নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩৬৫ রানের বড় লক্ষ্য। তাড়া করতে হলে অসাধারণ কিছুই করতে হতো বাংলাদেশের ব্যাটারদের। ডেভিড মালানের বিধ্বংসী সেঞ্চুরির সৌজন্যে সাকিব আল হাসানদের সামনে রানের পাহাড় ছুড়ে দিয়েছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু সেই রানপাহাড় পাড়ি দিতে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটার আর মালান হতে পারলেন না। উল্টো ৫০ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা ছিল, বাংলাদেশ হারের ব্যবধান কত কমাতে পারবে সেটি দেখার। ৪৯তম ওভারে শেষ উইকেট হিসেবে তাসকিন আহমেদ আউট হওয়ার পর হারের যে ব্যবধান, সেটিও কম নয়। বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে ১৩৭ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করেছিলেন সাকিবরা, দুদিনের ব্যবধানে ধর্মশালায় ঠিক উল্টো চিত্র দেখা হলো তাঁদের। ৩৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪৮.২ ওভারে ২২৭ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
ইনিংসের প্রথম ওভারে ক্রিস ওকসের বলে বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক করে লিটন দাস তো ভালো লড়াইয়ের ধারণাই দিয়েছিলেন। কিন্তু দ্বিতীয় ওভার থেকেই বিপরীত চিত্র। রিস টপলি বোলিং আক্রমণে এসে টপাটপ ফেরালেন তিন ব্যাটারকে। লিটন খেলেছেন দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ বলে ৭৬ রানের ইনিংস। এরপরই বাংলাদেশের চার ব্যাটারের স্কোর—তানজিদ হাসান তামিম ১, নাজমুল হোসেন শান্ত গোল্ডেন ডাক, সাকিব আল হাসান ১ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ফিরেছেন ৮ রানে।
বড় কোনো জুটিও গড়তে পারেননি ব্যাটাররা। পঞ্চম উইকেটে মুশফিককে নিয়ে ৭২ রানের একটি জুটি গড়েছিলেন লিটন। ষষ্ঠ উইকেটে তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে ৪৩ রানের আরেকটি জুটি গড়েন মুশফিক। ৬৪ বলে ৫১ রান করে টপলির শিকার হয়েছেন তিনি। এরপর হৃদয় ফিরেছেন ৩৯ রানে। ১০ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন টপলি।
এর আগে মালানের সেঞ্চুরি, জনি বেয়ারস্টো ও জো রুটের ফিফটিতে ৯ উইকেটে ৩৬৪ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশের বিপক্ষে এটি তাদের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোর।
৪০ ওভার পর্যন্ত ৪০০ রানের হুমকি দিয়েছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শেষ ৬৬ রানে ৬ উইকেট হারালে সেটি আর সম্ভব হয়নি। এর আগেই ইংলিশরা স্কোর সুসংহত করেছিল। শেষ দিকে শরীফুল ইসলাম-শেখ মেহেদী হাসানরা দ্রুত কয়েক উইকেট নিলেও সেটি কেবল সান্ত্বনারই।
বিপিএলের কল্যাণে চেনা-জানা বোলারদের পেয়ে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন মালান। আগের ম্যাচে ব্যর্থ হলেও এই ম্যাচে ৩৯ বলেই তুলে নিয়েছিলেন ফিফটি। জনি বেয়ারস্টোকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে যোগ করেন ১০৭ বলে ১১৫ রান।
১৮ তম ওভারে বেয়ারস্টোকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন সাকিব। ৫৯ বলে ৫২ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। অবিচল ছিল মালানের ব্যাট। ৯১ বলে ওয়ানডের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তোলার পর আরও বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন এই ওপেনার। ৩৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদির কুইকার লেগ সাইডে খেলতে গিয়ে বোল্ড হলে থামে এই বাঁহাতি ব্যাটারের ইনিংস। ১০৭ বলে ১৬ চার ও ৫ ছক্কায় করেছেন ১৪০ রান। এতে দ্বিতীয় উইকেটে জো রুটের সঙ্গে মালানের ১১৭ বলে ১৫১ রানের জুটিও ভাঙে।
ঝোড়ো শুরুর আভাস দিলেও জস বাটলারের ইনিংস বড় হতে দেননি শরীফুল। ১০ বলে ২০ রান করেছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েও ৮২ রানে থামেন রুট। তাঁকে ফেরান শরীফুল। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে শেখ মেহেদী ৪টি ও শরীফুল নিয়েছেন ৩ উইকেট।
৩৬৫ রানের বড় লক্ষ্য। তাড়া করতে হলে অসাধারণ কিছুই করতে হতো বাংলাদেশের ব্যাটারদের। ডেভিড মালানের বিধ্বংসী সেঞ্চুরির সৌজন্যে সাকিব আল হাসানদের সামনে রানের পাহাড় ছুড়ে দিয়েছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু সেই রানপাহাড় পাড়ি দিতে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটার আর মালান হতে পারলেন না। উল্টো ৫০ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা ছিল, বাংলাদেশ হারের ব্যবধান কত কমাতে পারবে সেটি দেখার। ৪৯তম ওভারে শেষ উইকেট হিসেবে তাসকিন আহমেদ আউট হওয়ার পর হারের যে ব্যবধান, সেটিও কম নয়। বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে ১৩৭ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করেছিলেন সাকিবরা, দুদিনের ব্যবধানে ধর্মশালায় ঠিক উল্টো চিত্র দেখা হলো তাঁদের। ৩৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪৮.২ ওভারে ২২৭ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
ইনিংসের প্রথম ওভারে ক্রিস ওকসের বলে বাউন্ডারির হ্যাটট্রিক করে লিটন দাস তো ভালো লড়াইয়ের ধারণাই দিয়েছিলেন। কিন্তু দ্বিতীয় ওভার থেকেই বিপরীত চিত্র। রিস টপলি বোলিং আক্রমণে এসে টপাটপ ফেরালেন তিন ব্যাটারকে। লিটন খেলেছেন দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ বলে ৭৬ রানের ইনিংস। এরপরই বাংলাদেশের চার ব্যাটারের স্কোর—তানজিদ হাসান তামিম ১, নাজমুল হোসেন শান্ত গোল্ডেন ডাক, সাকিব আল হাসান ১ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ফিরেছেন ৮ রানে।
বড় কোনো জুটিও গড়তে পারেননি ব্যাটাররা। পঞ্চম উইকেটে মুশফিককে নিয়ে ৭২ রানের একটি জুটি গড়েছিলেন লিটন। ষষ্ঠ উইকেটে তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে ৪৩ রানের আরেকটি জুটি গড়েন মুশফিক। ৬৪ বলে ৫১ রান করে টপলির শিকার হয়েছেন তিনি। এরপর হৃদয় ফিরেছেন ৩৯ রানে। ১০ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন টপলি।
এর আগে মালানের সেঞ্চুরি, জনি বেয়ারস্টো ও জো রুটের ফিফটিতে ৯ উইকেটে ৩৬৪ রান করেছিল ইংল্যান্ড। ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশের বিপক্ষে এটি তাদের তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোর।
৪০ ওভার পর্যন্ত ৪০০ রানের হুমকি দিয়েছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শেষ ৬৬ রানে ৬ উইকেট হারালে সেটি আর সম্ভব হয়নি। এর আগেই ইংলিশরা স্কোর সুসংহত করেছিল। শেষ দিকে শরীফুল ইসলাম-শেখ মেহেদী হাসানরা দ্রুত কয়েক উইকেট নিলেও সেটি কেবল সান্ত্বনারই।
বিপিএলের কল্যাণে চেনা-জানা বোলারদের পেয়ে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন মালান। আগের ম্যাচে ব্যর্থ হলেও এই ম্যাচে ৩৯ বলেই তুলে নিয়েছিলেন ফিফটি। জনি বেয়ারস্টোকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে যোগ করেন ১০৭ বলে ১১৫ রান।
১৮ তম ওভারে বেয়ারস্টোকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন সাকিব। ৫৯ বলে ৫২ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। অবিচল ছিল মালানের ব্যাট। ৯১ বলে ওয়ানডের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তোলার পর আরও বিধ্বংসী হয়ে ওঠেন এই ওপেনার। ৩৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মেহেদির কুইকার লেগ সাইডে খেলতে গিয়ে বোল্ড হলে থামে এই বাঁহাতি ব্যাটারের ইনিংস। ১০৭ বলে ১৬ চার ও ৫ ছক্কায় করেছেন ১৪০ রান। এতে দ্বিতীয় উইকেটে জো রুটের সঙ্গে মালানের ১১৭ বলে ১৫১ রানের জুটিও ভাঙে।
ঝোড়ো শুরুর আভাস দিলেও জস বাটলারের ইনিংস বড় হতে দেননি শরীফুল। ১০ বলে ২০ রান করেছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েও ৮২ রানে থামেন রুট। তাঁকে ফেরান শরীফুল। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে শেখ মেহেদী ৪টি ও শরীফুল নিয়েছেন ৩ উইকেট।
১০০ দিন পার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই সময়ে দেশের অন্য খাতের সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনও ছিল বেশ আলোচিত। গত ১০০ দিনে কী কী পরিবর্তন এসেছে ক্রীড়াঙ্গনে, সেগুলো দেখতেই এই আয়োজন।
২০ মিনিট আগেম্যানচেস্টার সিটির ফর্মটাই এবার নরওয়ের জার্সিতেও টেনে নিয়ে এলেন আর্লিং হালান্ড। নিয়মিত গোল করছেন এবারের উয়েফা নেশনস লিগে। নরওয়ের এই স্ট্রাইকার গত রাতে করলেন হ্যাটট্রিক।
১ ঘণ্টা আগে২৪ বছর মাহমুদুল হাসান জয় পূর্ণ করেছেন গত বুধবার। সুদূর ওয়েস্ট ইন্ডিজে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারের জন্মদিনটা উদযাপন করতে হলে একটু দেরিতেই। সে যা-ই হোক, সতীর্থদের সঙ্গে বিদেশে এমন জন্মদিনের উপলক্ষ্য কজনেরই বা হয়!
১ ঘণ্টা আগেট্যুর ম্যাচের স্কোর জাকের আলী অনিক ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে যোগ হবে না। কিন্তু নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ আর কোথায় পেতেন জাকের ও অঙ্কনরা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্বাচিত একাদশের বিপক্ষে গত রাতে প্রথম দিনে জ্বলে উঠেছে তাঁদের ব্যাট।
২ ঘণ্টা আগে