ক্রীড়া ডেস্ক
জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করা পাকিস্তান টানা চার ম্যাচ হেরে এখন টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে। সর্বশেষ হারটি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১ উইকেটের। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে রোমাঞ্চকর হারে বাবর আজমের অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
শেষ দিকে কেন বাবর আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং না সাজিয়ে বাউন্ডারিতে ফিল্ডার রেখেছেন। সঙ্গে তাঁর ব্যাটিংয়ের অফ ফর্ম নিয়ে তো সমালোচনা চলছেই। তবে এই ম্যাচে শাদাব খানের নিবেদন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। বিশেষ করে পাকিস্তানের সাবেক পেসার উমর গুল। তাঁর মতে, কনকাশনের বাহানা দেখিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে মাঠে ফেরেননি শাদাব।
ম্যাচ শেষে পাকিস্তানের টেলিভিশন অ্যারি ডিজিটালে এমনটিই জানিয়েছেন গুল। পাকিস্তানের সাবেক পেসার বলেছেন, ‘আমাদের যা আশা ছিল, মনে করি এখানেই শেষ হয়েছে (দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যাওয়ায়)। জানি না, শাদাবের চোট কতটা গুরুতর। তবে প্রশ্ন উঠবে, যখন আপনি ব্যর্থ হবেন। কনকাশনের বাহানা দিয়ে মাঠের বাইরে যাবেন। ফিজিও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর সাইডলাইনে সতীর্থদের সঙ্গে কথা বলে আবার সে ভেতরে চলে যায়।’
শাদাবের কনকাশনের যে অজুহাত ছিল তার ব্যাখ্যা এভাবে দিয়েছেন গুল, ‘যখন দেখল পাকিস্তান ম্যাচে ফিরেছে, তখন সে ডাগআউটে এসে বসে পড়ে। দলের জন্য উল্লাস করে। এর মানে জেনেবুঝেই সে অজুহাত তৈরি করেছে। তাই লোকজন প্রশ্ন তুলবেই। তবে আমার মনে হয় না তার চোট গুরুতর ছিল। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে যা কিছুই হোক না কেন, অভিজ্ঞ খেলোয়াড় হিসেবে তার মাঠে থাকা উচিত ছিল। এমন খেলোয়াড়ও আছে, যার হাত ভেঙে গেছে কিন্তু মাঠে ছিল। শাদাবের সঙ্গে আমি একমত নই। যেভাবে সে মাঠের বাইরে বসে ছিল।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ওভারে ফিল্ডিংয়ের সময় মাথায় ব্যথা পান শাদাব। পরে আর মাঠে নামেননি তিনি। তাঁর পরিবর্তে বিশ্বকাপের প্রথম কনকাশন বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামেন উসামা মীর। ৪৫ রানে ২ উইকেট নিয়ে বেশ ভালো বোলিং অবশ্য করেছেন মীর। মাঠ থেকে উঠে যাওয়ার আগে অবশ্য ব্যাটিং করেছেন শাদাব। প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার ম্যাচে ৩৬ বলে ৪৩ রানের ইনিংসও খেলেছেন তিনি। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ১ উইকেটের হারে সবকিছুই ভেস্তে গেছে।
জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করা পাকিস্তান টানা চার ম্যাচ হেরে এখন টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে। সর্বশেষ হারটি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১ উইকেটের। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে রোমাঞ্চকর হারে বাবর আজমের অধিনায়কত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
শেষ দিকে কেন বাবর আক্রমণাত্মক ফিল্ডিং না সাজিয়ে বাউন্ডারিতে ফিল্ডার রেখেছেন। সঙ্গে তাঁর ব্যাটিংয়ের অফ ফর্ম নিয়ে তো সমালোচনা চলছেই। তবে এই ম্যাচে শাদাব খানের নিবেদন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। বিশেষ করে পাকিস্তানের সাবেক পেসার উমর গুল। তাঁর মতে, কনকাশনের বাহানা দেখিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে মাঠে ফেরেননি শাদাব।
ম্যাচ শেষে পাকিস্তানের টেলিভিশন অ্যারি ডিজিটালে এমনটিই জানিয়েছেন গুল। পাকিস্তানের সাবেক পেসার বলেছেন, ‘আমাদের যা আশা ছিল, মনে করি এখানেই শেষ হয়েছে (দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যাওয়ায়)। জানি না, শাদাবের চোট কতটা গুরুতর। তবে প্রশ্ন উঠবে, যখন আপনি ব্যর্থ হবেন। কনকাশনের বাহানা দিয়ে মাঠের বাইরে যাবেন। ফিজিও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর সাইডলাইনে সতীর্থদের সঙ্গে কথা বলে আবার সে ভেতরে চলে যায়।’
শাদাবের কনকাশনের যে অজুহাত ছিল তার ব্যাখ্যা এভাবে দিয়েছেন গুল, ‘যখন দেখল পাকিস্তান ম্যাচে ফিরেছে, তখন সে ডাগআউটে এসে বসে পড়ে। দলের জন্য উল্লাস করে। এর মানে জেনেবুঝেই সে অজুহাত তৈরি করেছে। তাই লোকজন প্রশ্ন তুলবেই। তবে আমার মনে হয় না তার চোট গুরুতর ছিল। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে যা কিছুই হোক না কেন, অভিজ্ঞ খেলোয়াড় হিসেবে তার মাঠে থাকা উচিত ছিল। এমন খেলোয়াড়ও আছে, যার হাত ভেঙে গেছে কিন্তু মাঠে ছিল। শাদাবের সঙ্গে আমি একমত নই। যেভাবে সে মাঠের বাইরে বসে ছিল।’
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ওভারে ফিল্ডিংয়ের সময় মাথায় ব্যথা পান শাদাব। পরে আর মাঠে নামেননি তিনি। তাঁর পরিবর্তে বিশ্বকাপের প্রথম কনকাশন বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামেন উসামা মীর। ৪৫ রানে ২ উইকেট নিয়ে বেশ ভালো বোলিং অবশ্য করেছেন মীর। মাঠ থেকে উঠে যাওয়ার আগে অবশ্য ব্যাটিং করেছেন শাদাব। প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার ম্যাচে ৩৬ বলে ৪৩ রানের ইনিংসও খেলেছেন তিনি। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ১ উইকেটের হারে সবকিছুই ভেস্তে গেছে।
২০২৩ সালে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসরেই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। দুই বছর পর হতে যাওয়া দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দল দুটি পড়েছে একই গ্রুপে। বাংলাদেশের গ্রুপে থাকছে আরও একটি এশিয়ার দল।
৯ ঘণ্টা আগেদুদিন আগে হাবিবুল বাশার সুমন গিয়েছিলেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপের প্রথম ম্যাচ দেখতে। আজ বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে ফুটবল মাঠে হাজির দেশের ক্রিকেটের আরেক নক্ষত্র তামিম ইকবাল। তামিম মাঠে থেকেই দেখলেন বাংলাদেশের দুর্দান্ত এক জয়।
৯ ঘণ্টা আগেইচ্ছা ছিল, ছিল চেষ্টা আর দারুণ আত্মবিশ্বাস—তাতেই শেষ পর্যন্ত জয়ের বন্দরে নোঙর করেছে বাংলাদেশ। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ মালদ্বীপের বিপক্ষে বছরের শেষ ম্যাচ খেলতে নামে হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যরা। শুরুর দিকে মালদ্বীপ লিড নিলেও ম্যাচটা ঠিকই ২-১ ব্যবধানে জিতে নেয় লাল-সবুজের জার্সিধারীরা।
১০ ঘণ্টা আগে