ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপে টানা চার ম্যাচ হেরে ২০২৩ বিশ্বকাপে বেহাল অবস্থা বাংলাদেশের। বাজে ব্যবধানে হারায় নেট রানরেটেরও বেহাল দশা সাকিব আল হাসানের দলের। উপরন্তু সাকিবের নিজেরও ফর্মের অবস্থা যাচ্ছেতাই। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ দলকে ভারতে রেখে অধিনায়ক সাকিবের ঢাকায় চলে আসা নিয়ে চলছে সমালোচনা। তবে সাকিব হঠাৎ বাংলাদেশে চলে আসায় ভুল কিছু মনে করছেন না তাসকিন আহমেদ।
ধর্মশালা, চেন্নাই, পুনে, মুম্বাই—চার ভেন্যুর পর বাংলাদেশ এবার খেলবে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা আড়াইটায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। গত পরশু বিকেলে মুম্বাই থেকে বিমানে বাংলাদেশ দল কলকাতায় পৌঁছেছে ঠিকই, তবে সাকিব কলকাতায় না গিয়ে সরাসরি বিমান ধরে ঢাকায় পা রেখেছেন। বিজ্ঞাপনের শুটিং করতে বা শোরুম উদ্বোধন করতে সাকিব এসেছেন কি না—এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে। পরে জানা গেল, তাঁর শৈশবের কোচ, বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিমের শরণ নিতেই ঢাকায় এসেছেন সাকিব। ঢাকায় পা রেখেই দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। ইনডোরে কোচ ফাহিমের সঙ্গে বাংলাদেশ অধিনায়ক ‘প্রথম’ অনুশীলন সেশনটা করেছেন তিন ঘণ্টার মতো।
ফাহিমের সঙ্গে গত পরশু অনুশীলনের পর গতকাল বিমানে সাকিব চলে গেছেন কলকাতায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক অনুশীলনের জন্য এলেও দর্শক যে সেটা ভালোভাবে নেননি, বোঝা গেছে গতকালই। যাওয়ার আগে মিরপুর ইনডোরে অনুশীলন করতে এসে দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনিও শুনে গেলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ইডেনে আজ ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে সাকিব প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল তাসকিনকে। সাকিবের মতো বাকিরা এমন সুযোগ পাবেন কি না—এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হলে তাসকিন উত্তর দিয়েছেন কৌশলেই। বাংলাদেশের পেসার বলেন, ‘আসলে তিনি (সাকিব) টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর ব্যাটিং নিয়ে একটু কাজ করা দরকার। সেই দিনটা বিশ্রামের দিনও ছিল। কলকাতা থেকে কাছে ছিল, তাই তিনি গিয়েছেন। তিনি তো ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে যাননি। কোচ আর ম্যানেজমেন্ট তখন বলেছেন, আচ্ছা ঠিক আছে। তিনি (সাকিব) নিয়ম ভেঙে যাননি। কয়েক ঘণ্টা ব্যাটিং প্র্যাকটিস করে আবার চলে এসেছেন।’
আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা—এই পাঁচ এরই মধ্যে খেলে ফেলেছে বাংলাদেশ, যার মধ্যে শুধু আফগানদের বিপক্ষে শুরুর ম্যাচে জয় পেয়েছিল সাকিবের দল। এরপর টানা চার ম্যাচ তো হেরেছেই, ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেননি লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, তানজিদ হাসান তামিমরা। অন্যদিকে এই নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাকে। ডাচদের বিপক্ষে ম্যাচটা একটু ট্রিকি কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তাসকিন বলেন, ‘ম্যাচ হেরে গেলে তো সবই ট্রিকি। আর এ ধরনের ম্যাচে একটু বাড়তি চাপই থাকে। কেননা, এইটা জিততেই হবে এমন প্রত্যাশা অনেকেরই থাকে। আর জিততে তো সবগুলো ম্যাচই চাই। শুধু বলে তো আর জেতাতে পারব না। প্রক্রিয়াগুলো সঠিকভাবে মেনেই জিততে হবে।’
বিশ্বকাপে টানা চার ম্যাচ হেরে ২০২৩ বিশ্বকাপে বেহাল অবস্থা বাংলাদেশের। বাজে ব্যবধানে হারায় নেট রানরেটেরও বেহাল দশা সাকিব আল হাসানের দলের। উপরন্তু সাকিবের নিজেরও ফর্মের অবস্থা যাচ্ছেতাই। এমন অবস্থায় বাংলাদেশ দলকে ভারতে রেখে অধিনায়ক সাকিবের ঢাকায় চলে আসা নিয়ে চলছে সমালোচনা। তবে সাকিব হঠাৎ বাংলাদেশে চলে আসায় ভুল কিছু মনে করছেন না তাসকিন আহমেদ।
ধর্মশালা, চেন্নাই, পুনে, মুম্বাই—চার ভেন্যুর পর বাংলাদেশ এবার খেলবে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা আড়াইটায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। গত পরশু বিকেলে মুম্বাই থেকে বিমানে বাংলাদেশ দল কলকাতায় পৌঁছেছে ঠিকই, তবে সাকিব কলকাতায় না গিয়ে সরাসরি বিমান ধরে ঢাকায় পা রেখেছেন। বিজ্ঞাপনের শুটিং করতে বা শোরুম উদ্বোধন করতে সাকিব এসেছেন কি না—এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে। পরে জানা গেল, তাঁর শৈশবের কোচ, বিকেএসপির ক্রিকেট উপদেষ্টা নাজমুল আবেদীন ফাহিমের শরণ নিতেই ঢাকায় এসেছেন সাকিব। ঢাকায় পা রেখেই দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। ইনডোরে কোচ ফাহিমের সঙ্গে বাংলাদেশ অধিনায়ক ‘প্রথম’ অনুশীলন সেশনটা করেছেন তিন ঘণ্টার মতো।
ফাহিমের সঙ্গে গত পরশু অনুশীলনের পর গতকাল বিমানে সাকিব চলে গেছেন কলকাতায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক অনুশীলনের জন্য এলেও দর্শক যে সেটা ভালোভাবে নেননি, বোঝা গেছে গতকালই। যাওয়ার আগে মিরপুর ইনডোরে অনুশীলন করতে এসে দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনিও শুনে গেলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনিং অলরাউন্ডার। ইডেনে আজ ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে সাকিব প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল তাসকিনকে। সাকিবের মতো বাকিরা এমন সুযোগ পাবেন কি না—এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হলে তাসকিন উত্তর দিয়েছেন কৌশলেই। বাংলাদেশের পেসার বলেন, ‘আসলে তিনি (সাকিব) টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর ব্যাটিং নিয়ে একটু কাজ করা দরকার। সেই দিনটা বিশ্রামের দিনও ছিল। কলকাতা থেকে কাছে ছিল, তাই তিনি গিয়েছেন। তিনি তো ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে যাননি। কোচ আর ম্যানেজমেন্ট তখন বলেছেন, আচ্ছা ঠিক আছে। তিনি (সাকিব) নিয়ম ভেঙে যাননি। কয়েক ঘণ্টা ব্যাটিং প্র্যাকটিস করে আবার চলে এসেছেন।’
আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা—এই পাঁচ এরই মধ্যে খেলে ফেলেছে বাংলাদেশ, যার মধ্যে শুধু আফগানদের বিপক্ষে শুরুর ম্যাচে জয় পেয়েছিল সাকিবের দল। এরপর টানা চার ম্যাচ তো হেরেছেই, ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করতে পারেননি লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, তানজিদ হাসান তামিমরা। অন্যদিকে এই নেদারল্যান্ডস হারিয়ে দিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাকে। ডাচদের বিপক্ষে ম্যাচটা একটু ট্রিকি কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তাসকিন বলেন, ‘ম্যাচ হেরে গেলে তো সবই ট্রিকি। আর এ ধরনের ম্যাচে একটু বাড়তি চাপই থাকে। কেননা, এইটা জিততেই হবে এমন প্রত্যাশা অনেকেরই থাকে। আর জিততে তো সবগুলো ম্যাচই চাই। শুধু বলে তো আর জেতাতে পারব না। প্রক্রিয়াগুলো সঠিকভাবে মেনেই জিততে হবে।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১১ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১২ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১২ ঘণ্টা আগে