নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
বাংলাদেশ দলের অনুশীলন সেশনে বোলারদের দেখে যে কারো মনে হতে পারে, আগামীকাল শেষ ওয়ানডের আগে বোলিং বিভাগই পরিবর্তন হয়ে গেল কি না। তৃতীয় ওয়ানডে সামনে রেখে আজ সকালে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে যে দেখা গেল না তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজদের।
ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে বাংলাদেশ স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ জানালেন, ঐচ্ছিক অনুশীলন হওয়ায় আসেননি তাঁরা। এই ঐচ্ছিক অনুশীলনেই এক ঝাঁক স্কোয়াডের বাইরে থাকা বোলার। বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলামের সঙ্গে বোলিং করে গেলেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন শরীফুল। চোটের কারণে তিনি ঘরের মাঠে ভারত সিরিজে খেলতে পারেননি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা শরীফুল খেলতে পারেননি পুরো বিপিএলও।
তবে শরীফুল ছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ সামনে রেখে ডাকা প্রস্তুতি ক্যাম্পে। মৃত্যুঞ্জয় অবশ্য এখনো জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন। শুধু শরীফুল-মৃত্যুঞ্জয় নন, দুই লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ও রিশাদ হোসেনকেও বিশেষভাবে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে। তিনজনই আজ নেটে মুশফিক-হৃদয়দের বোলিং করেছেন। ঢাকায় প্রথম দুই ওয়ানডেতেই আদিল রশিদের বোলিংয়ের খুব কম জবাবই দিতে পেরেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। শেষ ওয়ানডের আগে তাই কি না লেগ স্পিনে বিশেষ মনোযোগ বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
দুই লেগিকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে হেরাথ বলেছেন, ‘যখনই আমাদের সুযোগ থাকবে, আমরা তাদের জাতীয় দলের সঙ্গে রেখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ দেব। সবকিছুর সঙ্গে একটা প্রক্রিয়া জড়িয়ে আছে।’ ঢাকায় সিরিজ নির্ধারণী দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছিলেন ইংলিশ বাঁহাতি পেসার স্যাম কারান। শরীফুল-মৃত্যুঞ্জয়কে খেলে কারানকে সামলানোর উপায় খোঁজাও অস্বাভাবিক নয়। জানা গেছে, পেস বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ডের চাওয়া থেকেই চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে এসেছেন শরীফুল ও মৃত্যুঞ্জয়।
সিরিজ হারের তিক্ততা মাথায় নিয়ে বাংলাদেশ বন্দরনগরীতে এসেছে। সিরিজ হারলেও এবার অন্তত ধবলধোলাইটা এড়াতে চাইবে বাংলাদেশ। সিরিজ হারের মতো ঘরের মাঠে যে ধবলধোলাইয়ের সঙ্গেও অপরিচিত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। ২০১৪ সালে শেষবার নিজভূমে শ্রীলঙ্কার কাছে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। ধবলধোলাই এড়াতেই হয়তো স্কোয়াডের বাইরে থাকা এই ক্রিকেটারদের চট্টগ্রামে আগমন।
বাংলাদেশ দলের অনুশীলন সেশনে বোলারদের দেখে যে কারো মনে হতে পারে, আগামীকাল শেষ ওয়ানডের আগে বোলিং বিভাগই পরিবর্তন হয়ে গেল কি না। তৃতীয় ওয়ানডে সামনে রেখে আজ সকালে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে যে দেখা গেল না তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজদের।
ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে বাংলাদেশ স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ জানালেন, ঐচ্ছিক অনুশীলন হওয়ায় আসেননি তাঁরা। এই ঐচ্ছিক অনুশীলনেই এক ঝাঁক স্কোয়াডের বাইরে থাকা বোলার। বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলামের সঙ্গে বোলিং করে গেলেন মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন শরীফুল। চোটের কারণে তিনি ঘরের মাঠে ভারত সিরিজে খেলতে পারেননি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা শরীফুল খেলতে পারেননি পুরো বিপিএলও।
তবে শরীফুল ছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ সামনে রেখে ডাকা প্রস্তুতি ক্যাম্পে। মৃত্যুঞ্জয় অবশ্য এখনো জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন। শুধু শরীফুল-মৃত্যুঞ্জয় নন, দুই লেগ স্পিনার আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ও রিশাদ হোসেনকেও বিশেষভাবে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হয়েছে। তিনজনই আজ নেটে মুশফিক-হৃদয়দের বোলিং করেছেন। ঢাকায় প্রথম দুই ওয়ানডেতেই আদিল রশিদের বোলিংয়ের খুব কম জবাবই দিতে পেরেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। শেষ ওয়ানডের আগে তাই কি না লেগ স্পিনে বিশেষ মনোযোগ বাংলাদেশের ব্যাটারদের।
দুই লেগিকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে হেরাথ বলেছেন, ‘যখনই আমাদের সুযোগ থাকবে, আমরা তাদের জাতীয় দলের সঙ্গে রেখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ দেব। সবকিছুর সঙ্গে একটা প্রক্রিয়া জড়িয়ে আছে।’ ঢাকায় সিরিজ নির্ধারণী দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের মেরুদণ্ড ভেঙে দিয়েছিলেন ইংলিশ বাঁহাতি পেসার স্যাম কারান। শরীফুল-মৃত্যুঞ্জয়কে খেলে কারানকে সামলানোর উপায় খোঁজাও অস্বাভাবিক নয়। জানা গেছে, পেস বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ডের চাওয়া থেকেই চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে এসেছেন শরীফুল ও মৃত্যুঞ্জয়।
সিরিজ হারের তিক্ততা মাথায় নিয়ে বাংলাদেশ বন্দরনগরীতে এসেছে। সিরিজ হারলেও এবার অন্তত ধবলধোলাইটা এড়াতে চাইবে বাংলাদেশ। সিরিজ হারের মতো ঘরের মাঠে যে ধবলধোলাইয়ের সঙ্গেও অপরিচিত হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। ২০১৪ সালে শেষবার নিজভূমে শ্রীলঙ্কার কাছে ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। ধবলধোলাই এড়াতেই হয়তো স্কোয়াডের বাইরে থাকা এই ক্রিকেটারদের চট্টগ্রামে আগমন।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১০ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১১ ঘণ্টা আগে