রানা আব্বাস, নিউইয়র্ক থেকে
একটা দলের নিজেদের শেষ ম্যাচের আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গিয়েছিল। দৈবক্রমে তাদের সামনে আবার দপ করে জ্বলে ওঠে সেমিফাইনালের আশা। প্রকৃতি আর প্রতিপক্ষ দলগুলো নিজেদের অজান্তে সেমিফাইনালের দরজা খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশের সামনে।
টুর্নামেন্ট জুড়ে বোলিং আর ফিল্ডিং ভালো করলেও বাংলাদেশ যে ধারাবাহিক বাজে ব্যাটিং করেছে, অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত যেভাবে ব্যর্থ হয়েছেন, টিম ম্যানেজমেন্ট প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দুই সিনিয়র সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ যেভাবে ধারাবাহিক নিষ্প্রভ ছিলেন; তাতে বাংলাদেশ যে শুধুই সমীকরণের জটিল মারপ্যাঁচে একটা দলের নিজেদের শেষ ম্যাচের আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গিয়েছিল। দৈবক্রমে তাদের সামনে আবার দপ করে জ্বলে ওঠে সেমিফাইনালের আশা। প্রকৃতি আর প্রতিপক্ষ দলগুলো নিজেদের অজান্তে সেমিফাইনালের দরজা খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশের সামনে।
টুর্নামেন্ট জুড়ে বোলিং আর ফিল্ডিং ভালো করলেও বাংলাদেশ যে ধারাবাহিক বাজে ব্যাটিং করেছে, অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত যেভাবে ব্যর্থ হয়েছেন, টিম ম্যানেজমেন্ট প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দুই সিনিয়র সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ যেভাবে ধারাবাহিক নিষ্প্রভ ছিল; তাতে বাংলাদেশ যে শুধুই সমীকরণের জটিল মারপ্যাঁচের বদান্যতায় সেমিফাইনালে ওঠার যোগ্য নয়, আফগানিস্তান সেটি সেন্ট ভিনসেন্টে ইতিহাস গড়ে সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছে।
ডিএলএসে বাংলাদেশকে ৮ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠে আফগানরা উঁচু স্বরে বার্তা দিয়েছেন, বিশ্বমঞ্চে ছড়ি ঘোরানোর দক্ষতা তাঁরা অর্জন করে ফেলেছেন। এই বিশাল সাফল্যে তাঁরা শুধুই কাবুল থেকে কান্দাহারে উৎসবের রং ছড়াননি, তাঁরা অযুত-নিযুত আফগান যুবা-কিশোরের মনে শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে রশিদ খানদের মতো নায়ক হওয়ার বীজও বুনে দিয়েছেন।
আফগানরা যখন আর্নস ভেলের বৃষ্টিভেজা রাতে উৎসবে মেতেছেন, বাংলাদেশ দল তখন রূপ নিয়েছে বিধ্বস্ত জনপদে। সুপার এইটের রোমাঞ্চে ঠাসা শেষ দিনের দুপুরেই ভারত অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে তিন দলের ভাগ্য সুতোয় ঝুলিয়ে দিয়েছিল। রাতে সেন্ট ভিনসেন্টের ম্যাচের দিকে তাকিয়ে তিন দেশ—বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া আর আফগানিস্তান। টস জিতে আফগানিস্তান আগে ব্যাটিং নিলে বাংলাদেশের বোলাররা এই ম্যাচেও নিজেদের সবটা নিংড়ে দিলেন।
তানজিম সাকিব কাল খারাপ করলেও অসাধারণ বোলিং করে সেটি পুষিয়ে দিলেন তাসকিন আহমেদ। আর রিশাদ হোসেন-মোস্তাফিজুর রহমান আর্নস ভেলের মন্থর, ঘূর্ণি উইকেটে আবারও দুর্দান্ত। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশেরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি রিশাদ ২৬ রানে পেলেন ৩ উইকেট। এই বিশ্বকাপে ওপেনিং জুটিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সফল আফগানিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। কালও কঠিন উইকেটে রহমানউল্লাহ গুরবাজ আর ইবরাহিম জাদরানের গড়ে দেওয়া ৫৯ রানের জুটি আর শেষ দিকে রশিদ খানের ১০ বলে ১৯ রান বাংলাদেশের সামনে ১১৬ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেন আফগানরা।
আফগানিস্তানের ইনিংস শেষ হতেই বৃষ্টি। বৃষ্টি থামলেও তখনো ওভার কাটা হয়নি। সেমিফাইনালে যেতে বাংলাদেশকে ১২.১ ওভারে ম্যাচটা জিততে হবে। বাংলাদেশ ব্যাটিং শুরু করেছিল কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে ফেলার লক্ষ্যেই। বিশেষ করে লিটন দাস এগোচ্ছিলেন পুরো টুর্নামেন্টে নিজের সব ব্যর্থতা ভুলিয়ে দিতে।
প্রথম ওভারেই ১৩ রান তুলে ফেলা বাংলাদেশ প্রথম ধাক্কা খায় নাভিন-উল-হকের করা তৃতীয় ওভারে পরপর দুই বলে নাজমুল হোসেন শান্ত আর সাকিব ফিরে যাওয়ায়। পাওয়ার-প্লে শেষ না হতেই আবার বৃষ্টি। দ্রুত কিছু উইকেট-পতনে বৃষ্টি থামার পর বাংলাদেশ সরে আসে সেমিফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্য থেকে। পরে তারা চেষ্টা করেছে কোনোভাবে ম্যাচটা জিতে ফিরতে। কিন্তু ভঙ্গুর ব্যাটিংয়ে সেই চাওয়াও পূরণ হয়নি। ম্লান হয়েছে লিটনের অপরাজিত ফিফটি। বারবার বৃষ্টিবাধা আর নানা নাটকীয় ঘটনা পেরিয়ে আফগানরা ইতিহাস গড়েছেন, তাঁদের চোখে আর্নস ভেলের রাতে চিকচিক করেছে আনন্দাশ্রু।
সাদা বলে আফগানিস্তান যে ক্রমেই দুর্দান্ত দল হয়ে উঠছে, গত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানকে হারিয়ে সেই বার্তা দিয়ে রেখেছিল তারা। এবার আফগানিস্তান টুর্নামেন্ট শুরু করেছে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে। সুপার এইটে অস্ট্রেলিয়ার পর বাংলাদেশকে হারিয়ে শেষ চারে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি তারা।
২০১০ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলা শুরু করা আফগানরা ১৪ বছরের মধ্যে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্ট হয়ে গেল। আর ২০০৬ থেকে এই ফরম্যাট শুরু করা বাংলাদেশের বলার মতো উন্নতি নেই। ২০০৭ সালে তারা প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল সুপার এইটে ওঠার লক্ষ্য নিয়ে। ১৭ বছর পরও সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে, সাকিবরা তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছেন সেরা আটে উঠেই। আফগানরা যেখানে রূপকথা লেখে, বাংলাদেশ সেখানে লেখে শুধু হৃদয়ভাঙার গল্প।
গত এক দশকে দেশের সবচেয়ে ধনী ক্রীড়া সংস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শুধু অর্থবিত্তই গড়েছে; তাদের ক্রিকেটার তৈরির কাঠামো ও ক্রিকেট-সংস্কৃতি কতটা দুর্বল, সেটি এসব বৈশ্বিক আসরে এলে বোঝা যায়। বিশ্বমঞ্চে দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতায় উন্মুক্ত হয়ে পড়ে দেশের ক্রিকেটের ভগ্নচিত্রও। বিসিবি এ সময়ে একটু অস্বস্তিতে পড়লেও তাতে তারা খুব যে বিচলিত হয়, তা নয়। সামনে আবার মিরপুরের ‘ধানখেততুল্য’ উইকেটে র্যাঙ্কিংয়ের ওপরের কোনো দলকে হারিয়ে ঢেকে দেবে যাবতীয় ব্যর্থতা, অসংগতি। এভাবেই চলছে দেশের ক্রিকেট।
একটা দলের নিজেদের শেষ ম্যাচের আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গিয়েছিল। দৈবক্রমে তাদের সামনে আবার দপ করে জ্বলে ওঠে সেমিফাইনালের আশা। প্রকৃতি আর প্রতিপক্ষ দলগুলো নিজেদের অজান্তে সেমিফাইনালের দরজা খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশের সামনে।
টুর্নামেন্ট জুড়ে বোলিং আর ফিল্ডিং ভালো করলেও বাংলাদেশ যে ধারাবাহিক বাজে ব্যাটিং করেছে, অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত যেভাবে ব্যর্থ হয়েছেন, টিম ম্যানেজমেন্ট প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দুই সিনিয়র সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ যেভাবে ধারাবাহিক নিষ্প্রভ ছিলেন; তাতে বাংলাদেশ যে শুধুই সমীকরণের জটিল মারপ্যাঁচে একটা দলের নিজেদের শেষ ম্যাচের আগেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা প্রায় বেজে গিয়েছিল। দৈবক্রমে তাদের সামনে আবার দপ করে জ্বলে ওঠে সেমিফাইনালের আশা। প্রকৃতি আর প্রতিপক্ষ দলগুলো নিজেদের অজান্তে সেমিফাইনালের দরজা খুলে দিয়েছিল বাংলাদেশের সামনে।
টুর্নামেন্ট জুড়ে বোলিং আর ফিল্ডিং ভালো করলেও বাংলাদেশ যে ধারাবাহিক বাজে ব্যাটিং করেছে, অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত যেভাবে ব্যর্থ হয়েছেন, টিম ম্যানেজমেন্ট প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দুই সিনিয়র সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ যেভাবে ধারাবাহিক নিষ্প্রভ ছিল; তাতে বাংলাদেশ যে শুধুই সমীকরণের জটিল মারপ্যাঁচের বদান্যতায় সেমিফাইনালে ওঠার যোগ্য নয়, আফগানিস্তান সেটি সেন্ট ভিনসেন্টে ইতিহাস গড়ে সবাইকে বুঝিয়ে দিয়েছে।
ডিএলএসে বাংলাদেশকে ৮ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠে আফগানরা উঁচু স্বরে বার্তা দিয়েছেন, বিশ্বমঞ্চে ছড়ি ঘোরানোর দক্ষতা তাঁরা অর্জন করে ফেলেছেন। এই বিশাল সাফল্যে তাঁরা শুধুই কাবুল থেকে কান্দাহারে উৎসবের রং ছড়াননি, তাঁরা অযুত-নিযুত আফগান যুবা-কিশোরের মনে শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে রশিদ খানদের মতো নায়ক হওয়ার বীজও বুনে দিয়েছেন।
আফগানরা যখন আর্নস ভেলের বৃষ্টিভেজা রাতে উৎসবে মেতেছেন, বাংলাদেশ দল তখন রূপ নিয়েছে বিধ্বস্ত জনপদে। সুপার এইটের রোমাঞ্চে ঠাসা শেষ দিনের দুপুরেই ভারত অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে তিন দলের ভাগ্য সুতোয় ঝুলিয়ে দিয়েছিল। রাতে সেন্ট ভিনসেন্টের ম্যাচের দিকে তাকিয়ে তিন দেশ—বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া আর আফগানিস্তান। টস জিতে আফগানিস্তান আগে ব্যাটিং নিলে বাংলাদেশের বোলাররা এই ম্যাচেও নিজেদের সবটা নিংড়ে দিলেন।
তানজিম সাকিব কাল খারাপ করলেও অসাধারণ বোলিং করে সেটি পুষিয়ে দিলেন তাসকিন আহমেদ। আর রিশাদ হোসেন-মোস্তাফিজুর রহমান আর্নস ভেলের মন্থর, ঘূর্ণি উইকেটে আবারও দুর্দান্ত। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশেরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি রিশাদ ২৬ রানে পেলেন ৩ উইকেট। এই বিশ্বকাপে ওপেনিং জুটিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সফল আফগানিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। কালও কঠিন উইকেটে রহমানউল্লাহ গুরবাজ আর ইবরাহিম জাদরানের গড়ে দেওয়া ৫৯ রানের জুটি আর শেষ দিকে রশিদ খানের ১০ বলে ১৯ রান বাংলাদেশের সামনে ১১৬ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেন আফগানরা।
আফগানিস্তানের ইনিংস শেষ হতেই বৃষ্টি। বৃষ্টি থামলেও তখনো ওভার কাটা হয়নি। সেমিফাইনালে যেতে বাংলাদেশকে ১২.১ ওভারে ম্যাচটা জিততে হবে। বাংলাদেশ ব্যাটিং শুরু করেছিল কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে ফেলার লক্ষ্যেই। বিশেষ করে লিটন দাস এগোচ্ছিলেন পুরো টুর্নামেন্টে নিজের সব ব্যর্থতা ভুলিয়ে দিতে।
প্রথম ওভারেই ১৩ রান তুলে ফেলা বাংলাদেশ প্রথম ধাক্কা খায় নাভিন-উল-হকের করা তৃতীয় ওভারে পরপর দুই বলে নাজমুল হোসেন শান্ত আর সাকিব ফিরে যাওয়ায়। পাওয়ার-প্লে শেষ না হতেই আবার বৃষ্টি। দ্রুত কিছু উইকেট-পতনে বৃষ্টি থামার পর বাংলাদেশ সরে আসে সেমিফাইনালে যাওয়ার লক্ষ্য থেকে। পরে তারা চেষ্টা করেছে কোনোভাবে ম্যাচটা জিতে ফিরতে। কিন্তু ভঙ্গুর ব্যাটিংয়ে সেই চাওয়াও পূরণ হয়নি। ম্লান হয়েছে লিটনের অপরাজিত ফিফটি। বারবার বৃষ্টিবাধা আর নানা নাটকীয় ঘটনা পেরিয়ে আফগানরা ইতিহাস গড়েছেন, তাঁদের চোখে আর্নস ভেলের রাতে চিকচিক করেছে আনন্দাশ্রু।
সাদা বলে আফগানিস্তান যে ক্রমেই দুর্দান্ত দল হয়ে উঠছে, গত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানকে হারিয়ে সেই বার্তা দিয়ে রেখেছিল তারা। এবার আফগানিস্তান টুর্নামেন্ট শুরু করেছে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে। সুপার এইটে অস্ট্রেলিয়ার পর বাংলাদেশকে হারিয়ে শেষ চারে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি তারা।
২০১০ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলা শুরু করা আফগানরা ১৪ বছরের মধ্যে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালিস্ট হয়ে গেল। আর ২০০৬ থেকে এই ফরম্যাট শুরু করা বাংলাদেশের বলার মতো উন্নতি নেই। ২০০৭ সালে তারা প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল সুপার এইটে ওঠার লক্ষ্য নিয়ে। ১৭ বছর পরও সেই একই জায়গায় দাঁড়িয়ে, সাকিবরা তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছেন সেরা আটে উঠেই। আফগানরা যেখানে রূপকথা লেখে, বাংলাদেশ সেখানে লেখে শুধু হৃদয়ভাঙার গল্প।
গত এক দশকে দেশের সবচেয়ে ধনী ক্রীড়া সংস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শুধু অর্থবিত্তই গড়েছে; তাদের ক্রিকেটার তৈরির কাঠামো ও ক্রিকেট-সংস্কৃতি কতটা দুর্বল, সেটি এসব বৈশ্বিক আসরে এলে বোঝা যায়। বিশ্বমঞ্চে দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতায় উন্মুক্ত হয়ে পড়ে দেশের ক্রিকেটের ভগ্নচিত্রও। বিসিবি এ সময়ে একটু অস্বস্তিতে পড়লেও তাতে তারা খুব যে বিচলিত হয়, তা নয়। সামনে আবার মিরপুরের ‘ধানখেততুল্য’ উইকেটে র্যাঙ্কিংয়ের ওপরের কোনো দলকে হারিয়ে ঢেকে দেবে যাবতীয় ব্যর্থতা, অসংগতি। এভাবেই চলছে দেশের ক্রিকেট।
আট মাস পর ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের মেয়েরা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য গতকাল দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ পেয়েছেন ওয়ানডে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ব্যাটার তাজ নেহার ও বাঁহাতি স্পিনার সানজিদা আক্তার মেঘলা।
৪ ঘণ্টা আগেবল হাতে সেভাবে তাঁকে দেখা যায় না। অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে কথা বলে স্বীকৃত ক্রিকেটে শেষ বারের মতো লাল বলটা হাতে নিলেন ইমরুল কায়েস। ঢাকার জিততে প্রয়োজন তখন ২ রান। দ্বিতীয় বলেই রনি তালুকদার ২ রান নিয়ে ৯ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন ঢাকার। খুলনা হারলেও সতীর্থ এনামুল হক বিজয়-আল আমিন হোসেনরা মিরপুর...
৫ ঘণ্টা আগেকষ্টি পাথরের ছোঁয়ায় বিশুদ্ধতার পরীক্ষা। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটে সানৎ জয়াসুরিয়া কি সেই মূল্যবান কষ্টি পাথর? বড় বড় নাম নেই দলে। তাই বলে ২২ গজে লঙ্কার ঝাঁঝ এত দ্রুতই মিলিয়ে হয়ে যাবে! মাহেলা জয়াবর্ধনে-কুমারা সাঙ্গাকারাদের বিদায়ের পর এক দশক ধরে প্রায় সাফল্যশূন্য লঙ্কানরা। সেখানে গত কয়েক মাসে আলোর সঞ্চালন হচ্ছ
৭ ঘণ্টা আগে২০১০ থেকে শুরু। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাকিস্তান খেলেছে ৭ টি-টোয়েন্টি। তবে পাকিস্তান একবারও জয়ের মুখ দেখল না। হোবার্টে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে দিল ধবলধোলাইয়ের স্বাদ।
৯ ঘণ্টা আগে