নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে একের পর এক রেকর্ড গড়ার মিশনেই নেমেছে শ্রীলঙ্কা। সিলেটের পর চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও রানবন্যার ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে লঙ্কানরা। চট্টগ্রামে আজ দ্বিতীয় দিনের শেষটা বাংলাদেশ করেছে অস্বস্তিতে।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ দিনে ৫৩১ রানের পাহাড় গড়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কানদের রানবন্যার পর প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে সাবলীলভাবে বাংলাদেশ খেলছিল ঠিকই। তবে শেষ মুহূর্তে ১ উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকেরা। ৪৭৬ রানে পিছিয়ে থেকে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ।
৪ উইকেটে ৩১৪ রানে আজ দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের নামের পাশে তখন ৯০ ওভার। সফরকারীদের ইনিংসের ১০৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ফিফটি পেরোনো দিনেশ চান্দিমালকে ফেরান সাকিব আল হাসান। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১০৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৭৫ রান। সেখান থেকে ৫ উইকেটে ৪১১ রানে লঙ্কানরা প্রথম সেশনের খেলা শেষ করে।
১১৮ ওভার শেষে সফরকারীরা যখন লাঞ্চ বিরতিতে যায়, ধনাঞ্জয়ার স্কোর তখন ১০৮ বলে ৭০ রান। দিনের দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। ১১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধনাঞ্জয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন খালেদ আহমেদ। আম্পায়ার আউট দেওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ১১১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৭০ রান করেন লঙ্কান অধিনায়ক।
ধনাঞ্জয়ার বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১১৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১১ রান। সাত নম্বরে তখন ব্যাটিং করতে নামেন কামিন্দু মেন্ডিস। উইকেট সংখ্যা দ্রুত ৭ হতে পারত। তবে সেটা সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের অবিশ্বাস্য এক ভুলে। ১২১তম ওভারের শেষ বলে খালেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। লঙ্কানদের স্কোর তখন ১২১ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১৯ রান।
বেঁচে যাওয়ার পর আরও বেশি সতর্ক ব্যাটিং করতে থাকে শ্রীলঙ্কা। পাল্টা আক্রমণে না যেতে ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন জয়াসুরিয়া ও কামিন্দু। সপ্তম উইকেটে জয়াসুরিয়া ও কামিন্দুর জুটি বারবার ভাঙার সম্ভাবনা হয়েছিল কয়েকবার। যেখানে ১৩৫তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজের বল ডিফেন্স করতে যান কামিন্দু। বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক লিটন দাসের আবেদনের পর দ্রুতই মাঠের আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। তবে কামিন্দু বেঁচে যান রিভিউ নিয়ে। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান জয়াসুরিয়া। ১৩৬তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন।
বারবার বেঁচে যাওয়া শ্রীলঙ্কা তাদের সপ্তম উইকেট হারিয়েছে তাড়াতাড়ি। ১৪২তম ওভারের পঞ্চম বলে জয়াসুরিয়াকে লেগবিফোরের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। রিভিউ নিয়েও জয়াসুরিয়া বাঁচতে পারেননি। তাতে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১৪১.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রান। ভেঙে যায় কামিন্দু ও জয়াসুরিয়ার ১৪০ বলে ৬৫ রানের জুটি।
জয়াসুরিয়ার বিদায়ের পর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশ্ব ফার্নান্দো। এই জুটি ভাঙতে না ভাঙতেই আবারও ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ১৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের ভিড়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের বিরল এক দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করলেন শান্ত। ১৫২তম ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে লেগসাইডে ঘুরিয়ে সিঙ্গেল নিতে যান কামিন্দু। ডিপ মিড উইকেট থেকে ডিরেক্ট থ্রোতে স্ট্রাইকপ্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন শান্ত। ডাইভ দিয়েও বাঁচতে পারেননি বিশ্ব।
বিশ্বর বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৫১.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৯৭ রান। শেষ দুই উইকেটে লঙ্কানরা আরও ৩৪ রান যোগ করে। যেখানে ১৫৯তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে তাইজুলকে দুটি ছক্কা মারেন কামিন্দু। এই ওভারের শেষ বলেই লঙ্কানরা ৫৩১ রানে অলআউট হয়ে যায়। যেখানে কামিন্দু এগিয়ে খেলতে গিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে যান। তাইজুলের হাতে বল লাগার পর পরই স্ট্রাইকপ্রান্তে ফেরেন কামিন্দু। নন স্ট্রাইকে থ্রো করে আসিথা ফার্নান্দোকে রানআউট করেন তাইজুল। টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৮ রানের ‘আক্ষেপ’ নিয়ে শেষ হয় কামিন্দুর ইনিংস। ১৬৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাকিব। হাসান মাহমুদ নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন মিরাজ ও খালেদ।
শ্রীলঙ্কার ৫৩১ রানের পর ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দুই ওপেনার জাকির হাসান ও মাহমুদুল হাসান জয় ১২.২ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৭ রান। সেখানে ১৩তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়কে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন শ্রীলঙ্কার পেসার লাহিরু কুমারা। ৪২ বলে ৩ চারে ২১ রান করেন জয়। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিনে ব্যাটিংয়ে নামেন তাইজুল ইসলাম। দ্বিতীয় দিনের খেলা বাংলাদেশ শেষ করেছে ১ উইকেটে ৫৫ রানে। জাকির ৩৯ বলে ২৮ রানে ব্যাটিং করছেন। তাইজুল ৯ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি।
অপরাজিত থাকেন তিনি।
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে একের পর এক রেকর্ড গড়ার মিশনেই নেমেছে শ্রীলঙ্কা। সিলেটের পর চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও রানবন্যার ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে লঙ্কানরা। চট্টগ্রামে আজ দ্বিতীয় দিনের শেষটা বাংলাদেশ করেছে অস্বস্তিতে।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ দিনে ৫৩১ রানের পাহাড় গড়েছে লঙ্কানরা। লঙ্কানদের রানবন্যার পর প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে সাবলীলভাবে বাংলাদেশ খেলছিল ঠিকই। তবে শেষ মুহূর্তে ১ উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকেরা। ৪৭৬ রানে পিছিয়ে থেকে আজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে নাজমুল হোসেন শান্তর বাংলাদেশ।
৪ উইকেটে ৩১৪ রানে আজ দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের নামের পাশে তখন ৯০ ওভার। সফরকারীদের ইনিংসের ১০৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ফিফটি পেরোনো দিনেশ চান্দিমালকে ফেরান সাকিব আল হাসান। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১০৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৭৫ রান। সেখান থেকে ৫ উইকেটে ৪১১ রানে লঙ্কানরা প্রথম সেশনের খেলা শেষ করে।
১১৮ ওভার শেষে সফরকারীরা যখন লাঞ্চ বিরতিতে যায়, ধনাঞ্জয়ার স্কোর তখন ১০৮ বলে ৭০ রান। দিনের দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। ১১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধনাঞ্জয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন খালেদ আহমেদ। আম্পায়ার আউট দেওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ১১১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৭০ রান করেন লঙ্কান অধিনায়ক।
ধনাঞ্জয়ার বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১১৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১১ রান। সাত নম্বরে তখন ব্যাটিং করতে নামেন কামিন্দু মেন্ডিস। উইকেট সংখ্যা দ্রুত ৭ হতে পারত। তবে সেটা সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের অবিশ্বাস্য এক ভুলে। ১২১তম ওভারের শেষ বলে খালেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। লঙ্কানদের স্কোর তখন ১২১ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১৯ রান।
বেঁচে যাওয়ার পর আরও বেশি সতর্ক ব্যাটিং করতে থাকে শ্রীলঙ্কা। পাল্টা আক্রমণে না যেতে ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন জয়াসুরিয়া ও কামিন্দু। সপ্তম উইকেটে জয়াসুরিয়া ও কামিন্দুর জুটি বারবার ভাঙার সম্ভাবনা হয়েছিল কয়েকবার। যেখানে ১৩৫তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজের বল ডিফেন্স করতে যান কামিন্দু। বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক লিটন দাসের আবেদনের পর দ্রুতই মাঠের আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। তবে কামিন্দু বেঁচে যান রিভিউ নিয়ে। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান জয়াসুরিয়া। ১৩৬তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন।
বারবার বেঁচে যাওয়া শ্রীলঙ্কা তাদের সপ্তম উইকেট হারিয়েছে তাড়াতাড়ি। ১৪২তম ওভারের পঞ্চম বলে জয়াসুরিয়াকে লেগবিফোরের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। রিভিউ নিয়েও জয়াসুরিয়া বাঁচতে পারেননি। তাতে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১৪১.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রান। ভেঙে যায় কামিন্দু ও জয়াসুরিয়ার ১৪০ বলে ৬৫ রানের জুটি।
জয়াসুরিয়ার বিদায়ের পর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশ্ব ফার্নান্দো। এই জুটি ভাঙতে না ভাঙতেই আবারও ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ১৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের ভিড়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের বিরল এক দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করলেন শান্ত। ১৫২তম ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে লেগসাইডে ঘুরিয়ে সিঙ্গেল নিতে যান কামিন্দু। ডিপ মিড উইকেট থেকে ডিরেক্ট থ্রোতে স্ট্রাইকপ্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন শান্ত। ডাইভ দিয়েও বাঁচতে পারেননি বিশ্ব।
বিশ্বর বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৫১.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৯৭ রান। শেষ দুই উইকেটে লঙ্কানরা আরও ৩৪ রান যোগ করে। যেখানে ১৫৯তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে তাইজুলকে দুটি ছক্কা মারেন কামিন্দু। এই ওভারের শেষ বলেই লঙ্কানরা ৫৩১ রানে অলআউট হয়ে যায়। যেখানে কামিন্দু এগিয়ে খেলতে গিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে যান। তাইজুলের হাতে বল লাগার পর পরই স্ট্রাইকপ্রান্তে ফেরেন কামিন্দু। নন স্ট্রাইকে থ্রো করে আসিথা ফার্নান্দোকে রানআউট করেন তাইজুল। টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৮ রানের ‘আক্ষেপ’ নিয়ে শেষ হয় কামিন্দুর ইনিংস। ১৬৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাকিব। হাসান মাহমুদ নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন মিরাজ ও খালেদ।
শ্রীলঙ্কার ৫৩১ রানের পর ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দুই ওপেনার জাকির হাসান ও মাহমুদুল হাসান জয় ১২.২ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৭ রান। সেখানে ১৩তম ওভারের তৃতীয় বলে জয়কে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন শ্রীলঙ্কার পেসার লাহিরু কুমারা। ৪২ বলে ৩ চারে ২১ রান করেন জয়। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিনে ব্যাটিংয়ে নামেন তাইজুল ইসলাম। দ্বিতীয় দিনের খেলা বাংলাদেশ শেষ করেছে ১ উইকেটে ৫৫ রানে। জাকির ৩৯ বলে ২৮ রানে ব্যাটিং করছেন। তাইজুল ৯ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি।
অপরাজিত থাকেন তিনি।
আরও পড়ুন:
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৩৭ মিনিট আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) পঞ্চম রাউন্ডের প্রথম দিনে দেখা গেছে বোলারদের দাপট। মিরপুর, খুলনা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম-চার ভেন্যুতেই ব্যাটাররা রীতিমতো ধুঁকেছেন। এক দিনেই পড়েছে মোট ৫০টি উইকেট।
৩ ঘণ্টা আগে