ক্রীড়া ডেস্ক
সরকারের সীমাহীন দুর্নীতিতে চরম অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। তিন মাস ধরেই দেশটিতে সরকার পতনের আন্দোলন চালিয়ে আসছে সাধারণ জনগণ।
বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। দুর্নীতিবাজদের ক্ষমতাচ্যুত করতে জনতার এই শক্তিতে শামিল হন সনাৎ জয়াসুরিয়াও। সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের এমন একতা আগে কখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ী লঙ্কান কিংবদন্তি।
শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেটাররা বিক্ষোভের শুরু থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব ছিলেন। অর্জুনা রানাতুঙ্গা, কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনেরা ভার্চ্যুয়াল প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তবে জয়াসুরিয়ার মতো তাঁরা কেউ রাজপথে নামেননি।
বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে পাওয়ার প্লেতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং দিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটের মানদণ্ড বদলে দিয়েছিলেন জয়াসুরিয়া। এবার দেশের নাজুক পরিস্থিতি বদলানোর দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন, ‘সব সময় শ্রীলঙ্কার মানুষের পাশে আছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, দেশজুড়ে বিজয় উৎসব হবে। আর সেটা অহিংস পথে।’
শ্রীলঙ্কায় রাজাপক্ষের পরিবার বহু বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল। জনগণের বিক্ষোভের মুখে শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ্র রাজাপক্ষে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তবে তাঁর ছোট ভাই রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষে নিজের ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন। পরে তিনি রনিল বিক্রমাসিংহকে নতুন প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন।
কিন্তু শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। তাই কদিন আগে দেশটির জনগণ আবারও বিক্ষোভ শুরু করেছেন। জয়াসুরিয়া জনগণের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিক্ষোভে স্লোগান দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে লিখেছেন, ‘অবরোধের দিন শেষ। আপনার দুর্গের পতন হয়েছে। জনতার শক্তি জয়লাভ করেছে। দয়া করে মর্যাদার সঙ্গে পদত্যাগ করুন।’
সাঙ্গাকারা বিক্ষোভের একটি ভিডিও পোস্ট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘এটাই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর শ্রীলঙ্কা সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সংকট এতটাই তীব্র যে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, জ্বালানি তেল এমনকি ওষুধ কেনার টাকার নেই তাঁদের কোষাগারে। ঋণের ভারে জর্জরিত দেশটি নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে।
সরকারের সীমাহীন দুর্নীতিতে চরম অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। তিন মাস ধরেই দেশটিতে সরকার পতনের আন্দোলন চালিয়ে আসছে সাধারণ জনগণ।
বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। দুর্নীতিবাজদের ক্ষমতাচ্যুত করতে জনতার এই শক্তিতে শামিল হন সনাৎ জয়াসুরিয়াও। সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের এমন একতা আগে কখনো দেখেননি বলে জানিয়েছেন ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জয়ী লঙ্কান কিংবদন্তি।
শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেটাররা বিক্ষোভের শুরু থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব ছিলেন। অর্জুনা রানাতুঙ্গা, কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনেরা ভার্চ্যুয়াল প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তবে জয়াসুরিয়ার মতো তাঁরা কেউ রাজপথে নামেননি।
বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে পাওয়ার প্লেতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং দিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটের মানদণ্ড বদলে দিয়েছিলেন জয়াসুরিয়া। এবার দেশের নাজুক পরিস্থিতি বদলানোর দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন, ‘সব সময় শ্রীলঙ্কার মানুষের পাশে আছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, দেশজুড়ে বিজয় উৎসব হবে। আর সেটা অহিংস পথে।’
শ্রীলঙ্কায় রাজাপক্ষের পরিবার বহু বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল। জনগণের বিক্ষোভের মুখে শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ্র রাজাপক্ষে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তবে তাঁর ছোট ভাই রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষে নিজের ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন। পরে তিনি রনিল বিক্রমাসিংহকে নতুন প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন।
কিন্তু শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। তাই কদিন আগে দেশটির জনগণ আবারও বিক্ষোভ শুরু করেছেন। জয়াসুরিয়া জনগণের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিক্ষোভে স্লোগান দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে লিখেছেন, ‘অবরোধের দিন শেষ। আপনার দুর্গের পতন হয়েছে। জনতার শক্তি জয়লাভ করেছে। দয়া করে মর্যাদার সঙ্গে পদত্যাগ করুন।’
সাঙ্গাকারা বিক্ষোভের একটি ভিডিও পোস্ট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘এটাই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর শ্রীলঙ্কা সবচেয়ে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সংকট এতটাই তীব্র যে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, জ্বালানি তেল এমনকি ওষুধ কেনার টাকার নেই তাঁদের কোষাগারে। ঋণের ভারে জর্জরিত দেশটি নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করেছে।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
১১ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
১১ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১২ ঘণ্টা আগে