নাজমুল আবেদীন ফাহিম
সাকিব আল হাসান দলে থাকলে একাদশ সাজানো অনেক সহজ হয়ে যায়। ব্যাটিং-বোলিং দুটো দিকেই তার সহায়তা পাওয়া যায়। সাকিবের অভিজ্ঞতা আর ওর মানসিকতা দলের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে।
ইতিবাচক থাকার ব্যাপারটা স্বাভাবিকভাবেই সাকিবের মধ্যে আছে। পাশাপাশি অনেক অভিজ্ঞতা থাকায় একটা ম্যাচে কী হতে যাচ্ছে, সেটা সে ভালো বুঝতে পারে। গত কিছুদিনে দেখেছি, অধিনায়ক না হয়েও সে সব সময় অধিনায়কের পাশে থাকে। অধিনায়ককে সে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। অনেক খেলোয়াড়ের মুখে শুনি, সাকিব যখন মাঠে থাকে, সে সব সময় তাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। বিশেষ করে ফিল্ডিংয়ে সে যখন মাঠে থাকে, বোলারদের পরামর্শ দিয়ে সব সময় সহায়তা করে। শুধু তার নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে নয়, অন্যদের যেভাবে সে অনুপ্রাণিত করে, এটা দারুণ ব্যাপার।
বর্তমানে রানআপ কমানোর কারণে বোলিংয়ে ভারসাম্যটা তার অনেক ভালো হচ্ছে। বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখে কখনো ওয়াইড ইয়র্কার আবার কখনো সাধারণ ইয়র্কার করতে পারছে সে। বলের গতিও সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে। সব মিলিয়ে ভালো অবস্থায় আছে সাকিব।
এই আইপিএলে সে খুব বেশি ব্যাটিং করার সুযোগ পায়নি। যে জায়গাটায় ব্যাটিং করেছে, আমার মনে হয় না সেটা আমাদের খুব একটা কাজে দেবে। সে যদি আরেকটু ওপরে খেলার সুযোগ পেত, তাহলে গুছিয়ে ইনিংস খেলতে পারত; তবু বলব যে এমন একটা আবহের মধ্যে সে থেকেছে, সেটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিবেশে একজন খেলোয়াড় মানসিকভাবে অনেক বেশি উজ্জীবিত হয়। পরিবেশের কারণে সে এখন ভালো অবস্থানে আছে। দলও এর সুবিধা পাবে।
তবে সাকিব প্রস্তুতি ম্যাচগুলোয় দলের সঙ্গে থাকলে হয়তো বেশি ভালো হতো। যদি দলের হয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা খেলতে পারত, অনেক ভালো হতো। এটা আরেকটা দল (বাংলাদেশ), একেবারে ভিন্ন একটা দল। এই দলে সাকিবের অবস্থানও ভিন্ন। খেলার মানেরও পার্থক্য আছে। দলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপারও আছে। সেটা সাকিবও ভালোভাবে জানে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিব দলের সঙ্গে থাকলে ভালো হতো।
২০১৯ বিশ্বকাপে সাকিবের যে ব্যাটিংটা আমরা দেখেছি, সেটা এখনো দেখা যায়নি। সে ভালো করলে সেটার অনেক বড় ইতিবাচক প্রভাব পড়ে দলে। ব্যাটিং ও বোলিং দুই জায়গাতেই তাকে আমাদের প্রয়োজন।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম, ক্রিকেট উপদেষ্টা, বিকেএসপি
সাকিব আল হাসান দলে থাকলে একাদশ সাজানো অনেক সহজ হয়ে যায়। ব্যাটিং-বোলিং দুটো দিকেই তার সহায়তা পাওয়া যায়। সাকিবের অভিজ্ঞতা আর ওর মানসিকতা দলের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে।
ইতিবাচক থাকার ব্যাপারটা স্বাভাবিকভাবেই সাকিবের মধ্যে আছে। পাশাপাশি অনেক অভিজ্ঞতা থাকায় একটা ম্যাচে কী হতে যাচ্ছে, সেটা সে ভালো বুঝতে পারে। গত কিছুদিনে দেখেছি, অধিনায়ক না হয়েও সে সব সময় অধিনায়কের পাশে থাকে। অধিনায়ককে সে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। অনেক খেলোয়াড়ের মুখে শুনি, সাকিব যখন মাঠে থাকে, সে সব সময় তাদের বিভিন্নভাবে সহায়তা করে। বিশেষ করে ফিল্ডিংয়ে সে যখন মাঠে থাকে, বোলারদের পরামর্শ দিয়ে সব সময় সহায়তা করে। শুধু তার নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে নয়, অন্যদের যেভাবে সে অনুপ্রাণিত করে, এটা দারুণ ব্যাপার।
বর্তমানে রানআপ কমানোর কারণে বোলিংয়ে ভারসাম্যটা তার অনেক ভালো হচ্ছে। বলের ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখে কখনো ওয়াইড ইয়র্কার আবার কখনো সাধারণ ইয়র্কার করতে পারছে সে। বলের গতিও সে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে। সব মিলিয়ে ভালো অবস্থায় আছে সাকিব।
এই আইপিএলে সে খুব বেশি ব্যাটিং করার সুযোগ পায়নি। যে জায়গাটায় ব্যাটিং করেছে, আমার মনে হয় না সেটা আমাদের খুব একটা কাজে দেবে। সে যদি আরেকটু ওপরে খেলার সুযোগ পেত, তাহলে গুছিয়ে ইনিংস খেলতে পারত; তবু বলব যে এমন একটা আবহের মধ্যে সে থেকেছে, সেটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এমন পরিবেশে একজন খেলোয়াড় মানসিকভাবে অনেক বেশি উজ্জীবিত হয়। পরিবেশের কারণে সে এখন ভালো অবস্থানে আছে। দলও এর সুবিধা পাবে।
তবে সাকিব প্রস্তুতি ম্যাচগুলোয় দলের সঙ্গে থাকলে হয়তো বেশি ভালো হতো। যদি দলের হয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচটা খেলতে পারত, অনেক ভালো হতো। এটা আরেকটা দল (বাংলাদেশ), একেবারে ভিন্ন একটা দল। এই দলে সাকিবের অবস্থানও ভিন্ন। খেলার মানেরও পার্থক্য আছে। দলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপারও আছে। সেটা সাকিবও ভালোভাবে জানে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিব দলের সঙ্গে থাকলে ভালো হতো।
২০১৯ বিশ্বকাপে সাকিবের যে ব্যাটিংটা আমরা দেখেছি, সেটা এখনো দেখা যায়নি। সে ভালো করলে সেটার অনেক বড় ইতিবাচক প্রভাব পড়ে দলে। ব্যাটিং ও বোলিং দুই জায়গাতেই তাকে আমাদের প্রয়োজন।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম, ক্রিকেট উপদেষ্টা, বিকেএসপি
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে দেখা গেছে বোলারদের দাপট। মিরপুর, খুলনা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম-চার ভেন্যুতেই ব্যাটাররা রীতিমতো ধুঁকেছেন। এক দিনেই পড়েছে মোট ৫০টি উইকেট।
৩ ঘণ্টা আগে