ক্রীড়া ডেস্ক
সাম্প্রতিক সময়টা একটু অন্য রকমই কাটছে লিওনেল মেসির। নতুন ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি) গিয়ে এখনো নিজেকে ঠিকঠাক মানিয়ে নিতে পারেননি এই আর্জেন্টাইন মহাতারকা। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি মৌসুমে নিজের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বাজে শুরু করেছেন মেসি। মৌসুমের শুরু থেকে বড়দিনের ছুটির আগ পর্যন্ত এবারই সবচেয়ে কম গোল করেছেন তিনি। এখন মৌসুমের পরের অর্ধে মেসি এই খরা কাটাতে পারেন কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
পরিসংখ্যান বলছে ২০০৭-০৮ মৌসুমে বড়দিনের আগ পর্যন্ত সব মৌসুম মিলিয়ে মেসি গোল করেছিলেন ১২টি। পরের দুই মৌসুমে এই সংখ্যা ছিল ১৬। তবে এরপর থেকে এই সংখ্যা তরতর করে বাড়তে থাকে। ২০১০-১১ মৌসুমে মেসির গোলের সংখ্যা ছিল ২৭। পরের মৌসুমে মেসি গোল করেন ২৯টি। তবে আগে-পরের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যান ২০১২-১৩ মৌসুমে। এই মৌসুমে মেসি গোল করেন ৩৫টি।
২০১৩-১৪ মৌসুমে অবশ্য এই সময়ের মধ্যে মেসির গোল বেশ নিচে নেমে আসে। সেবার গোল করেন ১৪টি। এক মৌসুম পর সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩-এ। ২০১৫-১৬ মৌসুমে করেন ১২ গোল। ১৬-১৭ মৌসুমে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ গোলে। পরের দুই মৌসুমে সেই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১৯ ও ২১। ২০১৯-২০ মৌসুমে গোল ছিল ১৫টি। এরপর সর্বশেষ গত মৌসুমে বড়দিনের আগ পর্যন্ত মেসির সময়টা ভালো যায়নি। সেবার তিনি গোল করেছিলেন ১০ টি। সেই মেসিই পরে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান। এবার অবশ্য গত মৌসুমের পারফরম্যান্সও ধরে রাখতে পারেননি। বড়দিনের ছুটিতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সব মিলিয়ে তাঁর গোলের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৬। এত কম গোল এর আগে কখনোই করেননি মেসি।
বড়দিনের ছুটির আগে মেসির গোলের সংখ্যা
মৌসুম গোল
২০০৭-০৮ ১২
২০০৮-০৯ ১৬
২০০৯-১০ ১৬
২০১০-১১ ২৭
২০১১-১২ ২৯
২০১২-১৩ ৩৫
২০১৩-১৪ ১৪
২০১৪-১৫ ২৩
২০১৫-১৬ ১২
২০১৬-১৭ ২৩
২০১৭-১৮ ১৯
২০১৮-১৯ ২১
২০১৯-২০ ১৫
২০২০-২১ ১০
২০২১-২২ ০৬
সাম্প্রতিক সময়টা একটু অন্য রকমই কাটছে লিওনেল মেসির। নতুন ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি) গিয়ে এখনো নিজেকে ঠিকঠাক মানিয়ে নিতে পারেননি এই আর্জেন্টাইন মহাতারকা। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি মৌসুমে নিজের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বাজে শুরু করেছেন মেসি। মৌসুমের শুরু থেকে বড়দিনের ছুটির আগ পর্যন্ত এবারই সবচেয়ে কম গোল করেছেন তিনি। এখন মৌসুমের পরের অর্ধে মেসি এই খরা কাটাতে পারেন কি না, সেটাই দেখার অপেক্ষা।
পরিসংখ্যান বলছে ২০০৭-০৮ মৌসুমে বড়দিনের আগ পর্যন্ত সব মৌসুম মিলিয়ে মেসি গোল করেছিলেন ১২টি। পরের দুই মৌসুমে এই সংখ্যা ছিল ১৬। তবে এরপর থেকে এই সংখ্যা তরতর করে বাড়তে থাকে। ২০১০-১১ মৌসুমে মেসির গোলের সংখ্যা ছিল ২৭। পরের মৌসুমে মেসি গোল করেন ২৯টি। তবে আগে-পরের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যান ২০১২-১৩ মৌসুমে। এই মৌসুমে মেসি গোল করেন ৩৫টি।
২০১৩-১৪ মৌসুমে অবশ্য এই সময়ের মধ্যে মেসির গোল বেশ নিচে নেমে আসে। সেবার গোল করেন ১৪টি। এক মৌসুম পর সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩-এ। ২০১৫-১৬ মৌসুমে করেন ১২ গোল। ১৬-১৭ মৌসুমে সেটি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ গোলে। পরের দুই মৌসুমে সেই সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ১৯ ও ২১। ২০১৯-২০ মৌসুমে গোল ছিল ১৫টি। এরপর সর্বশেষ গত মৌসুমে বড়দিনের আগ পর্যন্ত মেসির সময়টা ভালো যায়নি। সেবার তিনি গোল করেছিলেন ১০ টি। সেই মেসিই পরে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান। এবার অবশ্য গত মৌসুমের পারফরম্যান্সও ধরে রাখতে পারেননি। বড়দিনের ছুটিতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সব মিলিয়ে তাঁর গোলের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৬। এত কম গোল এর আগে কখনোই করেননি মেসি।
বড়দিনের ছুটির আগে মেসির গোলের সংখ্যা
মৌসুম গোল
২০০৭-০৮ ১২
২০০৮-০৯ ১৬
২০০৯-১০ ১৬
২০১০-১১ ২৭
২০১১-১২ ২৯
২০১২-১৩ ৩৫
২০১৩-১৪ ১৪
২০১৪-১৫ ২৩
২০১৫-১৬ ১২
২০১৬-১৭ ২৩
২০১৭-১৮ ১৯
২০১৮-১৯ ২১
২০১৯-২০ ১৫
২০২০-২১ ১০
২০২১-২২ ০৬
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১০ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১০ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১১ ঘণ্টা আগে