে আবারও গোলের কাছাকাছি পৌঁছে যান মারিয়া। তবে এবার ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারদের ফাঁদ এড়াতে পারেননি তিনি।
৩৪ মিনিটে নেইমারকে বিপজ্জনক জায়গায় ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন লেয়ান্দ্রো পেরেদেস। তবে ফ্রি কিক থেকে সুবিধা আদায় করতে ব্যর্থ হন নেইমার। প্রথমার্ধের বাকি সময়েও আর্জেন্টিনাকে বিপদে ফেলার মতো তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি ব্রাজিল। নেইমারসহ ব্রাজিলের আক্রমণভাগকে ঠিকই বোতলবন্দী করে রাখতে সক্ষম হয় আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডাররা।
বিরতির পর আক্রমণের ধার বাড়াতে রবার্তো ফিরমিনোকে মাঠে নামান তিতে। আক্রমণ–প্রতি আক্রমণে জমে উঠে লড়াই। তবে সমতা ফেরাতে উন্মুখ ব্রাজিল পর পর কয়েকটি আক্রমণে কোণঠাসা করে ফেলে আর্জেন্টিনাকে। ৫৪ মিনিটে রিচার্লিসন বল জালে জড়ালেও অফ সাইডের কারণে তা বাতিল হয়ে যায়। একটু পর আবারও আর্জেন্টাইন গোলরক্ষককে পরীক্ষায় ফেলেন রিচার্লিসন।
৬৪ মিনিটে বিপজ্জনকভাবে ব্রাজিল ডি–বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন মেসি। তবে তাকে ঠেকিয়ে দেয় ব্রাজিল ডিফেন্ডাররা। দ্বিতীয়ার্ধে এগিয়ে থাকা আর্জেন্টিনা কিছুটা রক্ষণাত্মক কৌশলে খেলতে থাকে। এ সুযোগে ব্রাজিল চেষ্টা করে আক্রমণে গিয়ে সুযোগ তৈরির। কয়েকবার কাছাকাছিও গিয়েছিল তারা। শেষ দিকে গ্যাব্রিয়েল বারবোসার শট ফিরিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। ৮৮ মিনিটে গোল পেতে পারতেন মেসিও। কিন্তু গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল না হলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় নেইমারদের।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৭ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৮ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৮ ঘণ্টা আগে