নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজদের মাঠে আয়ারল্যান্ড সিরিজের বাংলাদেশ দলে সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়ানডে সিরিজের মাঝপথে বাদ পড়ে আফিফ হোসেনও। অনেক দিন ধরে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলা এই দুই ক্রিকেটার হঠাৎ করে দল থেকে বাদ পড়ার পর আলোচনা হচ্ছে, এ বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাঁদের খেলা নিয়ে।
বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল অবশ্য জানিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ দুজনই আছেন বিবেচনায়। আজ ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে সংবাদমাধ্যমকে বিশ্বকাপ স্কোয়াড নিয়ে তামিম বলেন, ‘এই সিরিজ, হয়তো পরের সিরিজ এগুলোতে যতটুকু মানুষকে (খেলোয়াড়) দেখা নতুন করে কিছু সুযোগ দেওয়া। এই সিরিজগুলোকেই আমরা মূলত টার্গেট করছি। শেষ সিরিজেও দেখেন, কিছু ব্যাটিং অর্ডার বদলেছি, কয়েকজনকে ওপরে ব্যাটিং করিয়েছি।’
এরপরই তামিম বলেন, ‘এমনকি আফিফের কথাও যদি বলি, আমার মনে হয় তারও একই সুযোগ আছে, অন্য যেকোনো খেলোয়াড়ের মতো। সে ভালোও করছে। হয়তো একটা-দুটা সিরিজ যেকোনো মানুষেরই খারাপ যেতে পারে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় রিয়াদ-আফিফ আমাদের হিসাবে আছে। এশিয়া কাপ এলে আরও ভালো অবস্থায় থাকব বিশ্বকাপে...। যেকোনো একটা সময় তো যাচাইবাছাই বন্ধ করতে হবে। আপনাকে সর্বোচ্চ ম্যাচ দিতে হবে বিশ্বকাপের স্কোয়াডকে।’
দলের সাত নম্বর ব্যাটিং পজিশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখান নেমে ম্যাচ শেষ করে আসতে হয়। মেহেদী হাসান মিরাজ সেই পজিশনে এখন ব্যাটিং করছেন। সাত নম্বরে মিরাজের ওপরই আস্থা রাখছে দল? এ ব্যাপারে ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘মিরাজ তার সামর্থ্য ভালোভাবে দেখিয়েছে। ভারত সিরিজে তার একক ব্যাটিংয়েই জিতেছে বাংলাদেশ। ওই সুবিধা আমরা পাই, তাকে খেলালে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংটাও পাই। এই সমন্বয়গুলোই গত সিরিজ বলেন, সামনের কয়েকটা সিরিজে আমরা দেখব।’
তামিম যোগ করেন, ‘৬ জন বোলার থাকলে অপশন থাকে। ৫টা বোলারের যেকোনো একদিন কারও যদি খারাপ যায়, তাহলে দল এবং অধিনায়কের সুবিধা হয়। এ কম্বিনেশনগুলো আমরা দেখছি। ওই পজিশনের জন্য আমাদের কাছে ২-৩ জন খেলোয়াড় আছে। দলের পছন্দ অনুযায়ী নেওয়া হবে, কে খেলবে।’
নিজদের মাঠে আয়ারল্যান্ড সিরিজের বাংলাদেশ দলে সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। ওয়ানডে সিরিজের মাঝপথে বাদ পড়ে আফিফ হোসেনও। অনেক দিন ধরে বাংলাদেশ দলের হয়ে খেলা এই দুই ক্রিকেটার হঠাৎ করে দল থেকে বাদ পড়ার পর আলোচনা হচ্ছে, এ বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে তাঁদের খেলা নিয়ে।
বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল অবশ্য জানিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ দুজনই আছেন বিবেচনায়। আজ ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে সংবাদমাধ্যমকে বিশ্বকাপ স্কোয়াড নিয়ে তামিম বলেন, ‘এই সিরিজ, হয়তো পরের সিরিজ এগুলোতে যতটুকু মানুষকে (খেলোয়াড়) দেখা নতুন করে কিছু সুযোগ দেওয়া। এই সিরিজগুলোকেই আমরা মূলত টার্গেট করছি। শেষ সিরিজেও দেখেন, কিছু ব্যাটিং অর্ডার বদলেছি, কয়েকজনকে ওপরে ব্যাটিং করিয়েছি।’
এরপরই তামিম বলেন, ‘এমনকি আফিফের কথাও যদি বলি, আমার মনে হয় তারও একই সুযোগ আছে, অন্য যেকোনো খেলোয়াড়ের মতো। সে ভালোও করছে। হয়তো একটা-দুটা সিরিজ যেকোনো মানুষেরই খারাপ যেতে পারে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় রিয়াদ-আফিফ আমাদের হিসাবে আছে। এশিয়া কাপ এলে আরও ভালো অবস্থায় থাকব বিশ্বকাপে...। যেকোনো একটা সময় তো যাচাইবাছাই বন্ধ করতে হবে। আপনাকে সর্বোচ্চ ম্যাচ দিতে হবে বিশ্বকাপের স্কোয়াডকে।’
দলের সাত নম্বর ব্যাটিং পজিশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেখান নেমে ম্যাচ শেষ করে আসতে হয়। মেহেদী হাসান মিরাজ সেই পজিশনে এখন ব্যাটিং করছেন। সাত নম্বরে মিরাজের ওপরই আস্থা রাখছে দল? এ ব্যাপারে ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘মিরাজ তার সামর্থ্য ভালোভাবে দেখিয়েছে। ভারত সিরিজে তার একক ব্যাটিংয়েই জিতেছে বাংলাদেশ। ওই সুবিধা আমরা পাই, তাকে খেলালে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংটাও পাই। এই সমন্বয়গুলোই গত সিরিজ বলেন, সামনের কয়েকটা সিরিজে আমরা দেখব।’
তামিম যোগ করেন, ‘৬ জন বোলার থাকলে অপশন থাকে। ৫টা বোলারের যেকোনো একদিন কারও যদি খারাপ যায়, তাহলে দল এবং অধিনায়কের সুবিধা হয়। এ কম্বিনেশনগুলো আমরা দেখছি। ওই পজিশনের জন্য আমাদের কাছে ২-৩ জন খেলোয়াড় আছে। দলের পছন্দ অনুযায়ী নেওয়া হবে, কে খেলবে।’
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৯ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৯ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১০ ঘণ্টা আগে