আরমান হোসেন, ঢাকা
লিওনেল মেসির চোখের জলে যে মারাকানা ঋণী হয়ে ছিল গত সাত বছর। সেই মারাকানা তার দায় শোধ করল। ক্যারিয়ারের আজন্ম আক্ষেপ মেটাল আর্জেন্টাইন জাদুকর। আর্জেন্টিনা মেটাল ২৮ বছরের শিরোপা-ক্ষুধা। কোপার ফাইনালে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। মারকানায় আজ উৎসবের রঙ তাই আকাশি সাদা।
সেই ১৯৯৩ সাল থেকে একটি শিরোপা পেতে তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষায় আর্জেন্টিনা। আর লিওনেল মেসি তাঁর ক্যারিয়ারেজুড়েই এই দিনের অপেক্ষায় ছিলেন। তর্কসাপেক্ষ সময়ের সেরার প্রশ্নে একটি জায়গায় পিছিয়ে ছিল আর্জেন্টিনা তারকা। বার্সার জার্সিতে যে মেসির অর্জনের খাতার প্রায় সব পৃষ্ঠাজুড়ে অর্জন আর অর্জনের কথা লেখা আছে। আজ থেকে আর্জেন্টিনার জার্সিতেও মেসির নামের পাশে লেখা থাকবে একটি আন্তর্জাতিক শিরোপা।
সময়ের আরেক মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর নামের পাশে যে আন্তর্জাতিক শিরোপা লেখা আছে ২০১৬ ইউরো থেকে। মেসির সামনে অবশ্য এ সুযোগ আগেই এসেছিল। ২০০৭ কোপায়। সেবার ব্রাজিলের কাছে ৩-০ গোলে হেরেই স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তরুণ মেসির। আর্জেন্টিনার সেই হারের সঙ্গে মেসিরও সেবার যেন স্বপ্নভঙ্গের অনুশীলন সেরে নিয়েছিলেন। সেটি না হলে কি আর ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬ টানা তিন বছর তিনটি বড় টুর্নামেন্টের ফাইনাল হেরে চোখের জলে ভেসে যেতে হয়!
২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে জার্মান-যন্ত্রের কাছে মেসিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। সোনালি ট্রফির পাশ দিয়ে মাথা নিচু করে মেসির হেঁটে যাওয়া দুঃখের প্রতিশব্দ হয়েছিল এত দিন। সর্বশেষ ২০১৬ কোপার ফাইনালে চিলির কাছে হেরে মেসির কান্নায় ভারি হয়ে এসেছিল নিউ জার্সির মেটেলিফ স্টেডিয়ামের আকাশ। এর আগের বছর ২০১৬ কোপাতেও হৃদয় ভেঙেছিল মেসির। সব মিলিয়ে ৫টা কোপা, ৪টা বিশ্বকাপ, ৪টা ফাইনালে আক্ষেপের গল্পটা বদলায়নি। একই চিত্রনাট্যে বারবার ট্র্যাজিক হিরোর চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেসি।
জাতীয় দলের হয়ে অর্জনের খাতা একেবারে শূন্য থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল সর্বকালের সেরার প্রশ্নেও। ১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে মেসির না পাওয়ার খাতায় অনেক হিসেব জমা ছিল। ফুটবলবিধাতা যে চেয়েছিলেন হিসেবটা মেলাবেন একটু অন্যভাবে। সেই মারাকনাতেই চির প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয় আর্জেন্টিনাকে।
অবশেষে মেসির সেই দুঃখ ঘুচল। এবার আর জার্সি দিয়ে মুখ ঢেকে কান্না লুকাতে হয়নি মেসিকে। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর মারাকানার সবুজ গালিচায় হাঁটু গেড়ে বসেছেন। দুই হাত দিতে দিয়ে চোখমুখ ঢেকেছেন। তবে আর অশ্রু ঝরেনি। নেইমার-কাসিমিরোদের বুক ভেঙে তাদের ঘর থেকে ছিনিয়ে এনেছে কোপার শিরোপা। ম্যারাডোনাহীন পৃথিবীতে ব্রাজিলকে হারিয়ে আর্জেন্টিনার জয়োৎসব। ওপর থেকে ম্যারাডোনাও নিশ্চয় হাততালি দিচ্ছেন।
লিওনেল মেসির চোখের জলে যে মারাকানা ঋণী হয়ে ছিল গত সাত বছর। সেই মারাকানা তার দায় শোধ করল। ক্যারিয়ারের আজন্ম আক্ষেপ মেটাল আর্জেন্টাইন জাদুকর। আর্জেন্টিনা মেটাল ২৮ বছরের শিরোপা-ক্ষুধা। কোপার ফাইনালে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনা। মারকানায় আজ উৎসবের রঙ তাই আকাশি সাদা।
সেই ১৯৯৩ সাল থেকে একটি শিরোপা পেতে তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষায় আর্জেন্টিনা। আর লিওনেল মেসি তাঁর ক্যারিয়ারেজুড়েই এই দিনের অপেক্ষায় ছিলেন। তর্কসাপেক্ষ সময়ের সেরার প্রশ্নে একটি জায়গায় পিছিয়ে ছিল আর্জেন্টিনা তারকা। বার্সার জার্সিতে যে মেসির অর্জনের খাতার প্রায় সব পৃষ্ঠাজুড়ে অর্জন আর অর্জনের কথা লেখা আছে। আজ থেকে আর্জেন্টিনার জার্সিতেও মেসির নামের পাশে লেখা থাকবে একটি আন্তর্জাতিক শিরোপা।
সময়ের আরেক মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর নামের পাশে যে আন্তর্জাতিক শিরোপা লেখা আছে ২০১৬ ইউরো থেকে। মেসির সামনে অবশ্য এ সুযোগ আগেই এসেছিল। ২০০৭ কোপায়। সেবার ব্রাজিলের কাছে ৩-০ গোলে হেরেই স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তরুণ মেসির। আর্জেন্টিনার সেই হারের সঙ্গে মেসিরও সেবার যেন স্বপ্নভঙ্গের অনুশীলন সেরে নিয়েছিলেন। সেটি না হলে কি আর ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬ টানা তিন বছর তিনটি বড় টুর্নামেন্টের ফাইনাল হেরে চোখের জলে ভেসে যেতে হয়!
২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে জার্মান-যন্ত্রের কাছে মেসিদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। সোনালি ট্রফির পাশ দিয়ে মাথা নিচু করে মেসির হেঁটে যাওয়া দুঃখের প্রতিশব্দ হয়েছিল এত দিন। সর্বশেষ ২০১৬ কোপার ফাইনালে চিলির কাছে হেরে মেসির কান্নায় ভারি হয়ে এসেছিল নিউ জার্সির মেটেলিফ স্টেডিয়ামের আকাশ। এর আগের বছর ২০১৬ কোপাতেও হৃদয় ভেঙেছিল মেসির। সব মিলিয়ে ৫টা কোপা, ৪টা বিশ্বকাপ, ৪টা ফাইনালে আক্ষেপের গল্পটা বদলায়নি। একই চিত্রনাট্যে বারবার ট্র্যাজিক হিরোর চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেসি।
জাতীয় দলের হয়ে অর্জনের খাতা একেবারে শূন্য থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল সর্বকালের সেরার প্রশ্নেও। ১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে মেসির না পাওয়ার খাতায় অনেক হিসেব জমা ছিল। ফুটবলবিধাতা যে চেয়েছিলেন হিসেবটা মেলাবেন একটু অন্যভাবে। সেই মারাকনাতেই চির প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয় আর্জেন্টিনাকে।
অবশেষে মেসির সেই দুঃখ ঘুচল। এবার আর জার্সি দিয়ে মুখ ঢেকে কান্না লুকাতে হয়নি মেসিকে। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার পর মারাকানার সবুজ গালিচায় হাঁটু গেড়ে বসেছেন। দুই হাত দিতে দিয়ে চোখমুখ ঢেকেছেন। তবে আর অশ্রু ঝরেনি। নেইমার-কাসিমিরোদের বুক ভেঙে তাদের ঘর থেকে ছিনিয়ে এনেছে কোপার শিরোপা। ম্যারাডোনাহীন পৃথিবীতে ব্রাজিলকে হারিয়ে আর্জেন্টিনার জয়োৎসব। ওপর থেকে ম্যারাডোনাও নিশ্চয় হাততালি দিচ্ছেন।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৭ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৮ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৮ ঘণ্টা আগে