ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো বটেই, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে মোহাম্মদ শামি বাইরে আছেন ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বরের পর থেকে। গোড়ালির চোটে পড়ে দীর্ঘদিন ম্যাচ খেলতে না পারা শামি আছেন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে। ভারতের এই পেসার জানিয়েছেন, পুরো ফিট হয়েই তিনি ফিরতে চান ক্রিকেটে।
বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরু হচ্ছে ১৯ সেপ্টেম্বর। প্রায় দেড় মাসের বিরতির পর এই সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে ভারতের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ততা। টেস্ট সিরিজ শেষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ-ভারত। ঘরের মাঠে ভারত এরপর খেলবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। দুটি হোম সিরিজ খেলার পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে ভারত উড়াল দেবে অস্ট্রেলিয়ায়। ভারতের ব্যস্ত সূচির কথা মাথায় রেখে গতকাল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (ক্যাব) এক অনুষ্ঠানে শামি বলেন, ‘যতটা সুস্থ হয়ে ফিরতে পারব, ততই আমার জন্য ভালো। তাড়াহুড়ো করে আবার চোটে পড়তে চাই না। সেটা বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড অথবা অস্ট্রেলিয়া সিরিজ যা-ই হোক না কেন। এরই মধ্যে বোলিং শুরু করেছি। তবে শতভাগ ফিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো রকম ঝুঁকি নিচ্ছি না।’
গোড়ালির চোট থেকে সেরে উঠতে এ বছরের শুরুতে লন্ডনে অস্ত্রোপচারও করিয়েছেন শামি। কয়েকবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার গুঞ্জনও শোনা গিয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দলে হয়তো তাঁর নাম দেখা যেত। কারণ কানপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের জন্য দল এখনো ঘোষণা করেনি ভারত। ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। সে যা-ই হোক, পুরো ফিট না হয়ে মাঠের ক্রিকেটে ফিরতে চান না শামি। ৩৪ বছর বয়সী ভারতীয় এই ক্রিকেটার বলেন, ‘ফিরে আসতে কঠোর পরিশ্রম করছি। কারণ আমি জানি যে দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে আছি। যা-ই ঘটুক না কেন, ফেরার সময় কোনো রকম অস্বস্তি যেন না হয় সেটা নিশ্চিত করতে চাই। নিজের ফিটনেস নিয়ে কাজ করতে হবে, যাতে করে কোনো রকম অস্বস্তি বোধ না হয়।’
ভারতের সংবাদমাধ্যম প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) গত মাসে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল যে রঞ্জি ট্রফি দিয়েই প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরতে পারেন শামি, যেখানে ১১ অক্টোবর ও ১৮ অক্টোবর উত্তর প্রদেশ ও বিহারের বিপক্ষে রঞ্জিতে ম্যাচ খেলবে বেঙ্গল। শামির খেলার কথা বেঙ্গলের হয়েই। ধারণা করা হচ্ছে, রঞ্জির যেকোনো একটি ম্যাচ তিনি খেলতে পারেন। ভারতীয় তারকা পেসার বলেন, ‘যদি ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে ফিটনেস প্রমাণ করতে হয়, তাহলে সেটাই করব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, প্রতিপক্ষ-সংস্করণ যা-ই হোক না কেন, আমার ফিট হয়ে ওঠা গুরুত্বপূর্ণ।’
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামীতে ১৬ অক্টোবর শুরু হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে পুনেতে ২৪ অক্টোবর। বেঙ্গালুরু, পুনের পর দল দুটি চলে যাবে মুম্বাইয়ে। ১ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে শুরু হবে ভারত-নিউজিল্যান্ড তৃতীয় টেস্ট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো বটেই, প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে মোহাম্মদ শামি বাইরে আছেন ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বরের পর থেকে। গোড়ালির চোটে পড়ে দীর্ঘদিন ম্যাচ খেলতে না পারা শামি আছেন পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে। ভারতের এই পেসার জানিয়েছেন, পুরো ফিট হয়েই তিনি ফিরতে চান ক্রিকেটে।
বাংলাদেশ-ভারত দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শুরু হচ্ছে ১৯ সেপ্টেম্বর। প্রায় দেড় মাসের বিরতির পর এই সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে ভারতের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ততা। টেস্ট সিরিজ শেষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ-ভারত। ঘরের মাঠে ভারত এরপর খেলবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। দুটি হোম সিরিজ খেলার পর পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে ভারত উড়াল দেবে অস্ট্রেলিয়ায়। ভারতের ব্যস্ত সূচির কথা মাথায় রেখে গতকাল ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের (ক্যাব) এক অনুষ্ঠানে শামি বলেন, ‘যতটা সুস্থ হয়ে ফিরতে পারব, ততই আমার জন্য ভালো। তাড়াহুড়ো করে আবার চোটে পড়তে চাই না। সেটা বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড অথবা অস্ট্রেলিয়া সিরিজ যা-ই হোক না কেন। এরই মধ্যে বোলিং শুরু করেছি। তবে শতভাগ ফিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো রকম ঝুঁকি নিচ্ছি না।’
গোড়ালির চোট থেকে সেরে উঠতে এ বছরের শুরুতে লন্ডনে অস্ত্রোপচারও করিয়েছেন শামি। কয়েকবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার গুঞ্জনও শোনা গিয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের দলে হয়তো তাঁর নাম দেখা যেত। কারণ কানপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের জন্য দল এখনো ঘোষণা করেনি ভারত। ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। সে যা-ই হোক, পুরো ফিট না হয়ে মাঠের ক্রিকেটে ফিরতে চান না শামি। ৩৪ বছর বয়সী ভারতীয় এই ক্রিকেটার বলেন, ‘ফিরে আসতে কঠোর পরিশ্রম করছি। কারণ আমি জানি যে দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে আছি। যা-ই ঘটুক না কেন, ফেরার সময় কোনো রকম অস্বস্তি যেন না হয় সেটা নিশ্চিত করতে চাই। নিজের ফিটনেস নিয়ে কাজ করতে হবে, যাতে করে কোনো রকম অস্বস্তি বোধ না হয়।’
ভারতের সংবাদমাধ্যম প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) গত মাসে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল যে রঞ্জি ট্রফি দিয়েই প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরতে পারেন শামি, যেখানে ১১ অক্টোবর ও ১৮ অক্টোবর উত্তর প্রদেশ ও বিহারের বিপক্ষে রঞ্জিতে ম্যাচ খেলবে বেঙ্গল। শামির খেলার কথা বেঙ্গলের হয়েই। ধারণা করা হচ্ছে, রঞ্জির যেকোনো একটি ম্যাচ তিনি খেলতে পারেন। ভারতীয় তারকা পেসার বলেন, ‘যদি ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে ফিটনেস প্রমাণ করতে হয়, তাহলে সেটাই করব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, প্রতিপক্ষ-সংস্করণ যা-ই হোক না কেন, আমার ফিট হয়ে ওঠা গুরুত্বপূর্ণ।’
বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামীতে ১৬ অক্টোবর শুরু হচ্ছে ভারত-নিউজিল্যান্ড তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে পুনেতে ২৪ অক্টোবর। বেঙ্গালুরু, পুনের পর দল দুটি চলে যাবে মুম্বাইয়ে। ১ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে শুরু হবে ভারত-নিউজিল্যান্ড তৃতীয় টেস্ট।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৭ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৮ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
৮ ঘণ্টা আগে