ক্রীড়া ডেস্ক
টুর্নামেন্ট বদলায়, ভেন্যু বদলায়-বাংলাদেশের বাজে শুরু হওয়া এখন যেন চিরপরিচিত দৃশ্য। টেলিভিশনে চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই দেখা যায় ৩-৪টা উইকেট নেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামেও দেখা গেছে এমন ঘটনা। সেই ধাক্কা ভালোভাবেই সামলাচ্ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। থিতু হয়ে যাওয়া এই দুই ব্যাটার দ্রুত আউট হওয়াতে আবার বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ।
টস হেরে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশের বিপর্যয়ের শুরু লিটন দাসকে দিয়েই। ‘গোল্ডেন ডাক’ মেরে ট্রেন্ট বোল্টের করা ইনিংসের প্রথম বলেই ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন এই ওপেনার। আরেক ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমও শুরু থেকে ছিলেন নড়বড়ে। এর মধ্যেও চারটা বাউন্ডারি মেরেছেন। কিন্তু যখনই থিতু হচ্ছিলেন, তখনই উইকেট দিয়ে ফিরেছেন। অষ্টম ওভারের শেষ বলে লকি ফার্গুসনের শিকার হয়েছেন তানজিদ তামিম। ১৭ বলে ১৬ রান করে স্কয়ার লেগে ডেভন কনওয়েকে ক্যাচ দিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
তিন নম্বরে নেমে দারুণ শুরু করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। ফার্গুসনের বলে পুল করতে গিয়ে ডিপ ফাইন লেগে হেনরিকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিরাজ। ৪৬ বলে ৪ চারে ৩০ রান করেন মিরাজ। এরপর ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে গ্লেন ফিলিপসের বলে কনওয়েকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। ১২.১ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৫৬ রান।
৪ উইকেট পড়ার পর উইকেটে আসেন মুশফিক। পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিবের সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েন মুশফিক। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার বেশ দারুণ এগোচ্ছিলেন। বাউন্ডারির পাশাপাশি স্ট্রাইক রোটেট করে রানের চাকা সচল রাখছিলেন। যেখানে ২৮ তম ওভারের প্রথম বলে ফার্গুসনকে পয়েন্ট দিয়ে কাট করে চার মেরে এবারের বিশ্বকাপের টানা দুই ফিফটি করেন মুশফিক। বাংলাদেশের উইকেট রক্ষক ব্যাটারের তা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৮ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন মুশফিক।
ধীর গতিতে শুরু করা সাকিবও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগ্রাসী হয়েছেন। ২৯ তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে রাচিন রবীন্দ্রকে ছক্কা ও চার মারেন সাকিব। বাংলাদেশ অধিনায়ক বেশি আগ্রাসী হতে গিয়েই যেন উইকেটটা হারিয়েছেন। ৩০ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফার্গুসনের বাউন্সার কোনোরকমে লেগে যায় সাকিবের ব্যাটে। ভাগ্য সহায় হওয়ায় ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে হয়ে যায় ছক্কা। পরের বলে শটই খেলতে গিয়েছিলেন সাকিব। টপ এজ হয়ে আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকে বল। ফাইন লেগ বরাবর দৌড়ে গিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন কিউই উইকেটরক্ষক টম লাথাম। ৫১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পঞ্চম উইকেটে সাকিব-মুশফিকের জুটিটা ছিল ১০৮ বলে ৯৬ রানের।
সাকিব ফেরার পর উইকেটে আসেন তাওহীদ হৃদয়। হৃদয়ের সঙ্গেও মুশফিকের জুটিটা থিতু হচ্ছিল। সেই মুশফিকই ফিরে গেছেন হেনরির বলে। ৩৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে হেনরির নিচু হওয়া বল পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন মুশফিক। ৭৫ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিক-হৃদয়ের জুটিটা ছিল ৩৬ বলে ২৩ রানের। উইকেটে এসেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৩৬ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৫ রান। মাহমুদউল্লাহ রানের খাতা খোলার অপেক্ষায় আছেন। হৃদয় ১১ রানে ব্যাটিং করছেন।
টুর্নামেন্ট বদলায়, ভেন্যু বদলায়-বাংলাদেশের বাজে শুরু হওয়া এখন যেন চিরপরিচিত দৃশ্য। টেলিভিশনে চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই দেখা যায় ৩-৪টা উইকেট নেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামেও দেখা গেছে এমন ঘটনা। সেই ধাক্কা ভালোভাবেই সামলাচ্ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। থিতু হয়ে যাওয়া এই দুই ব্যাটার দ্রুত আউট হওয়াতে আবার বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ।
টস হেরে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশের বিপর্যয়ের শুরু লিটন দাসকে দিয়েই। ‘গোল্ডেন ডাক’ মেরে ট্রেন্ট বোল্টের করা ইনিংসের প্রথম বলেই ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন এই ওপেনার। আরেক ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমও শুরু থেকে ছিলেন নড়বড়ে। এর মধ্যেও চারটা বাউন্ডারি মেরেছেন। কিন্তু যখনই থিতু হচ্ছিলেন, তখনই উইকেট দিয়ে ফিরেছেন। অষ্টম ওভারের শেষ বলে লকি ফার্গুসনের শিকার হয়েছেন তানজিদ তামিম। ১৭ বলে ১৬ রান করে স্কয়ার লেগে ডেভন কনওয়েকে ক্যাচ দিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
তিন নম্বরে নেমে দারুণ শুরু করেছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। ফার্গুসনের বলে পুল করতে গিয়ে ডিপ ফাইন লেগে হেনরিকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিরাজ। ৪৬ বলে ৪ চারে ৩০ রান করেন মিরাজ। এরপর ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে গ্লেন ফিলিপসের বলে কনওয়েকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। ১২.১ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৫৬ রান।
৪ উইকেট পড়ার পর উইকেটে আসেন মুশফিক। পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিবের সঙ্গে প্রতিরোধ গড়েন মুশফিক। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার বেশ দারুণ এগোচ্ছিলেন। বাউন্ডারির পাশাপাশি স্ট্রাইক রোটেট করে রানের চাকা সচল রাখছিলেন। যেখানে ২৮ তম ওভারের প্রথম বলে ফার্গুসনকে পয়েন্ট দিয়ে কাট করে চার মেরে এবারের বিশ্বকাপের টানা দুই ফিফটি করেন মুশফিক। বাংলাদেশের উইকেট রক্ষক ব্যাটারের তা ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৮ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন মুশফিক।
ধীর গতিতে শুরু করা সাকিবও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগ্রাসী হয়েছেন। ২৯ তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে রাচিন রবীন্দ্রকে ছক্কা ও চার মারেন সাকিব। বাংলাদেশ অধিনায়ক বেশি আগ্রাসী হতে গিয়েই যেন উইকেটটা হারিয়েছেন। ৩০ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফার্গুসনের বাউন্সার কোনোরকমে লেগে যায় সাকিবের ব্যাটে। ভাগ্য সহায় হওয়ায় ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে হয়ে যায় ছক্কা। পরের বলে শটই খেলতে গিয়েছিলেন সাকিব। টপ এজ হয়ে আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকে বল। ফাইন লেগ বরাবর দৌড়ে গিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন কিউই উইকেটরক্ষক টম লাথাম। ৫১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পঞ্চম উইকেটে সাকিব-মুশফিকের জুটিটা ছিল ১০৮ বলে ৯৬ রানের।
সাকিব ফেরার পর উইকেটে আসেন তাওহীদ হৃদয়। হৃদয়ের সঙ্গেও মুশফিকের জুটিটা থিতু হচ্ছিল। সেই মুশফিকই ফিরে গেছেন হেনরির বলে। ৩৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে হেনরির নিচু হওয়া বল পুল করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন মুশফিক। ৭৫ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিক-হৃদয়ের জুটিটা ছিল ৩৬ বলে ২৩ রানের। উইকেটে এসেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ৩৬ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৫ রান। মাহমুদউল্লাহ রানের খাতা খোলার অপেক্ষায় আছেন। হৃদয় ১১ রানে ব্যাটিং করছেন।
সিরিজের প্রথম টেস্টের আগে অ্যান্টিগায় প্রস্তুতিমূলক ম্যাচে নেমেছে বাংলাদেশ দল। সফরকারী বাংলাদেশ দলের টপ অর্ডার যেন এখনো ছন্দ খুঁজে পাচ্ছে না
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা দিয়েছে ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ। ফুটবল দলের সদস্যসহ কোচিং স্টাফ-সাপোর্ট স্টাফ মিলিয়ে ৩২ জনকে ফ্রিজ উপহার দিয়েছে তারা। আজ বিকেলে মতিঝিলের বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবনে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসরকার পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালকদের বেশির ভাগই আড়ালে চলে যান। সভাপতির পদ ছাড়েন নাজমুল হাসান পাপন। পদ হারান আরও ১০ পরিচালক। কয়েকজন করেছেন পদত্যাগ।
১২ ঘণ্টা আগে