নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যান্টিগায় সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ১৪১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। প্যাট কামিন্সের হ্যাটট্রিকের ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহিদ হৃদয়ের দুটি কার্যকর ইনিংসের কল্যাণে ৮ উইকেটে ১৪০ রান তোলে তারা।
আউট হওয়া ব্যাটারের মধ্যে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি পাঁচ ব্যাটার। ওপেনিং জুটির অবস্থাও একই রকম। স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মিচেল মার্শ।
চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত কোনো ম্যাচে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেনি বাংলাদেশের ওপেনিং জুটিও। গ্রুপ পর্বের আগের চার ম্যাচে ওপেনিং জুটির স্থায়িত্ব ছিল ১, ৯, ৩, ০। অ্যান্টিগায় আজ সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচেও সেই ব্যর্থতা অব্যাহত থাকল। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইনিংসের তৃতীয় বলেই ফেরেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। স্কোরে রান জমা হওয়ার আগেই ভাঙল ওপেনিং জুটি (০)।
তামিমের নামের পাশেও যোগ হলো আরেকটি ডাক। গত ম্যাচেই নেপালের বিপক্ষে ফেরেন ডাক মেরে। আজও ৩ বলে ফিরেছেন ০ রানে। সব মিলিয়ে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিমের পাঁচ ইনিংস—৩, ৯, ৩৫, ০, ০। মিচেল স্টার্কের করা প্রথম ওভারে প্রথম দুটি বলই ছিল লো ফুলটস। দ্রুতগতির দুটি বলই বেরিয়ে যায়। তৃতীয় বল স্টাম্প লাইনে ফুল লেংথে করেন স্টার্ক। কোনো কিছুই যেন করার ছিল না তামিমের। জ্বালিয়েছে স্টাম্পের লালবাতি।
তবু শুরুটা খারাপ হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৩৯ রান তোলে তারা। লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে শুরুর ধাক্কাও সামলে ওঠে বাংলাদেশ। শুরু থেকে শান্ত স্ট্রাইকরেট বাড়িয়ে খেলার চেষ্টা করছেন। তবে লিটনের ব্যাটিংয়ের ধরন ছিল মন্থর। থিতু হয়ে বড় করতে পারেননি তিনিও। নবম ওভারে অ্যাডাম জাম্পার বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন ২৫ বলে ১৬ রান করে।
শান্ত-লিটনের জুটিতে বাংলাদেশ তোলে ৫৮ রান। দ্রুত রান তোলার জন্য প্রমোশন দিয়ে ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে পাঠানো হয় রিশাদ হোসেনকে। ১০ম ওভারে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৪ বলে ২ রানে। নিজের পরের ওভারে জাম্পা তুলে নেন শান্তর উইকেটও। ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ বলে ৪১ রান করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সুবিধা করতে পারেননি সাকিব আল হাসানও। ১০ বলে ৮ রান করে ফিরতি ক্যাচে ফেরেন মার্কাস স্টয়নিসের বলে। ১৮ তম ওভারের শেষ দুই বলে পরপর প্যাট কামিন্স ফেরান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (২) ও শেখ মেহেদী হাসানকে (০)। ২০তম ওভারের প্রথম বলে হৃদয়কে ফিরিয়ে করেছেন হ্যাটট্রিক।
২টি করে চার ও ছক্কায় ২৮ বলে ৪০ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন হৃদয়। তাঁর কার্যকর ইনিংসটির সৌজন্যে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে তোলে ১৪০ রান। তাসকিন আহমেদ ৭ বলে ১৩ এবং ৪ রানে অপরাজিত থাকেন তানজিম হাসান সাকিব। কামিন্স ২৯ রান দিয়ে ৩টি, জাম্পা ২৪ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
অ্যান্টিগায় সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে ১৪১ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। প্যাট কামিন্সের হ্যাটট্রিকের ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহিদ হৃদয়ের দুটি কার্যকর ইনিংসের কল্যাণে ৮ উইকেটে ১৪০ রান তোলে তারা।
আউট হওয়া ব্যাটারের মধ্যে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেননি পাঁচ ব্যাটার। ওপেনিং জুটির অবস্থাও একই রকম। স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মিচেল মার্শ।
চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত কোনো ম্যাচে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেনি বাংলাদেশের ওপেনিং জুটিও। গ্রুপ পর্বের আগের চার ম্যাচে ওপেনিং জুটির স্থায়িত্ব ছিল ১, ৯, ৩, ০। অ্যান্টিগায় আজ সুপার এইটে নিজেদের প্রথম ম্যাচেও সেই ব্যর্থতা অব্যাহত থাকল। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইনিংসের তৃতীয় বলেই ফেরেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। স্কোরে রান জমা হওয়ার আগেই ভাঙল ওপেনিং জুটি (০)।
তামিমের নামের পাশেও যোগ হলো আরেকটি ডাক। গত ম্যাচেই নেপালের বিপক্ষে ফেরেন ডাক মেরে। আজও ৩ বলে ফিরেছেন ০ রানে। সব মিলিয়ে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিমের পাঁচ ইনিংস—৩, ৯, ৩৫, ০, ০। মিচেল স্টার্কের করা প্রথম ওভারে প্রথম দুটি বলই ছিল লো ফুলটস। দ্রুতগতির দুটি বলই বেরিয়ে যায়। তৃতীয় বল স্টাম্প লাইনে ফুল লেংথে করেন স্টার্ক। কোনো কিছুই যেন করার ছিল না তামিমের। জ্বালিয়েছে স্টাম্পের লালবাতি।
তবু শুরুটা খারাপ হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৩৯ রান তোলে তারা। লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে শুরুর ধাক্কাও সামলে ওঠে বাংলাদেশ। শুরু থেকে শান্ত স্ট্রাইকরেট বাড়িয়ে খেলার চেষ্টা করছেন। তবে লিটনের ব্যাটিংয়ের ধরন ছিল মন্থর। থিতু হয়ে বড় করতে পারেননি তিনিও। নবম ওভারে অ্যাডাম জাম্পার বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন ২৫ বলে ১৬ রান করে।
শান্ত-লিটনের জুটিতে বাংলাদেশ তোলে ৫৮ রান। দ্রুত রান তোলার জন্য প্রমোশন দিয়ে ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে পাঠানো হয় রিশাদ হোসেনকে। ১০ম ওভারে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৪ বলে ২ রানে। নিজের পরের ওভারে জাম্পা তুলে নেন শান্তর উইকেটও। ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ বলে ৪১ রান করেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সুবিধা করতে পারেননি সাকিব আল হাসানও। ১০ বলে ৮ রান করে ফিরতি ক্যাচে ফেরেন মার্কাস স্টয়নিসের বলে। ১৮ তম ওভারের শেষ দুই বলে পরপর প্যাট কামিন্স ফেরান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (২) ও শেখ মেহেদী হাসানকে (০)। ২০তম ওভারের প্রথম বলে হৃদয়কে ফিরিয়ে করেছেন হ্যাটট্রিক।
২টি করে চার ও ছক্কায় ২৮ বলে ৪০ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন হৃদয়। তাঁর কার্যকর ইনিংসটির সৌজন্যে বাংলাদেশ ৮ উইকেটে তোলে ১৪০ রান। তাসকিন আহমেদ ৭ বলে ১৩ এবং ৪ রানে অপরাজিত থাকেন তানজিম হাসান সাকিব। কামিন্স ২৯ রান দিয়ে ৩টি, জাম্পা ২৪ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
আট মাস পর ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য গতকাল দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ পেয়েছেন ওয়ানডে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ব্যাটার তাজ নেহার ও বাঁহাতি স্পিনার সানজিদা আক্তার মেঘলা।
৯ ঘণ্টা আগেবল হাতে সেভাবে তাঁকে দেখা যায় না। অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে কথা বলে স্বীকৃত ক্রিকেটে শেষ বারের মতো লাল বলটা হাতে নিলেন ইমরুল কায়েস। ঢাকার জিততে প্রয়োজন তখন ২ রান। দ্বিতীয় বলেই রনি তালুকদার ২ রান নিয়ে ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন ঢাকার। খুলনা হারলেও সতীর্থ এনামুল হক বিজয়-আল আমিন হোসেনরা মিরপুর...
১০ ঘণ্টা আগেকষ্টি পাথরের ছোঁয়ায় বিশুদ্ধতার পরীক্ষা। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে সানৎ জয়াসুরিয়া কি সেই মূল্যবান কষ্টি পাথর? বড় বড় নাম নেই দলে। তাই বলে ২২ গজে লঙ্কার ঝাঁঝ এত দ্রুতই মিলিয়ে হয়ে যাবে! মাহেলা জয়াবর্ধনে-কুমারা সাঙ্গাকারাদের বিদায়ের পর এক দশক ধরে প্রায় সাফল্যশূন্য লঙ্কানরা। সেখানে গত কয়েক মাসে আলোর সঞ্চালন হচ্ছ
১২ ঘণ্টা আগে২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
১৪ ঘণ্টা আগে