ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে চোখের জল ছিল আনন্দের।
শেষ ষোলো নিশ্চিত হওয়ার পর চোখের জল আর ধরে রাখতে পারেননি সন। পরে তাঁর কান্নার ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। ম্যাচ শেষে তিনি জানিয়েছেন, এই অশ্রু হচ্ছে তাঁর আনন্দের অশ্রু।
ম্যাচ শেষে সন বলেছেন, ‘এই অশ্রু হচ্ছে আনন্দের অশ্রু। আমরা এই মুহূর্তের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করেছি। খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বাস ছিল আমরা এটি করতে পারব।’
কঠিন সময়ে সতীর্থদের পাশে পেয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছেন সন। ৩০ বছর বয়সী এই তারকা বলেছেন, ‘যখন আমার সেরাটা দিতে পারছিলাম না, তখন সতীর্থরা পাশে দাঁড়িয়েছে। তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে গর্বিতও।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে জয়ের বিকল্প ছিল না দক্ষিণ কোরিয়ার। শেষ সুযোগটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে তারা। পর্তুগালের বিপক্ষে বদলি নামা হোয়াং হি-চানের শেষ মুহূর্তের গোলে কোরিয়া জয় পেলেও এর কারিগর ছিলেন সন। যাঁর দুর্দান্ত পাসে এই মিডফিল্ডার দলকে আনন্দোল্লাসে ভাসান।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর পর্তুগালের বিপক্ষে শেষ ৬ মিনিটকে দীর্ঘ সময় বলে জানিয়েছেন সন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময় ছিল শেষ ৬ মিনিট।’
শেষ ষোলোয় কোরিয়ার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন সন। টটেনহামের স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘বিশ্ব ফুটবলে কেউ জানে না কখন কী ঘটবে। সে হিসেবে আমাদের সুযোগ আছে ব্রাজিলকেও হারানোর। তাদের হারানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেব।’
তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপে খেলছেন সন। কিন্তু কোনোবারই দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলার সুযোগ পাননি তিনি। শেষবার ২০১০ যখন নকআউট পর্বে খেলার সুযোগ পায় কোরিয়া তখন দলে ছিলেন না তিনি। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করেছেন সন। অথচ বিশ্বকাপের আগে মুখে চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার কথা ছিল সনের।
বিশ্বকাপ শুরুর আগেও কান্না করেছিলেন সন হিউয়েন-মিন। তবে গতকালের কান্না আর সেদিনের কান্নার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য ছিল। শুরুর আগে কেঁদেছিলেন চোটে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ার আশঙ্কায়। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে চোখের জল ছিল আনন্দের।
শেষ ষোলো নিশ্চিত হওয়ার পর চোখের জল আর ধরে রাখতে পারেননি সন। পরে তাঁর কান্নার ছবিটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে। ম্যাচ শেষে তিনি জানিয়েছেন, এই অশ্রু হচ্ছে তাঁর আনন্দের অশ্রু।
ম্যাচ শেষে সন বলেছেন, ‘এই অশ্রু হচ্ছে আনন্দের অশ্রু। আমরা এই মুহূর্তের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা করেছি। খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বাস ছিল আমরা এটি করতে পারব।’
কঠিন সময়ে সতীর্থদের পাশে পেয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করছেন সন। ৩০ বছর বয়সী এই তারকা বলেছেন, ‘যখন আমার সেরাটা দিতে পারছিলাম না, তখন সতীর্থরা পাশে দাঁড়িয়েছে। তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। সেই সঙ্গে গর্বিতও।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে জয়ের বিকল্প ছিল না দক্ষিণ কোরিয়ার। শেষ সুযোগটা ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে তারা। পর্তুগালের বিপক্ষে বদলি নামা হোয়াং হি-চানের শেষ মুহূর্তের গোলে কোরিয়া জয় পেলেও এর কারিগর ছিলেন সন। যাঁর দুর্দান্ত পাসে এই মিডফিল্ডার দলকে আনন্দোল্লাসে ভাসান।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর পর্তুগালের বিপক্ষে শেষ ৬ মিনিটকে দীর্ঘ সময় বলে জানিয়েছেন সন। তিনি বলেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে সবচেয়ে দীর্ঘতম সময় ছিল শেষ ৬ মিনিট।’
শেষ ষোলোয় কোরিয়ার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে জয়ের সুযোগ দেখছেন সন। টটেনহামের স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘বিশ্ব ফুটবলে কেউ জানে না কখন কী ঘটবে। সে হিসেবে আমাদের সুযোগ আছে ব্রাজিলকেও হারানোর। তাদের হারানোর জন্য আমরা সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেব।’
তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপে খেলছেন সন। কিন্তু কোনোবারই দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলার সুযোগ পাননি তিনি। শেষবার ২০১০ যখন নকআউট পর্বে খেলার সুযোগ পায় কোরিয়া তখন দলে ছিলেন না তিনি। সব মিলিয়ে বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করেছেন সন। অথচ বিশ্বকাপের আগে মুখে চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার কথা ছিল সনের।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১২ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১২ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১৩ ঘণ্টা আগে