নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৃতীয় সেশনে ৩ ওভারের মধ্যেই শেষ দুই উইকেট হারিয়েছে আফগানিস্তান। বোলিংয়ে তোপ দাগানো নিজাত মাসুদকে অভিষেকে রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল ইসলাম। ছন্দে থাকা করিম জানাত একপ্রান্ত আগলে কিছুক্ষণ লড়াই করেছেন। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না।
তৃতীয় সেশনের তৃতীয় ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ডেলিভারি এগিয়ে এসে খেলার চেষ্টা করেন জানাত। ব্যাটের সঙ্গে বলের সংযোগ না হওয়ায় স্ট্যাম্পিং করেন লিটন দাস। তাতে ১৪৬ রানে থেমে যায় আফগানিস্তানের প্রথম ইনিংস। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জানাতের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। আফগানদের ফলোঅন না করিয়ে, ২৩৬ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ।
মিরপুর গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন ইবাদত হোসেন। এবার আফগানরা পুড়ছেন এই পেসারের আগুনে। মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় সেশন শেষে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ছিল ৮ উইকেটে ১৪৪ রান। ইবাদত একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। তাঁর অগ্নিঝরা বোলিং তোপে ফলোঅন শঙ্কা নিয়ে দ্বিতীয় সেশন শেষ করে আফগানরা।
দ্বিতীয় দিনের বোলিংটা হয়ে উঠেছে পেস বোলিংময়। দিনের ১৩ উইকেটের মধ্যে ১১টি নিয়েছেন পেস বোলাররা। প্রথম সেশন সেশনে দুই দলের উইকেট পড়েছিল আটটি। সবগুলোই শিকার করেছেন দুই দলের পেস বোলাররা। ১৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। ফুল লেন্থের দারুণ এক ডেলিভারিতে ছন্দে থাকা ইবরাহিম জাদরানকে ফেরান শরিফুল। লিটন দাসকে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৬ রান করেন এই ওপেনার।
স্কোরে ৬ রান যোগ করতেই আরেক ওপেনার আবদুল মালিকের উইকেটও হারায় সফরকারীরা। মালিকের ব্যাট স্পর্শ করা ইবাদতের করা বলটি দারুণভাবে হাতে জব্দ করেন থার্ড স্লিপ জাকির হাসান। ১৭ রান আসে মালিকের ব্যাট থেকে। গুরুত্বপূর্ণ উইকেট রহমত শাহকেও ফেরান ইবাদত।
লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরেই হাসমতউল্লাহকে ফেরান শরিফুল। অতিরিক্ত লাফিয়ে ওঠা বল সোজা নিচে খেলতে গিয়ে ভারসাম্য রাখতে পারেননি। বল চলে যায় ফোর্থ স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে। আফগান অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৯ রান।
রান ৫১ হতেই ৪ উইকেট হারায় আফগানিস্তান। পঞ্চম উইকেটে নাসির জামাল ও আফসার জাজাই চাপ সামলানোর দায়িত্ব নিয়ে ভালোই রান তুলছিলেন। কিন্তু পেসারদের দিনে মিরাজ এসে দিলেন ব্রেক থ্রু। এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ে ৩৫ রানে ফেরেন আফসার। আফসার আর তাঁর জুটিতে স্কোরে যোগ হয় ৬৫ রান।
এর পর আফসারও ফেরেন ৩৬ রান করে। দিনের দুই সেরা বোলার–ইবাদতের বলে আফসারের ক্যাচ নেন শরিফুল। আমির হামজাকেও ৬ রানে ফেরান ইবাদত। লাফিয়ে ওঠা বল হামজার ব্যাটে থেকে শর্ট লেগে ক্যাচ ওঠে। মুমিনুল হক বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্তভাবে ক্যাচটি ধরেন। এরপর নেমেই দ্রুত ফেরেন ইয়ামিন আহমাদজাই।
এর আগে দিনের শুরুতেই বাংলাদেশকে ৩৮২ রানে অলআউট করে আফগানিস্তান। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ২০ রান যোগ করতে যে বাংলাদেশের শেষ ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন আফগানিস্তানের দুই পেসার নিজাত মাসুদ ও ইয়ামিন আহমাদজাই।
তৃতীয় সেশনে ৩ ওভারের মধ্যেই শেষ দুই উইকেট হারিয়েছে আফগানিস্তান। বোলিংয়ে তোপ দাগানো নিজাত মাসুদকে অভিষেকে রানের খাতাই খুলতে দেননি তাইজুল ইসলাম। ছন্দে থাকা করিম জানাত একপ্রান্ত আগলে কিছুক্ষণ লড়াই করেছেন। কিন্তু সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না।
তৃতীয় সেশনের তৃতীয় ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ডেলিভারি এগিয়ে এসে খেলার চেষ্টা করেন জানাত। ব্যাটের সঙ্গে বলের সংযোগ না হওয়ায় স্ট্যাম্পিং করেন লিটন দাস। তাতে ১৪৬ রানে থেমে যায় আফগানিস্তানের প্রথম ইনিংস। সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা জানাতের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। আফগানদের ফলোঅন না করিয়ে, ২৩৬ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ।
মিরপুর গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছিলেন ইবাদত হোসেন। এবার আফগানরা পুড়ছেন এই পেসারের আগুনে। মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় সেশন শেষে আফগানিস্তানের সংগ্রহ ছিল ৮ উইকেটে ১৪৪ রান। ইবাদত একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। তাঁর অগ্নিঝরা বোলিং তোপে ফলোঅন শঙ্কা নিয়ে দ্বিতীয় সেশন শেষ করে আফগানরা।
দ্বিতীয় দিনের বোলিংটা হয়ে উঠেছে পেস বোলিংময়। দিনের ১৩ উইকেটের মধ্যে ১১টি নিয়েছেন পেস বোলাররা। প্রথম সেশন সেশনে দুই দলের উইকেট পড়েছিল আটটি। সবগুলোই শিকার করেছেন দুই দলের পেস বোলাররা। ১৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। ফুল লেন্থের দারুণ এক ডেলিভারিতে ছন্দে থাকা ইবরাহিম জাদরানকে ফেরান শরিফুল। লিটন দাসকে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৬ রান করেন এই ওপেনার।
স্কোরে ৬ রান যোগ করতেই আরেক ওপেনার আবদুল মালিকের উইকেটও হারায় সফরকারীরা। মালিকের ব্যাট স্পর্শ করা ইবাদতের করা বলটি দারুণভাবে হাতে জব্দ করেন থার্ড স্লিপ জাকির হাসান। ১৭ রান আসে মালিকের ব্যাট থেকে। গুরুত্বপূর্ণ উইকেট রহমত শাহকেও ফেরান ইবাদত।
লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরেই হাসমতউল্লাহকে ফেরান শরিফুল। অতিরিক্ত লাফিয়ে ওঠা বল সোজা নিচে খেলতে গিয়ে ভারসাম্য রাখতে পারেননি। বল চলে যায় ফোর্থ স্লিপে মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে। আফগান অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৯ রান।
রান ৫১ হতেই ৪ উইকেট হারায় আফগানিস্তান। পঞ্চম উইকেটে নাসির জামাল ও আফসার জাজাই চাপ সামলানোর দায়িত্ব নিয়ে ভালোই রান তুলছিলেন। কিন্তু পেসারদের দিনে মিরাজ এসে দিলেন ব্রেক থ্রু। এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়ে ৩৫ রানে ফেরেন আফসার। আফসার আর তাঁর জুটিতে স্কোরে যোগ হয় ৬৫ রান।
এর পর আফসারও ফেরেন ৩৬ রান করে। দিনের দুই সেরা বোলার–ইবাদতের বলে আফসারের ক্যাচ নেন শরিফুল। আমির হামজাকেও ৬ রানে ফেরান ইবাদত। লাফিয়ে ওঠা বল হামজার ব্যাটে থেকে শর্ট লেগে ক্যাচ ওঠে। মুমিনুল হক বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্তভাবে ক্যাচটি ধরেন। এরপর নেমেই দ্রুত ফেরেন ইয়ামিন আহমাদজাই।
এর আগে দিনের শুরুতেই বাংলাদেশকে ৩৮২ রানে অলআউট করে আফগানিস্তান। আগের দিনের সঙ্গে আর মাত্র ২০ রান যোগ করতে যে বাংলাদেশের শেষ ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন আফগানিস্তানের দুই পেসার নিজাত মাসুদ ও ইয়ামিন আহমাদজাই।
২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ইমরুল কায়েস দিয়েছিলেন কদিন আগেই। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ শেষ হলো তাঁর ১৭ বছরের লাল বলের ক্রিকেট অধ্যায়। বাংলাদেশের বাঁহাতি ক্রিকেটারের মতে, সময় থাকতে অবসর নেওয়া উচিত।
২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আগেই হারিয়েছে পাকিস্তান। হোবার্টে আজ বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় শুরু হওয়া তৃতীয় টি-টোয়েন্টিটা পাকিস্তানের জন্য ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে বেকায়দায় পড়েছে পাকিস্তান।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধ্যায় শেষ এক মাস আগেই। ‘বিতর্কিত’ এই কোচের দ্বিতীয় মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বরখাস্ত করেছিল হাথুরুকে।
৩ ঘণ্টা আগে