ক্রীড়া ডেস্ক
টানা দুই জয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। সেই আশাটাকে আরেকটু উজ্জ্বল করে নিতে আজ পুনেতে আফগানিস্তানের মুখোমুখি হয়েছেন কুশল মেন্ডিসরা। তবে আফগান বোলারদের সামনে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট উপহার দেওয়ায় স্কোর তেমন বড় করতে পারেনি লঙ্কানরা। ৪৯.৩ ওভারে অলআউট হয়েছে ২৪১ রানে।
দুই জয়ে সেমির স্বপ্ন বাঁচিয়ে রেখেছে আফগানরাও। সেই আশাটাকে সত্যি করে তুলে লক্ষ্যে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামে তারা। ভালো শুরুর আভাস দিলেও লঙ্কানদের ওপেনিং জুট ভাঙে ২২ রানে। দিমুথ করুনারত্নেকে (১৫) এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে ফেরান পেসার ফজলহক ফারুকি। আরেক ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা দ্বিতীয় উইকেটে অধিনায়ক কুশল মেন্ডিসের সঙ্গে ৬২ রানের জুটি গড়ে চাপটা সামাল দেন।
এই জুটি ভাঙেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ৪৬ রানে রহমানউল্লাহ গুরবাজকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিশাঙ্কা। ৪৬ রানে আউট না হলে নতুন এক রেকর্ড গড়া হতো তাঁর। এর আগেই টানা চারটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন নিশাঙ্কা। বিশ্বকাপে টানা পাঁচ ইনিংসে পঞ্চাশোর্ধ্ব রান নেই কারও। তাঁর বিদায়ের পর সাদিরা সামারাবিক্রমাকে নিয়ে ৫০ রানের জুটি গড়েন মেন্ডিস। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে মুজিব-উর-রহমানের ঘুর্ণিতে ফেরেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক। দলের রান তখন ১৩৪, তার সঙ্গে আর ৫ রান যোগ হতেই নিজের সামারাবিক্রমাকেও (৩৬) এলবিডব্লু করেন মুজিব।
চারিত আসালাঙ্কাকে (২২) ইনিংস বড় করতে দেননি ফারুকী। ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা (১৪) বোল্ড হোন শততম ওয়ানডে খেলতে নামা রশিদ খানের বলে। মিডল-অর্ডারদের ব্যর্থতায় লঙ্কানদের স্কোর বাড়ানোর দায়িত্বটা নিজের কাঁধে নেন মহীশ তিকশানা। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের সঙ্গে ৪৫ রানের জুটি গড়ার পথে ৩১ রানে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন এই স্পিনার। বোল্ড করে তাঁকেও থামান ফারুকী। তাঁর আগে রানআউট হয়ে ফেরেন চোটে পড়ে লাহিরু কুমারার পরিবর্তে রিজার্ভ থেকে একাদশে সুযোগ পাওয়া দুষ্মন্ত চামিরা (১)। ম্যাথুস চেয়েছিলেন টেলএন্ডারদের নিয়ে যতুটুকু পারা যায় ইনিংসটাকে বড় করতে। কিন্তু ২৩ রানের মাথায় ফারুকির বলে বাউন্ডারিতে মোহাম্মদ নবীর হাতে বন্দী হোন। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিতা (৫) রানআউট হলে থামে লঙ্কানদের ইনিংস। অপরাজিত ছিলেন দিলশান মধুশঙ্ক (০)।
টানা দুই জয়ে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। সেই আশাটাকে আরেকটু উজ্জ্বল করে নিতে আজ পুনেতে আফগানিস্তানের মুখোমুখি হয়েছেন কুশল মেন্ডিসরা। তবে আফগান বোলারদের সামনে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট উপহার দেওয়ায় স্কোর তেমন বড় করতে পারেনি লঙ্কানরা। ৪৯.৩ ওভারে অলআউট হয়েছে ২৪১ রানে।
দুই জয়ে সেমির স্বপ্ন বাঁচিয়ে রেখেছে আফগানরাও। সেই আশাটাকে সত্যি করে তুলে লক্ষ্যে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামে তারা। ভালো শুরুর আভাস দিলেও লঙ্কানদের ওপেনিং জুট ভাঙে ২২ রানে। দিমুথ করুনারত্নেকে (১৫) এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে ফেরান পেসার ফজলহক ফারুকি। আরেক ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা দ্বিতীয় উইকেটে অধিনায়ক কুশল মেন্ডিসের সঙ্গে ৬২ রানের জুটি গড়ে চাপটা সামাল দেন।
এই জুটি ভাঙেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ৪৬ রানে রহমানউল্লাহ গুরবাজকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিশাঙ্কা। ৪৬ রানে আউট না হলে নতুন এক রেকর্ড গড়া হতো তাঁর। এর আগেই টানা চারটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন নিশাঙ্কা। বিশ্বকাপে টানা পাঁচ ইনিংসে পঞ্চাশোর্ধ্ব রান নেই কারও। তাঁর বিদায়ের পর সাদিরা সামারাবিক্রমাকে নিয়ে ৫০ রানের জুটি গড়েন মেন্ডিস। ব্যক্তিগত ৩৯ রানে মুজিব-উর-রহমানের ঘুর্ণিতে ফেরেন লঙ্কান উইকেটরক্ষক। দলের রান তখন ১৩৪, তার সঙ্গে আর ৫ রান যোগ হতেই নিজের সামারাবিক্রমাকেও (৩৬) এলবিডব্লু করেন মুজিব।
চারিত আসালাঙ্কাকে (২২) ইনিংস বড় করতে দেননি ফারুকী। ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা (১৪) বোল্ড হোন শততম ওয়ানডে খেলতে নামা রশিদ খানের বলে। মিডল-অর্ডারদের ব্যর্থতায় লঙ্কানদের স্কোর বাড়ানোর দায়িত্বটা নিজের কাঁধে নেন মহীশ তিকশানা। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের সঙ্গে ৪৫ রানের জুটি গড়ার পথে ৩১ রানে ২৯ রানের ইনিংস খেলেন এই স্পিনার। বোল্ড করে তাঁকেও থামান ফারুকী। তাঁর আগে রানআউট হয়ে ফেরেন চোটে পড়ে লাহিরু কুমারার পরিবর্তে রিজার্ভ থেকে একাদশে সুযোগ পাওয়া দুষ্মন্ত চামিরা (১)। ম্যাথুস চেয়েছিলেন টেলএন্ডারদের নিয়ে যতুটুকু পারা যায় ইনিংসটাকে বড় করতে। কিন্তু ২৩ রানের মাথায় ফারুকির বলে বাউন্ডারিতে মোহাম্মদ নবীর হাতে বন্দী হোন। শেষ উইকেটে কাসুন রাজিতা (৫) রানআউট হলে থামে লঙ্কানদের ইনিংস। অপরাজিত ছিলেন দিলশান মধুশঙ্ক (০)।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৬ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৭ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৭ ঘণ্টা আগে